![]() |
Carbohydrate Protein Lipids | Paribesh O Bigyan Class 7 | Lesson-5 | Part -2 |
এখন থেকেই প্রতিটি বিদ্যালয় Sanitize /স্যানিটাইজার এর কাজ শুরু করা হয়েছে।
যদি কোনো কারণবশত পুজোর আগে বিদ্যালয় খোলা না হয়ে থাকে, তাহলে পুজোর ছুটি কাটিয়ে পুজোর পরে পরেই বিদ্যালয়ের পঠন-পাঠনের কাজ শুরু হবে বলে আশা করছে মধ্যশিক্ষা পর্ষদ পরিষদগান।
আজকে আমরা তোমাদের উদ্দেশ্যে নিয়ে এসেছি সপ্তম শ্রেণীর "পরিবেশ ও বিজ্ঞান"পাঠ্যবইয়ের, পঞ্চম অধ্যায় 'মানুষের খাদ্য'-এর 'খাদ্য উৎপাদন'।
আজকের Part-2 , এর Carbohydrate Protein Lipids | Paribesh O Bigyan Class 7 | Lesson-5 | Part -2 | সপ্তম শ্রেণি | পরিবেশ ও বিজ্ঞান | পঞ্চম অধ্যায় মানুষের খাদ্য'-এর 'খাদ্য উৎপাদন' | কার্বোহাইড্রেট বা শর্করা, প্রোটিন ও লিপিড -এ এতদূূর পর্যন্ত সমস্ত গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্ট ও পাঠ্যবইয়ের প্রশ্ন উত্তরসহ অতিরিক্ত সম্ভাব্য প্রশ্নোত্তর আলোচনা করা হয়েছে।
চলো আর সময় অপচয় না করে গণিতের সমাধানে মনোনিবেশ করা যায়।
Carbohydrate Protein Lipids | Paribesh O Bigyan Class 7 | Lesson-5 | Part -2 | সপ্তম শ্রেণি | পরিবেশ ও বিজ্ঞান | পঞ্চম অধ্যায় মানুষের খাদ্য'-এর 'খাদ্য উৎপাদন' | কার্বোহাইড্রেট বা শর্করা, প্রোটিন ও লিপিড
Class 7 Paribesh O Bigyan Lesson-5 Part -2
Paribesh O Bigyan Class 7 Carbohydrate Protein Lipids
সপ্তম শ্রেণি | পরিবেশ ও বিজ্ঞান | পঞ্চম অধ্যায় মানুষের খাদ্য'-এর 'খাদ্য উৎপাদন' | কার্বোহাইড্রেট বা শর্করা, প্রোটিন ও লিপিড
এসো এবারে আমরা পড়াশোনা গুলো মনোযোগ সহকারে পড়ি।
খাদ্য উৎপাদন
কার্বোহাইড্রেট বা শর্করা, প্রোটিন ও লিপিড
PHOTO 149
কার্বোহাইড্রেট বা শর্করা জাতীয় খাদ্য:
যে সমস্ত প্রাণিজ উদ্ভিদে খাদ্যে কার্বোহাইড্রেটের পরিমাণ বা শর্করা পরিমাণ থাকে, সেই সমস্ত খাদ্যবস্তুকে বলা হয় কার্বোহাইড্রেট বা শর্করা জাতীয় খাদ্য।
যেমন- দুধ, কলা, গাজর ইত্যাদি কার্বোহাইড্রেট জাতীয় খাদ্য।
শর্করা জাতীয় খাদ্যের উৎস :
শর্করা জাতীয় খাদ্যের উৎস হলো দুই, প্রকার- ক) প্রাণিজ উৎস- মাংস, যকৃত, দুগ্ধ, মধু ইত্যাদি।
খ)উদ্ভিদ উৎস হল- কলা, আনারস, গাজর, আম, গম, ভুট্টা, চাল, আখ ইত্যাদি।
কার্বোহাইড্রেট যুক্ত খাদ্যের কিছু তালিকা নিম্নবর্তী করা হলো।
মিষ্টি খাদ্যবস্তু: যে সমস্ত খাদ্যবস্তু কার্বোহাইড্রেট যুক্ত ও স্বাদে মিষ্টি , এই সমস্ত খাদ্যবস্তুকে বলা হয় কার্বোহাইড্রেট মিষ্টি খাদ্যবস্তু।
যেমন- মধু, পাকা আম, পাকা কলা, আপেল ইত্যাদি।
দানাশস্য জাতীয় খাদ্য: যে সমস্ত খাদ্যবস্তুতে কার্বোহাইড্রেট যুক্ত দানার মতো শস্য সে সমস্ত খাদ্যকে দানাশস্য কার্বোহাইড্রেট জাতীয় খাদ্য বলা হয়।
যেমন- চাল, গম, জোয়ার, বাজরা ইত্যাদি।
প্রাণিজ খাদ্য বস্তু: যে সমস্ত খাদ্য বিভিন্ন প্রকার প্রাণী থেকে পাওয়া যায় বা উদ্ভিজ সঞ্চিত খাদ্য বস্তু আমরা খাদ্য রূপে গ্রহণ করি, তাদেরকে প্রাণিজ খাদ্য বলা হয়।
যেমন- মধু, দুধ ইত্যাদি।
মূল ও কন্ড খাদ্যবস্তু: যে সমস্ত খাদ্যবস্তু কার্বোহাইড্রেট যুক্ত মাটির স্পর্শ করে থাকে বা মাটির কিছুটা তলায় থাকে তাদেরকে বলা হয় মূল ও কন্ড জাতীয় খাদ্য।
যেমন- রাঙা আলু, গাজর, বিট ইত্যাদি।
সবুজ শাকসবজি: কার্বোহাইড্রেট যুক্ত সবুজ শাকসবজি প্রকৃতির খাদ্যবস্তু আমরা গ্রহণ করি, সেগুলিকে সবুজ শাকসবজি খাদ্যবস্তু বলা হয়।
সেগুলি হল- লাল শাক, নটে শাক, পালং শাক, কচু শাক, করলা, ভেন্ডি,পটল, ঝিঙে, কুমড়ো ইত্যাদি।
ডাল জাতীয় খাদ্য: বিভিন্ন প্রকার ডাল জাতীয় কার্বোহাইড্রেট যুক্ত খাদ্য হিসেবে আমরা যে গুলি গ্রহণ করি তাদেরকে ডাল জাতীয় খাদ্য বলে। সেগুলি হল- মুগডাল, মসুর ডাল ইত্যাদি।
শর্করার প্রকারভেদ- শর্করা জাতীয় খাদ্য হলো দুই প্রকার- ক) গ্লুকোজ এবং খ) শ্বেতসার।
এবার তোমরা জানার চেষ্টা করো কার্বোহাইড্রেট এর উৎস রূপে যে খাদ্যগুলোকে আমরা চিহ্নিত করলাম। তাদের ছাড়া নিচে খাদ্য গুলোতে কার্বোহাইড্রেট আছে কিনা যাচাই করো। প্রয়োজনে শিক্ষক-শিক্ষিকা মহাশয় সাহায্য করবেন।
*খাদ্য
1. কুমড়ো
2. কিসমিস
3.আতা
4. জাম
5. ডিম
6. জিরা
7. দই
8. কেক
9. ঘি
10. চিড়া
*উপস্থিত /অনুপস্থিত
1) ………………………, 2) ……………………, 3) ………………, 4) ………………………, 5) ………………………
6) ………………………, 7) ………………………, 8) ……………, 9) ………………………, 10) ………………………
উত্তর-
1) উপস্থিত
2) উপস্থিত
3) উপস্থিত
4) উপস্থিত
5) অনুপস্থিত
6) উপস্থিত
7) উপস্থিত
8) উপস্থিত
9) অনুপস্থিত
10) উপস্থিত।
শরীরের শক্তি: কার্বোহাইড্রেট জাতীয় খাবার বা শ্বেতসার হজম হবার পরপর। যখন সব থেকে ছোট ছোট কণা তে পরিণত হয় তখন সেই কণাকে বলা হয় গ্লুকোজ।
আর সেই গ্লুকোজ আবার শরীরে সমস্ত অংশের সীমানায় পৌঁছে যায় রক্তের মাধ্যমে। সেখানে কোষের ভেতর বাতাস থেকে নেওয়া অক্সিজেনের সাহায্যে গ্লুকোজ থেকে মুক্ত হয় শক্তি যা দিয়ে নানা কাজকর্ম করতে সক্ষম হয় মানব শরীর একে বলা হয় শরীরের শক্তি বা Energy in the body।
শর্করার কুফল
অথবা
শর্করা বা গ্লুকোজ এর সঠিক ক্রিয়া-কলাপ এর অভাবে সৃষ্টি সমস্যা ও রোগ ব্যাধি
অথবা
গ্লুকোজ ও শর্করা সঠিক স্থানে পৌঁছাতে অক্ষম হলে তা থেকে সৃষ্টি হয় অনেক ধরনের রোগ
অথবা
মধুমেহ রোগ: সুস্থ স্বাভাবিক মানুষের দেহ কোষ গ্লুকোজ থেকে শক্তি তৈরি করে, সেই শক্তি দিয়ে নানা দেহের নানা কাজ করতে সক্ষম হয়। মানব ও জীবজন্তু কিন্তু "কোন কারণ বশত যদি রক্ত থেকে গ্লুকোজ কোষে প্রবেশ করতে অক্ষম হয়, তাহলে ওইগুলো কাজ তখন রক্ত জমে যায় আর জমে যাওয়া রক্তে মধ্যে গ্লুকোজ রক্তের মধ্যে ঘুরপাক খেতে থাকে। যতক্ষণ না পর্যন্ত মূত্রের মাধ্যমে দেহের বাইরে প্রসারিত হয়, কোষে গ্লুকোজ ঢুকতে না পারার জন্য দেহের নানা অঙ্গে বৃক্ষ ,চোখ, পা- এর সমস্যার সৃষ্টি হয় এই অবস্থাকে বলা হয় মধুমেহ বা ডায়াবেটিস"।
আমাদের দেশের অনেক মানুষ এই সমস্যায় ভুগছেন।
সঠিক পুষ্টির অভাবে এই সমস্ত রোগ হয়ে থাকে।
আবার কখনও কখনও দুগ্ধ বা দুগ্ধজাতীয় খাবার খাওয়া সঠিক হজমের অভাবে শিশু ও বয়স্ক ও পূর্ণ বয়স্ক বৃদ্ধ প্রভৃতি অনেক সমস্যার সম্মুখীন হয়।
এই শর্করা জন্যই দুগ্ধ, শর্করা, ল্যাকটোজ হজম না করতে পারার জন্য এই সমস্ত রোগের সৃষ্টি হয়।
প্রোটিন
PHOTO- 152
প্রোটিনের বর্ণনা: 1) মানুষের দেহের প্রোটিন দিয়ে তৈরি টেনডন ও লিগামেন্ট খুব শক্ত দড়ির মতো টানলেও ছেড়ে না।
2) মুরগি, হাঁসের ডিমের সাদা অংশে থাকা প্রোটিন দ্রবণ গরম করলে জমে শক্ত হয়ে যায়।
1) কেরাটিন, প্রোটিন থাকে মানুষের চুল ও নখের মধ্যে।
2) অ্যাকটিন, মায়োসিন নামক প্রোটিন মানুষের পেশী দেখাতে যায়।
3) কোলাজেন নামক প্রোটিন মানুষের দেহের লিগামেন্ট টেন্ডন অস্থি নামক স্থানে রয়েছে।
4) রক্তের প্লাজমায় গ্লোবিউলিন ফাইব্রিনোজেন নামক প্রোটিন রয়েছে।
5) হিমোগ্লোবিন নামক প্রোটিন মানুষের লোহিত রক্ত কণিকায় দেখতে পাওয়া যায়।
প্রোটিনের কাজ বা ভূমিকা বা গুরুত্ব:
1) শক্তি উৎপন্ন করতে প্রোটিনের গুরুত্ব বা ভূমিকা অপরিসীম অথবা দেহের শক্তি উৎপন্ন করাই প্রোটিনের প্রধান কাজ।
2) দেহের বিভিন্ন অংশ বা কলা গঠনে ক্ষত সারাতে শ্বাসবায়ু পরিবহনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
3) পেশী সংকোচন এবং শ্বাসবায়ু পরিবহনে,বিভিন্ন প্রোটিন ভূমিকা পালন করে।
4) দেহের রোগ প্রতিরোধ করতে প্রোটিনের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
5) কোন কোন জায়গা কেটে গেলে ওই জায়গা থেকে রক্ত পড়া বন্ধ করতেও রক্তের প্লাজমায় থাকা প্রোটিন সাহায্য করে।
প্রোটিনের কুফল -
প্রোটিনের যেমন সুফল রয়েছে, অপরদিকে প্রোটিনের কুফলও রয়েছে।
যেমন-১) অতিরিক্ত প্রোটিন শরীরে জমা হলে বিভিন্ন ধরনের রোগ সৃষ্টি হয়।
২) যে ধরনের রোগ এই অতিরিক্ত প্রোটিনের জন্য হয়, সেগুলি হল- কিডনি, স্টোন বাত হয় এছাড়াও অন্যান্য সমস্যা সৃষ্টি হয়।
প্রোটিনের উৎস: প্রোটিনের উৎস হলো দুই প্রকার- ১) প্রাণিজ উৎস: যে সমস্ত প্রোটিন প্রাণিজ খাদ্যদ্রব্য থেকে পাওয়া যায় সে গুলিকে বলা হয় প্রাণিজ উৎস
যেমন-ছানা, পনির, কাঁকড়া, দুধ, ডিম, মাছ।
২) উদ্ভিজ্জ উৎস: যে সমস্ত প্রোটিন উদ্ভিজ্জ খাদ্য দ্রব্য থেকে পাওয়া যায় তাদের বলা হয় উদ্ভিজ্জ উৎস।
যেমন- সিম, কাঁঠালের বিচি, বাজরা, ভুট্টা, রসুন, লঙ্কা, হলুদ, এলাচ ইত্যাদি।
এবার তোমরা জানার চেষ্টা করো........................আছে কিনা প্রয়োজনে শিক্ষক-শিক্ষিকার সাহায্য নাও। , পৃষ্ঠা- 152।
খাদ্য
1. চাল, গম
2. ঘি
3. চিনাবাদাম
4. তিল
5. কলা
6. মাশরুম
7. সুজি
8. পিঁপড়ের ডিম
1) ……………….., 2) ………………………, 3) ………………………, 4) ………………………,
5) ………………………6) ………………………, 7) ………………………, 8) ………………………,
উত্তর-
1) উপস্থিত
2) অনুপস্থিত
3) উপস্থিত
4) উপস্থিত
5) অনুপস্থিত
6) উপস্থিত
7) উপস্থিত
8) উপস্থিত।
লিপিড কি: 153 PHOTO
লিপির হলো এক ধরনের খাদ্য বস্তু। এটিও ভিটামিনের মতো বিভিন্ন স্থানে দেখা যায়, বিভিন্ন খাদ্যদ্রব্যের মধ্যে পাওয়া যায়।
লিপিড মানব দেহের কোন কোন অংশে দেখা যায় তা এক নজরে দেখে নেওয়া যাক?
লিপিড মানুষের দেহের বিভিন্ন অংশে লক্ষ্য করা যায়।
যেমন- 1) ঘাড়ে ও গলায়, 2) উরুতে, 3) পেটে, 4) বুকে এবং 5) উপর হাতে লিপিড লক্ষ্য করা যায়।
লিপিডের গুরুত্ব লেখ।
উত্তর- 1) লিপিড মানুষের বিভিন্ন আঘাত থেকে রক্ষা করে।
2) মানুষের দেহে শক্তি রূপে কাজ করে।
3) দেহকে বাইরের আঘাত থেকে রক্ষা করে।
4) দেহকে সুরক্ষা করে রাখতে সাহায্য করে।
5) দেহের থেকে তাপ বেরিয়ে যাওয়া কমিয়ে দেয়, এভাবে একটি মানবকে সুস্থ-সবল রাখতে সাহায্য করে লিপিড ।
লিপিডের কুফল-
প্রোটিনের মত লিপিডের ও কুফল রয়েছে অতিরিক্ত কোনো জিনিসই ভালো নয়, তাই অতিরিক্ত লিপিড শরীরের পক্ষে ক্ষতিকর।
অতিরিক্ত লিপিড শরীরে জমা হলে বিভিন্ন ধরনের রোগ তৈরি হয়।
যেমন-১) যকৃতের নানা সমস্যা তৈরি হয়।
২) রক্তনালীর বিভিন্ন ক্রিয়া-কলাপ এর বাধা হয়ে দাঁড়ায়।
৩) হৃদপিন্ডের শ্বাস-প্রশ্বাসের বিভিন্ন চলাচলে বাধা হয়ে দাঁড়ায়।
লিপিড আমরা আমাদের পরিবেশের কোথা থেকে সংগ্রহ করি?
লিপিড আমরা আমাদের পরিবেশের বিভিন্ন দ্রব্যের মাধ্যমে সংগ্রহ করে থাকি।
কখনো উদ্ভিজ্জ খাদ্যবস্তুর মাধ্যমে (যেমন বাদাম, কাঁঠাল, নারকেল ,ডাল, আটা ,গোলমরিচ, জোয়ান ইত্যাদি)সংগ্রহ করি।
আবার প্রাণিজ খাদ্য খাদ্যবস্তুর (মাছের তেল, দুই, দুধ ,মাংস ,মাছ ইত্যাদি) থেকে সংগ্রহ করে বা পেয়ে থাকি।
এবার তোমরা জানার চেষ্টা করো লিপিডের উৎসরূপে যে খাদ্যগুলোকে আমরা চিহ্নিত করলাম..................................../ শিক্ষিকার সাহায্য নাও)। পৃষ্ঠা 153
খাদ্য
1) ফল ও শাকসবজি
2) দানাশস্য
3) সর ওঠানো দুধ
4) পপকর্ন
5) আলু
6) আখের রস
7) লেবু
8) গম ,ভুট্টা
9) মাশরুম
10) মুরগির মাংস
11) খেজুর
উপস্থিত /অনুপস্থিত
1) ………………, 2) …………………, 3) ………………, 4) ……………, 5) …………………6) ………………, 7) …………………, 8) ………………, 9) …………………, 10) ………………………11) …………………….,
উত্তর-1) অনুপস্থিত
2) অনুপস্থিত
3) অনুপস্থিত
4) উপস্থিত
5) অনুপস্থিত
6) অনুপস্থিত
7) অনুপস্থিত
8) অনুপস্থিত
9) উপস্থিত
10) উপস্থিত
11) অনুপস্থিত।
A. অতি সংক্ষেপে প্রশ্নগুলির দু এক কথায় উত্তর দাও:
1) কোন উদ্ভিদ খাদ্য থেকে শর্করা পাওয়া যায়?
উত্তর- আলু।
2) কোন প্রাণিজ খাদ্য থেকে শর্করা পাওয়া যায়?
উত্তর- মাংস।
3) কার্বোহাইড্রেট যুক্ত মিষ্টি খাদ্যবস্তুর নাম লেখ।
উত্তর- মধু, কলা পাকা ,
4) কার্বোহাইড্রেট যুক্ত দানাশস্যের নাম লেখ।
উত্তর-চাল, গম, বাজরা।
5) মুল ও কন্দ, কার্বোহাইড্রেট যুক্ত উদ্ভিদের নাম।
উত্তর-গাজর, সবুজ শাক সবজি।
6) কেরাটিন প্রোটিন কোথায় থাকে?
উত্তর- চুল , নখ এ দেখা যায়।
7) জিরাতে কোন উপাদান দেখা যায়?
উত্তর- কার্বোহাইড্রেট বা শর্করা।
8) হিমোগ্লোবিন কোন রক্তে থাকে?
উত্তর-লোহিত রক্ত কণিকায়।
9) কোন কোন উদ্ভিদউৎস থেকে প্রোটিন পাওয়া যায় ?
উত্তর- সোয়াবিন, গম।
10) কোন প্রাণিজ উৎস থেকে প্রোটিন পাওয়া যায়? উত্তর-মাছ, মাংস।
B. সত্য/ মিথ্যা যাচাই করে লেখ-
1) আমাদের শরীরে মাথায় লিপিড থাকে।
উত্তর- মিথ্যা, (আমাদের শরীরের ঘাড়ে ও গলায় , উপর হাতে, বুকে, পেটে, উরুতে লিমিট থাকে)।
2) লিপিড কেবলমাত্র প্রাণিজ খাদ্যবস্তুতে পাওয়া যায়।
উত্তর-মিথ্যা, (উদ্ভিদে লিপিড পাওয়া, যেমন উদ্ভিদ খাদ্য বাদাম থেকেও লিপিড পাওয়া যায়)।
3) অতিরিক্ত প্রোটিন শরীরে কোনো ক্ষতি করে না।
উত্তর- মিথ্যা, (অতিরিক্ত প্রোটিন শরীরে জমলে বাত হয়, কিডনি স্টোন এর বিভিন্ন সমস্যা সম্মুখীন হয়)।
4) অতিরিক্ত লিপিড শরীরের পক্ষে ক্ষতিকর।
উত্তর-সত্য,(অতিরিক্ত লিপিড ক্ষতিকর কারণ, হৃদপিণ্ড, রক্তনালী এবং যকৃতে নানা ধরনের সমস্যা দেখা যায়)।
5) এলাচ এর লিপিড এর উৎস।
উত্তর-- মিথ্যা, (উদ্ভিজ্জ প্রোটিন এর উৎস)।
6) অনেক গ্লুকোজ অনু জুড়ে তৈরি হয় প্রোটিন জাতীয় খাদ্য দিয়ে।
উত্তর- মিথ্যা, (অনেকগুলো অনু জুড়ে তৈরি হয় *শ্বেতসার প্রকৃতির খাদ্য)।
Class -7 | English | Revision Lesson | WBBSE | Blossom | All Activities With Answers | Part - 1
Class 7 Ganit Probha Part 1 Mathematics | সপ্তম শ্রেণির গণিত পার্ট ১
মানুষের খাদ্য সপ্তম শ্রেণীর পঞ্চম অধ্যায় প্রথম পর্ব | Manusher khadya Class-7 Lesson-5 Part-1
2
Link For Another Class
Class 6 | English | Revision Lesson's Complete Answer | ষষ্ঠ শ্রেণির ইংরেজি পূর্বপাঠ্যের সম্পূর্ণ উত্তর । বাংলা অর্থসহ উচ্চারণ
Class 8 Ganit Prabha Mathematics | গণিত অষ্টম শ্রেণীর গণিতপ্রভা
আশা করি তোমরা তোমাদের প্রশ্নের উত্তর ও সমাধান পেয়ে খুশি হয়েছো।উপরের Carbohydrate Protein Lipids | Paribesh O Bigyan Class 7 | Lesson-5 | Part -2 | সপ্তম শ্রেণি | পরিবেশ ও বিজ্ঞান | পঞ্চম অধ্যায় মানুষের খাদ্য'-এর 'খাদ্য উৎপাদন' | কার্বোহাইড্রেট বা শর্করা, প্রোটিন ও লিপিড বুঝতে তোমাদের অসুবিধা হয়ে থাকে তাহলে তোমরা আমাদের Comment Box জানিয়ে দিও । তাহলে আমরা তোমাদের তার সমাধান বের করে দেব।পরবর্তী পৃষ্ঠা সমাধান নিয়ে আমরা পরের পর্বে হাজির হব।
আর তোমরা সেগুলো পাওয়ার জন্য আমাদের Digital porasona website সাইটের সঙ্গে সুসম্পর্ক বজায় রাখো।