Vitamin Lesson 5 Part 3 Class 7 | Poribesh O Biggan | ভিটামিন ও খনিজ মৌল

Vitamin Lesson 5 Part 3 Class 7
Vitamin Lesson 5 Part 3 Class 7
প্রিয় শিক্ষার্থীরা তোমরা সপ্তম শ্রেণীর পরিবেশ ও বিজ্ঞান বইয়ের মানুষের খাদ্য অধ্যায়ের প্রথম ও দ্বিতীয় পর্ব পেয়ে যেমন ভাবে খুশি হয়েছিলে ঠিক একই রকমভাবে আমরা আবার তোমাদের সম্মুখে নিয়ে এসেছি তৃতীয় পর্ব অর্থাৎVitamin Lesson 5 Part 3 Class 7 | Poribesh O Biggan | ভিটামিন ও খনিজ মৌল এসো এদিকসেদিক ঘোরাঘুরি না করে আজকের পাঠ্যবিষয়ের মনোযোগ সহকারে পড়াশোনা করি।

Vitamin Lesson 5 Part 3 Class 7

Poribesh O Biggan

ভিটামিন ও খনিজ মৌল

Evs & Science Class 7

 ভিটামিন ও খনিজ মৌল 

ভিটামিনের ধারণা: আজ থেকে প্রায় পাঁচশো বছর আগে ইউরোপের বিভিন্ন দেশে স্কার্ভি নামক একটা রোগ খুব প্রচলিত ছিল। যেটা নাবিকদের দেখা যেত, এছাড়াও আরও বিভিন্ন রোগের লক্ষণ প্রকাশ পাওয়া যায় আর এই সমস্ত ঘটনাগুলো কে লক্ষ্য করে বিংশ শতকের গোড়ার দিকে বিজ্ঞানী কাশি ও হকিংস একটি সিদ্ধান্তে পৌঁছায়। খাবারের মধ্যে কার্বোহাইড্রেট, লিপিড, প্রোটিন ছাড়াও অন্য কোন উপাদান আছে যার অভাবে শরীরের ঘাটতি দেখা যায়। আর বিভিন্ন রোগ সৃষ্টি হয়, বেরিবেরি রোগের মত আর এই সমস্ত উপাদানের সন্ধানে এক নতুন উপাদান এর সন্ধান পায় এই উপাদানটি হলো ভিটামিন।
ভিটামিন: যে উপাদান গুলি খাদ্যের কার্বোহাইড্রেট, প্রোটিন, ফ্যাট ইত্যাদি। যদিও সেই উপাদানগুলির মধ্যে কোন শক্তি পাওয়া যায় না। যে খাদ্য উপাদানের  অভাবে শরীরে বিভিন্ন রোগ-ব্যাধি হয় সেই সমস্ত উপাদানকে বলা হয় ভিটামিন।

যেমন  B-কমপ্লেক্স , রেটিনাল, ভিটামিন।

ভিটামিনের প্রকারভেদ:  ভিটামিন সাধারণত দুই প্রকার -
১) ফ্যাটে বা তেলে দ্রাব্য ভিটামিন।
তেলে বা ফ্যাটে দ্রাব্য ভিটামিন গুলির হলো- K, E, A, D।
২) জলে দ্রাব্য ভিটামিন।
জলে দ্রাব্য বা গুলে যাওয়া ভিটামিন গুলির হলো- C, B-কমপ্লেক্স ।

বিভিন্ন ভিটামিনের বিভিন্ন কাজ রয়েছে
ভিটামিনের নাম-K, E, D, এবং A।
1.K- ভিটামিনের কাজ:
যখন শরীরের কোন অঙ্গ কোন কারণবশত কেটে যায় বা রক্তপাত হয় তখন ওই কেটে যাওয়া জায়গা থেকে রক্ত পড়া বন্ধ করতে সাহায্য করে ।
2.A- ভিটামিনের কাজ:
মানব শরীরের সামনে চামড়া  আর চোখ ঠিকঠাক রাখতে সাহায্য করে ।
3.E-ভিটামিনের কাজ:
লোহিত রক্তকণিকা, হৃদপিণ্ড, মস্তিষ্কের সক্রিয়তা বজায় রাখতে সাহায্য করে ।
4.D-ভিটামিনের কাজ:
হাড়, দাঁত ও খাদ্যনালীর গঠন ঠিকঠাক রাখতে, সাহায্য করে।

এবারের ছবিতে লক্ষ্য করো ফ্যাটে দ্রবণীয়  কোন কোন খাদ্য উপাদান গুলি  থেকে কোন কোন ধরনের ভিটামিন আমরা পায় ও সে গুলি নাম আমরা ছবি দেখে চিহ্নিত করব।

ভিটামিনের উৎস: ফ্যাটে দ্রবণীয় , ভিটামিন গুলির উৎস দুই প্রকার যথা প্রাণিজ উৎস ও উদ্ভিজ্জ উৎস
প্রাণিজ উৎস ।
কাঁকড়া, মাংস ,ছানা, ঘি.......   ......... ......... ......   ...........   .............    ..............     .............   ................ ।

উদ্ভিজ্জ উৎস
জিরা, জোয়ান জলপাই, ধনেপাতা, টাটা সুমোর, কুমড়ো ,পাকা আম. ........   .............   ............ ।

নিচের ক্ষেত্রগুলোতে কোন কোন ভিটামিনের সাহায্য নেবে(A, D, E, K) ?
প_155
ছক-102
সমস্যা
1.রাতে দেখতে কষ্ট হয়।
2.হারগুলো বাঁকা ও মেরুদণ্ডের বেঁকে গেছে।
3.ক্ষত স্থানে রক্ত সহজে জমাট বাঁধে না।

ভিটামিনের নাম

1.
2.
3.

জলে দ্রাব্য ভিটামিন
এস এবার আমরা নিচের দেওয়া ছবিগুলো থেকে চিহ্নিত করি, কোন কোন খাদ্য দ্রব্য থেকে আমরা এই জলে দ্রাব্য ভিটামিন( C, B-কমপ্লেক্স) গুলি পেয়ে থাকি এবং তাদের নামগুলো চিহ্নিত  করি।


প -156
ছ- 103
জলে দ্রাব্য ভিটামিনের নাম:
জলে দ্রাব্য ভিটামিন হলো, ফ্ল্যাটে দ্রাব্য ভিটামিন এর মত  এদের উৎস হলো দুই প্রকার -১)প্রাণিজ উৎস- ছোট মাছ, মাংস, দুধ ইত্যাদি।
২)উদ্ভিজ্জ উৎস- পিয়ারা, টমেটো, লেবু, কাঁচালঙ্কা ইত্যাদি।
1. ভিটামিন C।
2. ভিটামিন B কমপ্লেক্স।

খাদ্য উৎস:

লেবু জাতীয় ফল, অঙ্কুরিত বীজ, কাঁচা লঙ্কা, টমেটো, পেয়ারা, .............. ,  ...................,  ...............।

দানাশস্য , বাঁধাকপি, ছোট মাছ, কাঁচা লঙ্কা, দুধ................. , ....................।

কোন কোন ভিটামিনের অভাবে কোন রোগ হয় এবং তার উপসর্গগুলি কি কি লক্ষ্য করা যায়। সেগুলো নিম্নরূপ:

ভিটামিন B-কমপ্লেক্সের অভাবে বিভিন্ন রোগ দেখা যায় আর এই রোগের জন্য বিশেষ কিছু উপসর্গ লক্ষ্য করা যায়, সেগুলি হল-
1.ঠোঁট ফেটে যাওয়া ।
2.চোখের নিচে ও নখ ফ্যাকাশে হয়ে যাওয়া।3.স্নায়ুর দুর্বলতা।
4.অ্যানিমিয়া, পাতলা পায়খানা, স্মৃতিভ্রংশ হওয়া ইত্যাদি।

ভিটামিন C-এর অভাবে যে সমস্ত রোগ গুলি দেখা যায়।
তার পূর্বে যে উপসর্গগুলি লক্ষ্য করা যায়, সেগুলি হল-১) মাড়ি থেকে রক্ত পড়া।
২)দাঁত পড়ে যাওয়া ইত্যাদি।

এবার তোমরা জানার চেষ্টা করো জলে দ্রাব্য ভিটামিন ..........................আছে কিনা (প্রয়োজনে শিক্ষক/শিক্ষিকার সাহায্য নাও)।

প- 157     ছ- 105
খাদ্য
1. রুটি ,ভুট্টা
2. পটল ,ঝিঙে
3. কলমি শাক
4. লাউ পাতা
5. স্কোয়াশ, পাকা পেঁপে
6. জাম, তরমুজ, শসা
7. আলু
8. ডিমের সাদা অংশ
9. পনির
10. মেটে

উপস্থিত /অনুপস্থিত

*খনিজ মৌল*
খনিজ মৌল: যে সমস্ত রোগ ব্যাধি কার্বোহাইড্রেট, প্রোটিন, ফ্যাট ,জলে দ্রাব্য ভিটামিন ও ফ্যাটে দ্রাব্য ভিটামিন থাকা শর্তেও , যে খাদ্য উপাদানের অভাবে হয় তাকে খনিজ মৌল বলা হয়।
যেমন কিছু খনিজ মৌল হল- আয়রন, জিংক, আয়োডিন, সোডিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, পটাশিয়াম ইত্যাদি। এছাড়াও বিভিন্ন মৌল গঠনের প্রয়োজনের জন্য খনিজ মৌল রয়েছে।

খনিজ  মৌলের অভাবে যে সমস্ত রোগ দেখা যায় বা হয়ে থাকে সেগুলি হল- 1)জন্মের পর শিশুর চোখ টেরা হয়।
2) মানসিক বৃদ্ধি ও বুদ্ধির বিকাশ দেখা যায় না।
3) রক্তে শর্করার পরিমাণ ক্রমশ বাড়তে থাকে।
4) নখ, চামচ আকৃতির হয়ে যায়।
5) দেহের স্বাভাবিক রক্তচাপ হঠাৎ বেড়ে যায় বা কমে যায়।
6) মাঝেমাঝেই পেশিতে টান ধরে ইত্যাদি।

খনিজ মৌলের উৎস অথবা খনিজ মৌল জীবেরা কিভাবে সংগ্রহ করে?
অথবা
জীব বা সজীব উপাদান থেকে উদ্ভিদ ও প্রাণী  উভয় বিভিন্ন পদ্ধতিতে তারা খনিজ মৌল সংগ্রহ করে।
র্নিজিব বা সজীব উপাদান থেকে, খাদ্য উপাদান, খনিজ মৌল বিভিন্ন ভাবে পাওয়া যায়।
যেমন উদ্ভিদ প্রধানত মাটি বা মাটির নিচে থাকা জল থেকে প্রয়োজনীয় খনিজ মৌল সংগ্রহ করে ও  সূর্যালোকের উপস্থিতিতে খাদ্য তৈরি হয় করে।

প্রাণীরা বিভিন্ন খাদ্য বস্তুর মাধ্যমে প্রাণিজ খাদ্য বা উদ্ভিদজ খাদ্য উৎপাদান অথবা জলজ খাদ্যের মাধ্যমে খনিজ মৌল গ্রহণ করে।

বিভিন্ন খনিজ মৌল বিভিন্ন ধরনের আমাদের শরীরের কাজ নিয়ন্ত্রণ করে।
তবে চলুন দেখে নেই একবার, যে কোন খনিজ মৌল কোন কাজটি নিয়ন্ত্রণ করে।

1 আয়রন: আয়রন নামক খনিজ মৌল টি আমাদের শরীরের অক্সিজেন পরিবহন করে।

2 আয়োডিন: আমাদের শরীরের মানসিক বৃদ্ধি ও বুদ্ধি নিয়ন্ত্রণ করে।

3 ক্যালসিয়াম:  ক) আমাদের শরীরের  পেশী সংকোচন  স্বাভাবিক রাখে।

খ) কোন কাটা জায়গা দিয়ে রক্ত বের হতে শুরু করলে রক্তপাতকে বা রক্ত কে জমাট বাঁধতে সাহায্য করে , এছাড়াও ও দেহ গঠন করতে সাহায্য করে।

4  জিংক: আমাদের মস্তিষ্কের গঠন ও রক্তের শর্করার পরিমাণ সঠিক বা ঠিকঠাক রাখতে সাহায্য করে।

5 ফসফরাস: আমাদের শরীরের দাঁত ও হাড় গঠন করে।

6 ম্যাগনেসিয়াম: হাড় ও দাঁতের রক্ত পড়া রক্ষা করতে ম্যাগনেসিয়াম নামক খনিজ মৌল বিশেষভাবে সাহায্য করে।

7 সোডিয়াম: দেহে জলের পরিমাণ নিয়ন্ত্রণ করে সোডিয়াম নামক খনিজ মৌল।


উপরে বিভিন্ন খাদ্যের ছবি দেওয়া হল এবার পরিচিত হও বা দেখতো চিনতে পারো কিনা কোন খাদ্য উপাদান তোমার নাম জানা আছে যদি জানা না থাকে তাহলে শিক্ষক /শিক্ষিকা মহাশয়ার সহায়তা নিয়ে, সেগুলির নাম জেনে নাও তার সঙ্গে কোন খাদ্য থেকে আমরা কোন খনিজ মৌল পেয়ে থাকি সেটাও জেনে নিয়ে।
একটি তালিকা তৈরি করো।

1 ক্যালসিয়াম ও ফসফরাস খনিজ মৌল পাওয়া যায়,সেই সমস্ত পানীয় ও খাদ্য উৎস থেকে তাদের নাম হল- দুধ ডিম পাকা পেঁপে পটল .................   .......................।
2 ম্যাগনেসিয়াম খনিজ মৌল পানীয় ও খাদ্য উৎসের নাম গুলি হল- শাকসবজি .........................  ..................... ।
3 আয়রন যে সমস্ত খাদ্য উৎস ও পানীয় থেকে পাওয়া যায়, সেগুলি হল- যকৃত, চিংড়ি মাছ, আমলকি, শসা, চিচিঙ্গা ....................   .......................।
4 সোডিয়াম যে পানীয় ও খাদ্য উৎস থেকে সংগ্রহ করা হয়, সেটি হল- নুন, পানীয় জল ..............
............       .....................।
5 আয়োডিন পানীয় খাদ্য উৎস থেকে পায় - নুন,......................    .........................।
6 জিংক এর পানীয় ও খাদ্য উৎসের নাম- শাকসবজি .....................         ..........................।

বিভিন্ন খনিজ মৌলের  মানবদেহের বিভিন্ন ধরনের রোগ প্রতিরোধ করে। তবে বিভিন্ন খনিজ মৌলের অভাবে বিভিন্ন রোগ হয়ে থাকে।

এবারে একনজর দেখে নেওয়া যাক কোন খনিজ মৌলের অভাবে কোন ধরনের রোগ হয়।

1) আয়োডিন: আয়োডিন নামক খনিজ মৌলের অভাবে মানবদেহে গলগণ্ড বা গয়টার রোগ হয় ।

2)আয়রন: আয়রন নাম খনিজ মৌলের অভাবে অ্যামোনিয়া বা রক্তস্বল্পতা, চামচ আকৃতির নখের সৃষ্টি হয় মানব দেহের অঙ্গের।

3) ক্যালসিয়াম ও ফসফরাস: 

ক) বারবার হাড় ভেঙে যায়।
খ) হাড় বেঁকে যায়।
গ) হাড় ফুটো হয়ে যায়।
ঘ) দাঁতের বিভিন্ন সমস্যা দেখা দেয়, এই খনিজ মৌলের অভাবে।

4) জিংক: জিংক খনিজ মৌলটি মানব শরীরের রক্তের শর্করার পরিমাণ কে বাড়িয়ে দেয় ও শরীর সুস্থ সবল রাখতে সাহায্য করে।

5) সোডিয়াম: মানব শরীরের রক্তের উচ্চচাপ বজায় রাখতে সোডিয়াম খনিজ মৌল টি বিশেষ ভূমিকা পালন করে।


Question

সত্য /মিথ্যা যাচাই করে লেখো
1) আয়োডিনের উৎস হল মাটি।
উত্তর-মিথ্যা, (আয়োডিনের উৎস হল নুন)।
2) ক্যালসিয়াম রয়েছে দুধ, ডিম ইত্যাদি খাদ্যের উপাদানের মধ্যে।
উত্তর- সত্য,(এছাড়াও রয়েছে পাকা পেঁপে, পটল, চিংড়ি )।
3) মস্তিষ্কের গঠন ও রক্তের শর্করার পরিমাণ ঠিক রাখে সোডিয়াম খনিজ মৌল।
উত্তর-মিথ্যা, (মস্তিষ্কের গঠন ও রক্তের শর্করার পরিমাণ ঠিক রাখে নামক খনিজ মৌল)।
4) উদ্ভিদ প্রধানত প্রয়োজনীয় খনিজ মৌল সংগ্রহ করে বাতাস থেকে।
উত্তর-মিথ্যা, (মাটি ও মাটির মধ্যে থাকা জল এবং বিভিন্ন  খনিজ প্রয়োজনীয় খনিজ মৌল সংগ্রহ করে।
5) ভিটামিনের অভাবে জন্য জন্মের পর অনেক শিশুর চোখ টেরা হয় ও মানসিক বৃদ্ধি ও বুদ্ধির প্রকাশ দেখা যায় না।
উত্তর-মিথ্যা, (জন্মের পর শিশুর চোখ ও মানসিক বুদ্ধি ও বৃদ্ধির প্রকাশ দেখা যায় না তার মূল কারণ হল খনিজ মৌলের অভাবে)।
6) ক্যালসিকাম এর মধ্যে জলে দ্রাব্য ভিটামিন পাওয়া যায়।
উত্তর-সত্য, (জলে দ্রাব্য ভিটামিন গুলির হলো এবং ভিটামিন B- কমপ্লেক্স)।
7) কাজু বাদামের ভিটামিন D- থাকে।
উত্তর-মিথ্যা, (কাজু বাদামের ভিটামিন E-পাওয়া যায়)।
8) রাতকানা হয় ভিটামিন B-কমপ্লেক্স এর অভাবে।
উত্তর-মিথ্যা, (ভিটামিন 'A' অভাবে রাতকানা ও অন্ধত্ব রোগ দেখা যায়)।
9) ত্বক মসৃণ হয় না , শরীরে ভিটামিন ডি অভাব থাকার জন্য।
উত্তর-মিথ্যা, (ত্বক খসখসে  হয়না ভিটামিন E অভাব শরীরে থাকার কারণে)।
10) সর্ব জননী ভিটামিন বলা হয় জলকে।
উত্তর-মিথ্যা, (সর্ব জননী ভিটামিন বলা হয় দুধকে, কারণ দুধের মধ্যে প্রায় সবরকম ভিটামিন এর গুনাবলী উপস্থিত থাকে)।

B. অতি সংক্ষেপে দু - এক কোথায় প্রশ্নগুলির উত্তর দাও।

1) মুগ ডাল, মসুর ডাল, পাকা আম এ কোন জাতীয় ভিটামিন পাওয়া যায় ?
উত্তর- ফ্যাট জাতীয় ভিটামিন পাওয়া যায়।
2) আজ থেকে কত বছর আগে স্কার্ভি রোগ খুব প্রচলিত ছিল ?
উত্তর- আজ থেকে প্রায় পাঁচশো বছর আগে ইওরোপের বিভিন্ন দেশে স্কার্ভি রোগের খুব প্রচলন ছিল।
3) ভিটামিন 'A'-  রাসায়নিক নাম কি ?
উত্তর - ভিটামিন 'A'- এর রাসায়নিক নাম হল রেটিনাল।
4) মুখে ও জিহ্বায় ঘা হয় কোন ভিটামিনের অভাবে ?
উত্তর - মুখে ও জিহ্বায় ঘা হয় ভিটামিন B কমপ্লেক্স এর অভাবে।
5) লেবুতে কোন ভিটামিন পাওয়া যায়?
উত্তর- লেবুতে ভিটামিন 'C '- পাওয়া যায়।
6) আয়রন খনিজ মৌলের কাজ কি?
উত্তর - অক্সিজেন পরিবহন করা।
7) কোনো কারণবশত শরীরের রক্তপাত হতে থাকলে সেই রক্ত জমাট বাঁধতে সাহায্য করে কোন খনিজ মৌল ?
উত্তর - ক্যালসিয়াম খনিজ মৌল।
8) বাঁধাকপিতে কোন ভিটামিন পাওয়া যায়?
উত্তর- বাঁধাকপির মধ্যে ভিটামিন 'K' পাওয়া যায়।
9) জলে গুলে যায় কোন কোন ভিটামিন।
উত্তর - জলে গুলে যায় ভিটামিন বি কমপ্লেক্স ও ভিটামিন সি।
10) ছোট মাছের কোন ভিটামিন পাওয়া যায়?
উত্তর- ছোট মাছের মধ্যে ভিটামিন বি কমপ্লেক্স পাওয়া যায়।

C. 'A'স্তম্ভ  ও 'B' স্তম্ভ মেলাও।

A'স্তম্ভ
1.ঠোঁট ফেটে যাওয়া।
2.লেবুজাতীয় ফল।
3.উচ্চ রক্তচাপ
4.পাকা পেঁপে
5.শসা
6.জলে দ্রাব্য ভিটামিন
7.দুধে অনুপস্থিত ভিটামিন
8.ভিটামিন -E
9.ভিটামিন -B
10.ডিমের কুসুম


বি স্তম্ভ
a) ক্যালসিয়াম ফসফরাস
b) B ও C
c) পিয়াজ রসুন মধু আপেল
d) E ও A-সোডিয়াম
F)ভিটামিন- E
g) বি কমপ্লেক্স
h)থিয়ামিন
I) আইরন
J) ভিটামিন -C
উত্তর- 1➡g
2 ➡j
3 ➡e
4 ➡a
5 ➡i
6 ➡b
7 ➡f
8 ➡c
9 ➡h
10 ➡a.

 Link For All Subject 


আজকের ভিটামিন ও খনিজ মৌল নিয়ে আলোচ্য বিষয় তোমাদের যদি কোথাও বুঝতে অসুবিধা হয় অথবা বুঝতে না পারো তাহলে তোমরা কমেন্ট বক্সে গিয়ে জানিয়ে দেবে আর আগের মত তোমরা তোমার বন্ধু ও দাদা দিদিদের খেয়েও Digital Porasona লিংকটি শেয়ার করে দেবে যাতে তারাও ঘরে বসে হাতের মুঠোয় পড়াশোনা রপ্ত করতে পারে।

Sajahan Seikh

Sajahan Seikh. From a young age he became very curious about the various animals of the environment and their life cycle. So he has been very interested in reading life science since he was young and he likes it very much, his favorite subject is life science. He is currently an experienced biology teacher.

1 Comments

Post a Comment
Previous Post Next Post