Jibone Joler Vumika Poribesh O Biggan Manuser Khadyo Class 7 Part-6 Lesson 5 | জীবনে জলের ভূমিকা ও খাদ্য তৈরিতে জল ও আলোর ভূমিকা

 

Jibone Joler Vumika Poribesh O Biggan Manuser Khadyo Class 7 Part-6 Lesson 5

Jibone Joler Vumika Poribesh O Biggan Manuser Khadyo Class 7 Part-6 Lesson 5

Class 7 Poribesh O Biggan Part-6 Lesson 5

জীবনে জলের ভূমিকা ও খাদ্য তৈরিতে জল ও আলোর ভূমিকা

*জীবনে জলের ভূমিকা ও খাদ্য তৈরিতে জল ও আলোর ভূমিকা*

জল দিয়ে আমরা কি কি করি বলতো ?
জল অন্যান্য জীবের ও বা কি কাজে লাগে তা নিচের ছবিগুলো দেখে উত্তর দেওয়ার চেষ্টা করো ।

1. রান্না করতে জল লাগে।
2. স্নান করতে যাওয়ার লাগি।
3. আগুন নেভাতে গেলেও জল লাগে।
4. মাছেরা জলে বসবাস করে।
5. পাম্পের সাহায্যে জল তুলে জমিতে দেওয়া হয় যা চাষ করার জন্য ব্যবহার করা হয়।
6. নৌকা চালানোর জন্য নদীতে জলের দরকার।
7. আমরা জল পান করি।
8. ব্যাঙ জলে বসবাস করে।
9. মা কাপড় চোপড় কাচার জন্য জল ব্যবহার করেন বা কাপড়-চোপড় কাচার জন্য জল এর প্রয়োজন হয়।

উপরে জলের বিভিন্ন ব্যবহার দেখলে, এসো এবারে বল দেখি এত জল পৃথিবীর কোথায় কোথায় থাকে।
চলো দেখেনি একটা বৃত্তের মাধ্যমে পৃথিবীর কোথায় কোথায় কত জল আছে।

বন্ধুদের সঙ্গে আলোচনা করে, কোনটা শতকরা পরিমাণ কত বল (না জানলে শিক্ষক-শিক্ষিকার সাহায্য নাও)।
1.সমুদ্রের জল ..................
2.বৃষ্টির জল .....................
3.পানীয় জল...................

আমরা খাবার জল কোথা থেকে পাই ।
১............
২............
৩............
৪.............
৫............
৬............

তোমরা বন্ধুরা কতজন কোন কোন উৎস থেকে জল ব্যবহার করো। ঐ জলের রং, গন্ধ আর স্বাদ কেমন আর কি কাজে ব্যবহার করো নিচে একটি ছকের সাহায্যে লেখ।


গত কয়েক মাসে তোমাদের কার কি পেটের রোগ আর চামড়ার রোগ হয়েছে। সভায় আলোচনা করে লেখ। তা একটি ছকের সাহায্যে অতি সংক্ষেপে বর্ণনা করো।

এখানে

দূষিত জল কাকে বলে ? এর থেকে কি কি রোগ হতে পারে?
উত্তর-দূষিত জল কিভাবে বাড়িতে বসে শুদ্ধ করা হয় তা সংক্ষেপে আলোচনা করো।

বাড়িতে বসে কিছু কিছু দূষিত জল শোধন করে পান যোগ্য করে তোলা যায়।
যেমন- পুকুরের জল, টিউবলের জল, কুয়োর জল.
তবে এগুলো বিশুদ্ধ করার জন্য কিছু উপাদানের প্রয়োজন হয়। যেমন হাড়ি, উনুন, কাপড়, ফিল্টার যন্ত্র, হ্যালোজেন ট্যাবলেট ইত্যাদি।

1) পুকুরের জল বা কোন জল বা টিউবয়েলের থেকে পাওয়া জল অন্তত কুড়ি মিনিট ধরে হাঁড়িতে জল গরম করতে হবে। আর ঠান্ডা করে ওই কাপড় দিয়ে ছেঁকে নিতে হবে।
বিশুদ্ধ জল হয়ে যাবে ও পান যোগ্য হয়ে ওঠে।

2) আবার  জলকে বিশুদ্ধ করতে হলে, জীবাণুযুক্ত জলে হ্যালোজেন ট্যাবলেট দিয়ে জল  বিশুদ্ধ করে তোলা হয়।
3) আর সব থেকে দ্রুত প্রক্রিয়ায় দুষিত জল কে বিশুদ্ধ করতে হলে, যান্ত্রিক উপায়ে করতে হবে। যেমন ফিল্টার মেশিনে জল রাখলে কয়েক মিনিটের মধ্যেই তা অতি দ্রুত ফিল্টার অর্থাৎ দূষিত জল বিশুদ্ধ জল হয়ে যায়।

আমরা জানি আমাদের বিভিন্ন খাদ্যদ্রব্যের মধ্যে আমরা জল পেয়ে থাকি। আমাদের শরীরের বিভিন্ন অঙ্গে জলের পরিমাণ বেশি। আমাদের অঙ্গের অনেক অংশে জল আছে।
এবারে তোমরা বলার চেষ্টা করো দেহের জল কোথায় কোথায় থাকে।
1.রক্ত
2............
3............
4.............
5..............
6...............

আমরা সকলেই কমবেশি জানি যে আমাদের পানযোগ্য জল, যে গুলো গ্রহণ করি বা পান করি। সেই জল গুলো আমাদের দেহের বিভিন্ন অঙ্গ প্রত্যঙ্গের মাধ্যমে বেরিয়ে আসে কিছু পরিমাণে। এবারে আমরা জানবো যে কোন কোন প্রক্রিয়ায় দেহের বাইরে জল বেরিয়ে আসে -
1. ঘাম
2.........
3.........
4.........

আগের পাতায় অর্থাৎ 174 পৃষ্ঠায় যে মানবদেহের বিভিন্ন অঙ্গ ও তরল পদার্থে প্রচুর পরিমাণে জল থাকে । যে ভাবে সাজানো রয়েছে, তাতে "মানবদেহের বিভিন্ন অঙ্গ /তরল কে জলের পরিমাণ" এর অধঃক্রম অনুসারে সাজাও-
1.
2.
3.
4.
5.
6.

মানব দেহের বিভিন্ন অঙ্গের জল কিভাবে অবস্থান করে তা একটি ছকের সাহায্যে বুঝিয়ে লেখ।
তোমরা পরস্পরের মধ্যে আলোচনা করে। তোমাদের সুবিধার্থে এর জন্য নিচের শব্দভাণ্ডার দেওয়া হল তা থেকে উপযুক্ত শব্দ বা শব্দগুচ্ছ বসিয়ে লেখ।

শব্দ ভান্ডার: পিচ্ছিল, রস, ঘাম, মূত্র, রক্ত, পিত্ত লালা , মল, সেরিব্রোস্পাইনাল তরল।
অঙ্গের নাম
মুখবিবর
যকৃত
রক্তনালী /হৃদপিণ্ড
মূত্রথলি
চোখ
ত্বক
মস্তিষ্ক
অস্থিসন্ধি

জল কি হিসেবে থাকে
.. . . .
.......
....
.......

এবার একটা, একটা করে নিচের প্রশ্নগুলো উত্তর দেওয়ার চেষ্টা করো । না পারলে শিক্ষক-শিক্ষিকার সাহায্য নাও। .............
1. তোমার পা কেটে গেলে ডাক্তারবাবু তোমার হাতে ঔষধ ইঞ্জেকশন দিলেন। ওই ঔষধ তোমার কাটা ঘাটি পৌঁছাবে কিসের মধ্যে দিয়ে?.................।
তাহলে এখানে জল এর কাজ কি?............... ।

2.একটা বড় বিস্কুট একেবারে চিবিয়ে খেলে তুমি। তোমার মুখের ভেতরটা এখন কেমন শুকনো না ভিজে. .............................।
গিলতে পারছ কি ? ...........।
কথা বলতে চেষ্টা করোত। কথা বলা হচ্ছে কি? ........।
যদি মুখের ভেতরটা শুকনো লাগে তাহলে তুমি কি খাবে ?.......................... ।
তাহলে এখানে জল এর কাজ কি?......................।

3. খুব গরমে আমরা ঘামি। ঘাম ঝরানো গায়ে বাতাস দিলে কেমন লাগবে? ............... ।

4. তোমার চোখে কোন তরল থাকে ?...........
চোখে পোকা পড়লে চোখ থেকে কী বেরোয়?.......
কেন বেরোয় ?.........
তাহলে এখানে জল এর কাজ কি?............

5 তোমার নিঃশ্বাস একটা আয়নায় ফেলে দেখো, আয়নায় কিসের দাগ পড়ছে? .....................
নিঃশ্বাসের মধ্যে ওই জল কোথা থেকে এল?.........
এখানে জলের কি কাজ আছে?............

6. তোমার দুটো হাড়ের জুড়ে থাকা পিচ্ছিল রস এ, জল আছে ,সেটা জেনেছ । ওই জল কি কাজ করে?...................

7. পেট খারাপ হলে বারবার মল বেরিয়ে যায় বা বমি হয়। তখন অনেক দরকারি জিনিস জলে গুলে বেরিয়ে যায়। জল এখানে কি কাজ করে বলতো?................
8.খাদ্য গ্রহণের পর মুখ খাদ্য হজম করার প্রক্রিয়া শুরু হয়। তাহলে এখানে জল এর কাজ কি?.....................
9. পাচন এরপর খাদ্যের সারাংশ ক্ষুদ্রান্তের প্রাচীর বরাবর শোষিত হয়। তাহলে জলের এখানে কি কাজ আছে?...................
10. খাদ্যের যে অংশ হজম হয় না, তা নরম মল রুপে জল শরীর থেকে বেরিয়ে যায়। তাহলে এখানে জল কি ভূমিকা পালন করে?....................
11. ম্যালেরিয়া বা  নিউমোনিয়ার মতো রোগে প্রবল  জ্বর আসে । ঘাম দিয়ে জ্বর ছাড়াই , ছাড়ার সময় বা প্রবল জ্বরে স্নান করানোর সময় জল কি কাজ করে?.......................
12. খাদ্য হজমের সময় জল ব্যবহৃত হয় । এখানে জল কি কাজ করে?....................

মানব শরীরে জলের ভূমিকা: আমরা সাধারনত সকাল থেকে ঘুমোনোর আগে পর্যন্ত বিভিন্ন কাজে জল ব্যবহার করে থাকি।
১) জল পান করার পর থেকে শরীরে বিভিন্ন কর্মে জল অংশগ্রহণ করে।
২) জল সাধারণত কোন বস্তুকে দ্রবীভূত করে ।
৩) কোন বস্তুকে এক জায়গা থেকে অন্য জায়গায় নিয়ে যায়।
৪)বিভিন্ন রাসায়নিক বিক্রিয়ায় অংশগ্রহণ করে।

উপরের ঘটনাগুলো থেকে জলের ভূমিকা গুলো শিক্ষক শিক্ষিকার সঙ্গে আলোচনা করে নিচে লেখ।

ঘটনাসমূহ
1)
2)
3) ঘাম ঝরানো গায়ে বাতাস দিলে আরাম লাগে
4)
5)
6)
7) পেট খারাপ হলে অনেক দরকারি জিনিস মল বা বমির সঙ্গে বেরিয়ে যায়
8)
9)
10)
11)
12)খাদ্য হজমের সময় ব্যবহৃত হয়

শরীর সুস্থ রাখতে প্রতিদিন পরিমাণমতো জল খাওয়া দরকার। গরমকালে তুমি রোজ কতটা জল খাও ? তোমার বন্ধুরাই বা কতটা খাই ? সবাই মিলে একসঙ্গে নিচের লেখো।


ঠিক কত পরিমান জল পান করা প্রয়োজন*

একজন সুস্থ ব্যক্তি যদি দেহের ওজনের 50/ মিলিলিটার কেজি প্রতি, জল পান করেন তবে তার দেহের দৈনিক জলের চাহিদা পূরণ হয়।

নিচের তালিকায় বিভিন্ন শিশু, বয়স্ক ব্যক্তির দেহের ওজন দেওয়া হলো। দৈনিক জলের চাহিদা ও দৈনিক কত গ্লাস জল পান করা প্রয়োজন তা একটি ছকের সাহায্যে লিখো।


খাদ্য তৈরিতে জল ও আলোর ভূমিকা:
1.  a) একটা টবের গাছ কে বেশ কয়েকদিন ধরে সূর্যের আলোতে , জল না দিয়ে , রেখে দিলে কি হবে? ............
b) কেন এমন হলো ? ........
c) ওই কয়েকদিন গাছটা যদি সূর্যের আলো না পেত তাহলে কি হতো?..........
2. a) ঐ টবের গাছটাকে যেখানে কোন আলোই পৌঁছায় না, এমন  অন্ধকার ঘরে বেশ কয়েকদিন(10-15  দিন) রেখে দেওয়া হলো। কয়েকদিন পর টবের গাছটার কি অবস্থা হতে পারে বলে তোমার মনে হয়? .....................।
b) এমন হওয়ার পিছনে কারন কি?...............।

3. কয়েকদিন গাছটাকে অন্ধকার ঘরে রেখে নিয়মিত জল দেওয়া হলো । তাহলে কি গাছটার পরিণতি অন্যরকম কিছু হবে?
উত্তর.    .................
4. টবের গাছটাকে ঝাল দিয়ে পর্যাপ্ত সূর্যালোকে রেখে দেওয়া হলো । তুমি কি দেখতে পাবে?
উত্তর.     ............

এবারে বলতো তাহলে একটা গাছের কি কি প্রয়োজন হয়?
উত্তর.   ..........

দেখতো বলতে পারো কিনা? বাড়িতে আর গাছে কিভাবে খাবার তৈরি হয় নিচের ছকে লিখতে চেষ্টা করো ।



বাড়িতে
1.খাবার তৈরি হয় কোথায়?..............
2.রান্না করতে কি কি লাগে?
চাল
............
..............
............
3.রান্নার পর কি কি খাবার তৈরি হয়?
(i)ভাত
(ii) ..................
(iii) .................

গাছে
1. খাবার তৈরি হয় কোথায়? . . .........।
2. খাবার তৈরি করতে কি কি লাগে?
(i)........................
(ii) সবুজ গাছের ক্লোরোফিল কনা
(iii)................................
(iv) কার্বন-ডাই-অক্সাইড
3.খাবার তৈরীর সময় কি কি পাওয়া যায়?
(i)শর্করা জাতীয় খাবার(গ্লুকোজ)
(ii)অক্সিজেন
(iii)জল
.................. ..... ..............
....... ................................

এসো প্রথমে জেনে নেওয়া যাক, গাছ খাবার তৈরি করার জন্য যে জল পায় তা কোথা থেকে সংগ্রহ করে - a)স্থলজ উদ্ভিদ জল পায়..........................
b) জলজ উদ্ভিদ জলপায়.........................

উদ্ভিদের খাদ্য পাতায় তৈরি হয় তার কারণেই পাতাকে উদ্ভিদের রান্নাঘর বলা হয়।


A. শূন্যস্থান পূরণ করো।
1) সাধারণত নৌকা চলে .................।
2) মাছ ও ব্যাঙ.................দেখা যায়।
3) আমরা ...............জল পান করি।
4) সমুদ্রের জল............স্বাদে।
5) পৃথিবীতে ..............পরিমাণ বেশি আছে।
6)................আকার ও স্বাদ নেই।
7) পুকুরের জল...............।
8) কাঠের মধ্যে .............শতকরা জল থাকে।
9) 95 %জল থাকে মানুষের.............তরল পদার্থের মধ্যে।
10) খাদ্য হজমের সময় জল ব্যবহৃত হয়................হিসাবে।
উত্তর:1) নদীর জলে , 2) জলে, 3 ) মিষ্টি জল,
4 ) নোনতা, 5) জলের, 6) জল, 7) দূষিত জল,
8) 10%, 9) লালা, 10) বিক্রিয়ক।

B. সঠিক উত্তরটি বেছে নিয়ে লেখো।
1) মানব শরীরের সবথেকে বেশি পরিমাণে থাকে (খাদ্যবস্তু/ রক্ত/ ভিটামিন/জল)।
উত্তর- জল।
2) ঘাম জড়ানো গায়ে বাতাস দিলে আরাম লাগে, জল (তাপ পরিবাহক/ দ্রাবক/ বিক্রিয়ক /পাচন) হিসাবে কাজ করে ।
উত্তর তাপ পরিবাহক হিসেবে কাজ করে।
3) চোখের জল এর মাধ্যমে জল থাকে( 600 মিলি/ 300 মিলি/ 100 মিলি /50 মিলি)।
উত্তর 50 মিলি।
4) উদ্ভিদ খাদ্য তৈরি করার সময় গ্রহণ করে (কার্বন ডাই অক্সাইড /অক্সিজেন/ নাইট্রোজেন/ হাইড্রোজেন) গ্যাস গ্রহণ করে বাতাস থেকে ।
উত্তর কার্বন ডাই অক্সাইড।
5) গাছ বাতাস থেকে অক্সিজেন ও কার্বন ডাই অক্সাইড গ্রহণ ও বর্জন করে যে অংশের মাধ্যমে তা হল (কান্ড /পাতা /মূল /ফল) ।
, উত্তর পাতা।
6) জলজ প্রাণী হল (কুকুর/ মাছ /পিঁপড়ে /ফড়িং)।উত্তর  মাছ।
7) ভৌম জলের শতকরা পরিমাণ (30.1%/ 0.9%/ 97% 87%) ।
উত্তর-30.1%।
8) আমাদের দেশের নিকটবর্তী একটি মহাসমুদ্রের নাম (প্রশান্ত মহাসাগর /ভারত মহাসাগর /চীন সাগর/ আটলান্টিক মহাসাগর) ।
উত্তর-ভারত মহাসাগর।
9) জলদূষণের ফলে সৃষ্টি  রোগ (বাত, কালাজ্বর/ জন্ডিস ,অ্যামোনিয়া/  কলেরা, ডায়রিয়া /ম্যালেরিয়া, বসন্ত) ।
উত্তর-কলেরা, ডায়রিয়া।
10) ভারতের  (কাশ্মীর  /তামিলনাড়ু / উড়িষ্যা /মহারাষ্ট্র /পশ্চিমবঙ্গ) সবথেকে বড় মিষ্টি জলের হ্রদ রয়েছে।
উত্তর-কাশ্মীর উলার হ্রদ।

C. এক কথায় উত্তর দাও।
1) গাছের রান্নাঘর বলা হয় কাকে?
উত্তর পাতাকে।
2) গাছেরা কেন খাদ্য তৈরি করতে পারে?
উত্তর গাছের পাতার ,মধ্যে সবুজ কান্ডের মধ্যে ক্লোরোফিল থাকায় এরা খাদ্য তৈরি করতে পারে।
3 ) জলের ধর্ম হল কি?
উত্তর নিচের দিকে গড়িয়ে চলা জলের ধর্ম ।
4 ) শ্বাসের মাধ্যমে কত জল দেহের বাইরে বেরিয়ে যায় ?
উত্তর 300 মিলি।
5) ডিম এরমধ্যে শতকরা জলের পরিমাণ কত থাকে?
উত্তর 74 শতাংশ।
6) পৃথিবীতে কত ভাগ জল আছে?
উত্তর, 3/4 ভাগ।
7) চাষের জন্য কোন জল ব্যবহার করা হয়।
উত্তর মিষ্টি জল।
8) আমাদের হাড়ে  শতকরা জলের পরিমাণ কত? উত্তর 31%
9) জল আমরা কোন খাদ্য উপাদানে পায়না?
উত্তর মুড়ি, বিস্কুট।
10) কোন বস্তুর কোন জলের প্রয়োজন হয় না জগতে বেঁচে থাকার জন্য?
উত্তর জড় বস্তুর।