![]() |
New Model Activity Task Part 6 Class 5 English September 2021 |
Class 5 Bangla Model Activity Task Part 6
Model Activity Task Part 6 Class 5 Bangla September 2021
New Model Activity Task Part 6 Class 5 Bangla September 2021
New Model Activity Task Part 6 Class 5 Bangla September 2021 | মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক বাংলা প্রথম ভাষা পঞ্চম শ্রেণি ২০২১
মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক বাংলা প্রথম ভাষা পঞ্চম শ্রেণি ২০২১
মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক
বাংলা (প্রথম ভাষা )
পঞ্চম শ্রেণি
১. নীচের প্রশ্নগুলির উত্তর দাও :
১.১. কেউ করে না মানা। – কার কোন কাজে কেউ নিষেধ করে না?
উত্তরঃ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর রচিত বৃষ্টি পড়ে টাপুর টুপুর কবিতায় মেঘকে কেউ কোন কাজে নিষেধ করে না।
১.২. এবার আমাকে গোড়ার দিক দিতে হবে। -কী চাষের সময় কুমির একথা বলেছিল?
উত্তরঃ উপেন্দ্রকিশোর রায়চৌধুরী রচিত 'বোকা কুমিরের কথা 'গল্পে কুমির ধান চাষের সময় গোড়ার দিক চেয়েছিল ।
১.৩. মাঠ মানে কী অর্থই খুশির অগাধ লুটোপুটি! – ‘অর্থই' এবং “অগাধ' শব্দ দুটির অর্থ লেখো।
উত্তরঃ অথই শব্দের অর্থ হলো যার তলদেশ নেই, এমন গভীর ।
অগাধ শব্দের অর্থ হল-বিশাল বা গভীর ।
১.৪. ‘ঝড়' কবিতায় উল্লিখিত দুটি গাছের নাম লেখো।
উত্তরঃ 'ঝড়' কবিতায় উল্লিখিত দুটি গাছের নাম হল- চাপা গাছ ও বকুল গাছ।
১.৫. ‘ট্যাক্’ শব্দের অর্থ কী?
উত্তরঃ দুটো ছোট নদী যখন একসঙ্গে মেশে তখন সেখানে ত্রিভূজ আকারের খন্ড তৈরি হয়। এই ত্রিভুজ আকারের খন্ডের মাথাকে 'ট্যাক' বলা হয় ।
১.৬. 'রূপালি এক ঝালর' – কবি কোথায় 'রূপালি ঝালর' দেখেছেন?
উত্তরঃ অশোক বিজয় রাহা 'মায়াতরু' কবিতায় বর্ণিত মায়াবী গাছটিতে রুপালি এক ঝালর দেখেছেন।
১.৭. 'করুণা করি বাঁচাও মোরে এসে কখন ফণীমনসা একথা বলেছে?
উত্তরঃ বীরু চট্টোপাধ্যায় রচিত 'ফনিমনসা ও বনের পরী 'নাট্যাংশে যখন ডাকাতরা ফণীমনসার সোনার পাতা ছিঁড়ে গাছটিকে ন্যাড়া করে দেয় তখন ফনিমনসা আলোচ্য উক্তিটি করেছিল ।
২. নীচের প্রশ্নগুলির উত্তর নিজের ভাষায় লেখো :
২.১ মাঠ মানে তো সবুজ প্রাণের শাশ্বত এক দীপ’ – পঙক্তিটির তাৎপর্য বুঝিয়ে দাও।
উত্তরঃ কার্তিক ঘোষের 'মাঠ মানে ছুট' কবিতায় 'মাঠ মানে তো সবুজ পানের শাশ্বত এক দ্বীপ' এই লাইনের মধ্য দিয়ে কবি বোঝাতে চেয়েছেন মাঠ হলো এমন এক বিশাল জায়গা যেখানে শিশুরা প্রাণভরে খেলা করে ও লুটোপুটি খায়।মাঠ এমন জায়গা যেখানে শিশুরা প্রাণ খুলে হাসতে পারে। বাঁচার সাহস নিয়ে ছোট পাখির মত মুক্ত আকাশে উড়ে চলার জীবন।
২.২. 'ব্যাঙ স্বেচ্ছায় বৃষ্টি আনার কাজে যুক্ত বলো। বৃষ্টি আনার কাজে যুক্ত হয়ে ব্যাঙ কী করেছিল?
উত্তরঃ 'পাহাড়িয়া বর্ষার সুরে' গল্পে পৃথিবীতে যখন খরা চলছিল তখন ব্যাং বৃষ্টি আনার কাজে যুক্ত হলো। সে ঠিক করেছিল যে ভগবানকে জিজ্ঞাসা করবে কেন সৃষ্টিকে জল থেকে অবহেলা করছে। সে সকালবেলা যাত্রা শুরু করে এবং সে জানত ভগবানের কাছে যাওয়ার জন্য রাস্তা অত্যন্ত ক্লান্তিকর, যখন তার গন্তব্যে যাচ্ছিল তখন তার সঙ্গে ব্যাং, মৌমাছি, মোরগ,বাঘ এর দেখা হয়, তারাও বলে আমরা সঙ্গে যাবো। এইভাবে তারা গেল এবং পৃথিবীতে বৃষ্টি নামিয়ে আনলো।
২.৩. ঝড় কারে মা কয়?” – কবিতায় শিশুটি নিজের এই প্রশ্নের উত্তর কীভাবে দিয়েছে?
উত্তরঃ মৈত্রেয়ী দেবী রচিত 'ঝড় 'কবিতায় শিশুটির ঝড় দেখে মনে হয়েছে কাদের যেন ছেলে যেন কালির দোয়াত উল্টে দিয়েছে। ঠিক যেমন সে তাদের মেঝের ওপর কালি ঠালে। দোয়াতের কালি ঢাললে যেমন মেঝে কালো হয়ে যায়, ঠিক তেমনি শিশুটির মেঘ দেখে মনে হয়েছে কেউ যেন আকাশের উপর কালি ঢেলে দিয়েছে । এইভাবে শিশুটি নিজের প্রশ্নের উত্তর নিজেই দিয়েছিল ।
২.৪. তাদের কথা বলার শক্তি নেই।' – কখন এমন পরিস্থিতি হলো?
উত্তরঃ শিবশংকর মিত্র রচিত 'মধু আনতে বাঘের মুখে' গল্পে কফিল ও আর্জান যখন ধনায় কে ডাকে,তখন ধনাই তাদের দিকে তাকানোর সুযোগ পেল না। বিরাট হুংকারে বাঘ ঝাঁপিয়ে পড়ল তার ওপর। এই দেখে আর্জান ও কাফিল ঝোপের আড়ালে হতভম্ব হয়ে যায়।এবং তাদের কথা বলার শক্তি হারিয়ে যায় ।
২.৫. ‘ভেবে পাই নে নিজে' – কবি কী ভেবে পান না?
উত্তরঃ 'মায়াতরু' কবিতায় গাছটিকে দিনের এক এক সময় আলো - আধারি বর্ষায় এক এক রকম দেখতে লাগে। অনেকটা যেন মায়ার খেলা । গাছটিকে সন্ধ্যা বেলায় দুই হাত তুলে ভুতের নাচ করতে দেখেছেন , আবার রাত্রিতে ভালুকের মতো কম্প দিয়ে জ্বর আসতো, এছাড়াও বৃষ্টি থামলেই লক্ষ্য হীরার মাছ গাছটির মাথায় যেন মুকুট হয়ে যেত। এইভাবে কবি যেন কল্পনার জগতে হারিয়ে যান। তাই তিনি আর কিছু ভেবে পান না।
২.৬. ফণীমনসা ও বনের পরি’ নাটকে সুত্রধারের ভূমিকা আলোচনা করো।
উত্তরঃ 'ফনিমনসা ও বনের পরি' নাটকে সুত্রধারের ভূমিকা স্বতন্ত্র ও উজ্জ্বল । সূত্রধার শব্দের অর্থ হলো নাটকের প্রস্তাবক । 'ফনিমনসা ও বনের পরি' নাটক শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত সূত্রধরের ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ । সমস্ত নাটকটি ফনিমনসা ও বনের পরি চরিত্রকে নিয়ে আবর্তিত - বিবর্তিত। নাটকটিতেই সূত্রধারের ভূমিকা উল্লেখযোগ্য দৃশ্যের র বিবরণ, পরিবর্তন দেখতে পাই। তাই নাটকটিতে সুত্রধার এর ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
৩. নীচের প্রশ্নগুলির উত্তর দাও :
৩.১. বিশেষ্য, বিশেষণ, সর্বনাম, অব্যয় এবং ক্রিয়া যোগে একটি বাক্য রচনা করো।
উত্তরঃ রাহুল এবং তার বন্ধুরা ভালো খেলেছে।
রাহুল : বিশেষ্য
এবং: অব্যয়
তার: সর্বনাম
ভালো: বিশেষণ
খেলেছে: ক্রিয়া
৩.২. ‘নাম বিশেষণ’ এবং 'ক্রিয়া বিশেষণ’ বলতে কী বোঝ?
উত্তরঃ যে পদ বিশেষ্য পদের গুণ, ধর্ম, পরিমাণ ইত্যাদি প্রকাশ করে তাকে নাম বিশেষণ বলে।
উদা: ভালো মেয়ে।
যে বিশেষণ পদ কোন ক্রিয়াকে বিশেষিত করে তাকে ক্রিয়া বিশেষণ। উদা: টুপ টুপ করে বৃষ্টি পড়ছে।
৩.৩. 'অ' এবং ‘ই/ঈ’ যোগে পাঁচটি করে স্ত্রীলিঙ্গবাচক শব্দ তৈরি করো।
উত্তরঃ 'অ' যোগে স্ত্রী লিঙ্গ বাচক শব্দ:
সদস্য+আ=সদস্যা।
শিষ্য+আ =শিষ্যা।
প্রবীন +আ =প্রবীনা।
সুমন + আ =সুমনা।
চন্দন+আ=চন্দনা।
ই/ঈ যোগ করে স্ত্রীবাচক শব্দ:
তরুণ +ঈ=তরুণী।
ছাত্র+ঈ =ছাত্রী।
তাপস+ঈ=তাপসী।
সুন্দর+ঈ=সুন্দরী।
ভবান+ঈ=ভবানী।
১.১. কেউ করে না মানা। – কার কোন কাজে কেউ নিষেধ করে না?
উত্তরঃ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর রচিত বৃষ্টি পড়ে টাপুর টুপুর কবিতায় মেঘকে কেউ কোন কাজে নিষেধ করে না।
১.২. এবার আমাকে গোড়ার দিক দিতে হবে। -কী চাষের সময় কুমির একথা বলেছিল?
উত্তরঃ উপেন্দ্রকিশোর রায়চৌধুরী রচিত 'বোকা কুমিরের কথা 'গল্পে কুমির ধান চাষের সময় গোড়ার দিক চেয়েছিল ।
১.৩. মাঠ মানে কী অর্থই খুশির অগাধ লুটোপুটি! – ‘অর্থই' এবং “অগাধ' শব্দ দুটির অর্থ লেখো।
উত্তরঃ অথই শব্দের অর্থ হলো যার তলদেশ নেই, এমন গভীর ।
অগাধ শব্দের অর্থ হল-বিশাল বা গভীর ।
১.৪. ‘ঝড়' কবিতায় উল্লিখিত দুটি গাছের নাম লেখো।
উত্তরঃ 'ঝড়' কবিতায় উল্লিখিত দুটি গাছের নাম হল- চাপা গাছ ও বকুল গাছ।
১.৫. ‘ট্যাক্’ শব্দের অর্থ কী?
উত্তরঃ দুটো ছোট নদী যখন একসঙ্গে মেশে তখন সেখানে ত্রিভূজ আকারের খন্ড তৈরি হয়। এই ত্রিভুজ আকারের খন্ডের মাথাকে 'ট্যাক' বলা হয় ।
১.৬. 'রূপালি এক ঝালর' – কবি কোথায় 'রূপালি ঝালর' দেখেছেন?
উত্তরঃ অশোক বিজয় রাহা 'মায়াতরু' কবিতায় বর্ণিত মায়াবী গাছটিতে রুপালি এক ঝালর দেখেছেন।
১.৭. 'করুণা করি বাঁচাও মোরে এসে কখন ফণীমনসা একথা বলেছে?
উত্তরঃ বীরু চট্টোপাধ্যায় রচিত 'ফনিমনসা ও বনের পরী 'নাট্যাংশে যখন ডাকাতরা ফণীমনসার সোনার পাতা ছিঁড়ে গাছটিকে ন্যাড়া করে দেয় তখন ফনিমনসা আলোচ্য উক্তিটি করেছিল ।
২. নীচের প্রশ্নগুলির উত্তর নিজের ভাষায় লেখো :
২.১ মাঠ মানে তো সবুজ প্রাণের শাশ্বত এক দীপ’ – পঙক্তিটির তাৎপর্য বুঝিয়ে দাও।
উত্তরঃ কার্তিক ঘোষের 'মাঠ মানে ছুট' কবিতায় 'মাঠ মানে তো সবুজ পানের শাশ্বত এক দ্বীপ' এই লাইনের মধ্য দিয়ে কবি বোঝাতে চেয়েছেন মাঠ হলো এমন এক বিশাল জায়গা যেখানে শিশুরা প্রাণভরে খেলা করে ও লুটোপুটি খায়।মাঠ এমন জায়গা যেখানে শিশুরা প্রাণ খুলে হাসতে পারে। বাঁচার সাহস নিয়ে ছোট পাখির মত মুক্ত আকাশে উড়ে চলার জীবন।
২.২. 'ব্যাঙ স্বেচ্ছায় বৃষ্টি আনার কাজে যুক্ত বলো। বৃষ্টি আনার কাজে যুক্ত হয়ে ব্যাঙ কী করেছিল?
উত্তরঃ 'পাহাড়িয়া বর্ষার সুরে' গল্পে পৃথিবীতে যখন খরা চলছিল তখন ব্যাং বৃষ্টি আনার কাজে যুক্ত হলো। সে ঠিক করেছিল যে ভগবানকে জিজ্ঞাসা করবে কেন সৃষ্টিকে জল থেকে অবহেলা করছে। সে সকালবেলা যাত্রা শুরু করে এবং সে জানত ভগবানের কাছে যাওয়ার জন্য রাস্তা অত্যন্ত ক্লান্তিকর, যখন তার গন্তব্যে যাচ্ছিল তখন তার সঙ্গে ব্যাং, মৌমাছি, মোরগ,বাঘ এর দেখা হয়, তারাও বলে আমরা সঙ্গে যাবো। এইভাবে তারা গেল এবং পৃথিবীতে বৃষ্টি নামিয়ে আনলো।
২.৩. ঝড় কারে মা কয়?” – কবিতায় শিশুটি নিজের এই প্রশ্নের উত্তর কীভাবে দিয়েছে?
উত্তরঃ মৈত্রেয়ী দেবী রচিত 'ঝড় 'কবিতায় শিশুটির ঝড় দেখে মনে হয়েছে কাদের যেন ছেলে যেন কালির দোয়াত উল্টে দিয়েছে। ঠিক যেমন সে তাদের মেঝের ওপর কালি ঠালে। দোয়াতের কালি ঢাললে যেমন মেঝে কালো হয়ে যায়, ঠিক তেমনি শিশুটির মেঘ দেখে মনে হয়েছে কেউ যেন আকাশের উপর কালি ঢেলে দিয়েছে । এইভাবে শিশুটি নিজের প্রশ্নের উত্তর নিজেই দিয়েছিল ।
২.৪. তাদের কথা বলার শক্তি নেই।' – কখন এমন পরিস্থিতি হলো?
উত্তরঃ শিবশংকর মিত্র রচিত 'মধু আনতে বাঘের মুখে' গল্পে কফিল ও আর্জান যখন ধনায় কে ডাকে,তখন ধনাই তাদের দিকে তাকানোর সুযোগ পেল না। বিরাট হুংকারে বাঘ ঝাঁপিয়ে পড়ল তার ওপর। এই দেখে আর্জান ও কাফিল ঝোপের আড়ালে হতভম্ব হয়ে যায়।এবং তাদের কথা বলার শক্তি হারিয়ে যায় ।
২.৫. ‘ভেবে পাই নে নিজে' – কবি কী ভেবে পান না?
উত্তরঃ 'মায়াতরু' কবিতায় গাছটিকে দিনের এক এক সময় আলো - আধারি বর্ষায় এক এক রকম দেখতে লাগে। অনেকটা যেন মায়ার খেলা । গাছটিকে সন্ধ্যা বেলায় দুই হাত তুলে ভুতের নাচ করতে দেখেছেন , আবার রাত্রিতে ভালুকের মতো কম্প দিয়ে জ্বর আসতো, এছাড়াও বৃষ্টি থামলেই লক্ষ্য হীরার মাছ গাছটির মাথায় যেন মুকুট হয়ে যেত। এইভাবে কবি যেন কল্পনার জগতে হারিয়ে যান। তাই তিনি আর কিছু ভেবে পান না।
২.৬. ফণীমনসা ও বনের পরি’ নাটকে সুত্রধারের ভূমিকা আলোচনা করো।
উত্তরঃ 'ফনিমনসা ও বনের পরি' নাটকে সুত্রধারের ভূমিকা স্বতন্ত্র ও উজ্জ্বল । সূত্রধার শব্দের অর্থ হলো নাটকের প্রস্তাবক । 'ফনিমনসা ও বনের পরি' নাটক শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত সূত্রধরের ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ । সমস্ত নাটকটি ফনিমনসা ও বনের পরি চরিত্রকে নিয়ে আবর্তিত - বিবর্তিত। নাটকটিতেই সূত্রধারের ভূমিকা উল্লেখযোগ্য দৃশ্যের র বিবরণ, পরিবর্তন দেখতে পাই। তাই নাটকটিতে সুত্রধার এর ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
৩. নীচের প্রশ্নগুলির উত্তর দাও :
৩.১. বিশেষ্য, বিশেষণ, সর্বনাম, অব্যয় এবং ক্রিয়া যোগে একটি বাক্য রচনা করো।
উত্তরঃ রাহুল এবং তার বন্ধুরা ভালো খেলেছে।
রাহুল : বিশেষ্য
এবং: অব্যয়
তার: সর্বনাম
ভালো: বিশেষণ
খেলেছে: ক্রিয়া
৩.২. ‘নাম বিশেষণ’ এবং 'ক্রিয়া বিশেষণ’ বলতে কী বোঝ?
উত্তরঃ যে পদ বিশেষ্য পদের গুণ, ধর্ম, পরিমাণ ইত্যাদি প্রকাশ করে তাকে নাম বিশেষণ বলে।
উদা: ভালো মেয়ে।
যে বিশেষণ পদ কোন ক্রিয়াকে বিশেষিত করে তাকে ক্রিয়া বিশেষণ। উদা: টুপ টুপ করে বৃষ্টি পড়ছে।
৩.৩. 'অ' এবং ‘ই/ঈ’ যোগে পাঁচটি করে স্ত্রীলিঙ্গবাচক শব্দ তৈরি করো।
উত্তরঃ 'অ' যোগে স্ত্রী লিঙ্গ বাচক শব্দ:
সদস্য+আ=সদস্যা।
শিষ্য+আ =শিষ্যা।
প্রবীন +আ =প্রবীনা।
সুমন + আ =সুমনা।
চন্দন+আ=চন্দনা।
ই/ঈ যোগ করে স্ত্রীবাচক শব্দ:
তরুণ +ঈ=তরুণী।
ছাত্র+ঈ =ছাত্রী।
তাপস+ঈ=তাপসী।
সুন্দর+ঈ=সুন্দরী।
ভবান+ঈ=ভবানী।
link for other Subjects