
MODEL ACTIVITY TASK
আদোরের ছাত্রছাত্রীরা, আশা করি তোমরা সকলে ভালো ও সুস্থ আছো। তোমরা অবশ্য জানো যে, তোমাদের পড়াশোনাকে ধারাবাহিক রাখতে West Bengal Primary Board of Secondary Education আবার পূর্বের ন্যায় প্রত্যেক বিষয়ের Model Activity Task Part 5 সকল বিষয়ের প্রশ্নপত্র তোমাদের দিয়েছেন। এই প্রশ্নপত্র উত্তর লিখে তোমাদের নিজ নিজ বিদ্যালয়ে পূর্বের মতো নির্ধারিত সময়ের মধ্যে জমা করতে হবে।
Model Activity Task Part 5 Bangla Class 5-র সমস্ত প্রশ্নের উত্তর হাজির হলাম তোমাদের সম্মুক্ষে। তোমরা আর সময় অপচয় না করে, এবার তোমরা তোমাদের মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক পঞ্চম শ্রেণি-এর বাংলা প্রশ্নপত্রের সমস্ত উত্তর গুলো ঝটপট লিখে নাও।

আদোরের ছাত্রছাত্রীরা, আশা করি তোমরা সকলে ভালো ও সুস্থ আছো। তোমরা অবশ্য জানো যে, তোমাদের পড়াশোনাকে ধারাবাহিক রাখতে West Bengal Primary Board of Secondary Education আবার পূর্বের ন্যায় প্রত্যেক বিষয়ের Model Activity Task Part 5 সকল বিষয়ের প্রশ্নপত্র তোমাদের দিয়েছেন। এই প্রশ্নপত্র উত্তর লিখে তোমাদের নিজ নিজ বিদ্যালয়ে পূর্বের মতো নির্ধারিত সময়ের মধ্যে জমা করতে হবে।
Model Activity Task Part 5 Bangla Class 5 Solved
Model Activity Task Part 5 Bangla Class 5
বাংলা মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক পঞ্চম শ্রেণির পার্ট-৫ বাংলা
১.‘মাঠ মানে ছুট’ কবিতায় কবির কাছে মাঠ কীভাবে নানান অর্থে প্রতিভাসিত হয়েছে আলোচনা করো।
উত্তর: কবির কাছে মাঠ হল খুশির জায়গা। মাঠ মানে সবুজ প্রান্তর যেখানে পাওয়া যায় অনাবিল আনন্দ । মাঠ মানে কবির মতে হইচই যেখানে শিশুরা আনন্দ করে ছুটে বেড়ায়।২.‘অবশেষে দীর্ঘ যাত্রা শেষে তারা ভগবানের প্রাসাদে পৌঁছল।’ — তারপর কী ঘটল, তা ‘পাহাড়িয়া বর্ষার সুরে’ রচনা অনুসরণে লেখো।
উত্তর: ব্যাঙ, মৌমাছি, মোরগ ও বাঘ তাদের নালিশ জানাতে ভগবানের প্রাসাদের উদ্দেশ্যে রওনা দিল। দীর্ঘযাত্রার পর তারা ভগবানের প্রাসাদে পৌঁছালো। গিয়ে দেখল ভগবানের মন্ত্রীরা পৃথিবীর দুরাবস্থার দিকে বিন্দুমাত্র দৃষ্টিপাত না করে নিজ স্ত্রীদের সঙ্গে মহানন্দে ভোজের উৎসবে মেতেছে। ভগবান তাদের প্রবেশে বাধা দিলে মৌমাছি তখন রক্ষীদের মুখে হুল ফোটাতে লাগল। বাঘ তাদের খেয়ে ফেলার ভয় দেখাল। মোরগও তাদের ডানা ঝাপটে ভয় দেখাল। তখন ভগবান মন্ত্রীদের তিরস্কার করল তাদের গাফিলতির জন্য।৩.‘ঝড়’ কবিতা অনুসরণে শিশুটির ঝড় দেখার অভিজ্ঞতার বিবরণ দাও।
উত্তর: একটি ছোট্ট শিশু হাটবারের দুপুরে মাঠে খেলতে গিয়ে ঝড়ের সম্মুখীন হয়। ঝোড়ো হাওয়ায় বকুলতলা, চাঁপার বন অন্ধকারে ঢেকে যায়। মাঝি তাড়াতাড়ি নৌকা তীরে আনে। হঠাৎ চারপাশ এইভাবে অন্ধকার হয়ে আসায় ছোটো ছেলেটির মনে হয় ঝড় যেন তারই মতো এক ছোট্ট শিশু যে দুরন্তপনা করে মাটিতে কালির দোয়াত উলটে ফেলে, একটু হেসে পালিয়ে গেছে।৪.‘মধু কাটতে তিনজন লোক চাই।’—এই তিনজন লোকের কথা ‘মধু আনতে বাঘের মুখে’ রচনাংশে কীভাবে উপস্থাপিত হয়েছে?
উত্তর: সুন্দরবনে মধু সংগ্রহের জন্য ধনাই, আর্জান ও কফিল যাত্রা শুরু করে। মৌমাছির পিছু অনুসরণ করে তারা চাক খুঁজে মধু সংগ্রহ করে। মধুর কলসি মাথায় দিয়ে হাঁটছিল ধনাই। এমন সময় বাঘ আক্রমণ করলে আর্জান ও কফিল লুকিয়ে পড়ে। কিন্তু ধনাই বাঘের সামনে পড়ে, ধনাই কে আক্রমণ করতে গিয়ে বাঘ লক্ষ্যভ্রষ্ট হয়ে তবলা গাছে মাথা ঠুকে খাদে গিয়ে পড়ে আর তার লেজের ঝাপটায় ধনাই এর মাথায় থাকা মধুর কলসি ভেঙে যায় এবং সারা মুখ মধুতে আবৃত হয়ে যায়।৫.‘মায়াতরু’ কবিতার নামকরণের সার্থকতা প্রতিপন্ন করো।
উত্তর: মায়াতরু কবিতায় কবি এমন এক গাছের কথা বলেছেন যে গাছটি সময়ে সময়ে রূপ বদলায়। তাকে কখনো ভাল্লুক, কখনো ভূত, কখনো বা লক্ষ হীরের মাছ আবার কখনো রুপোলী ঝালরের মত দেখায়। এরকম রূপ বদলাতে পারার ক্ষমতা বাস্তবে সম্ভব নয়। তাই গাছটি কবির কাছে মায়াতরু হয়ে উঠেছে। সুতরাং মায়াতরু নামটি সার্থক।৬.‘এই তো সুবুদ্ধি হয়েছে তোমার।’—বক্তা কে? কাকে সে একথা বলেছে? কীভাবে তার সুবুদ্ধি হয়েছে?
উত্তর: আলোচ্য অংশটির বক্তা হলেন বনের পরি।উক্ত কথাটি সে ফণীমনসাকে বলেছে।
একটি ফণীমনসার ভারি দুঃখ যে, তার সারা গায়ে কাঁটা। তার প্রার্থনা শুনে বনের পরি তাকে সোনার পাতা দিল। কিন্তু সেই পাতা ছিঁড়ে লুটে নিয়ে গেল ডাকাত দল। আবার তার কান্না শুনে পরি তাকে কাচের পাতা দিল। সেই পাতা ভেঙে দিল ঝড়ে। তখন তার বায়না মেটাতে পরি তাকে দিল সবুজ পাতা। তখন এক ছাগল এসে সেই পাতা মুড়িয়ে খেল। শেষে ফণীমনসা বুঝল , প্রকৃতি তাকে যা দিয়েছ তাতেই সন্তুষ্ট থাকা উচিত। এভাবেই তার সুবুদ্ধি হয়েছিল।
৭.‘তারি সঙ্গে মনে পড়ে ছেলেবেলার গান’—কেমন দিনে কথকের ছেলেবেলার কোন গানটি মনে পড়ে?
উত্তর: দিনের আলো নিভে গেছে। সূর্য ডুবতে চলেছে। চাঁদকে ঘিরে আকাশে মেঘ জমা হয়েছে। আকাশে বিভিন্ন বর্ণের মেঘ। মন্দিরে কাঁসর-ঘন্টা বাজছে। নদীর ওপারে বৃষ্টি নেমেছে, গাছপালা ঝাপসা লাগছে। এপারেতে বিদ্যুতের আলোয় মেঘের মাথায় একশো মানিক জ্বলছে। বাদলা হাওয়ার এই দিনে কথকের মনে পড়েছে ছেলেবেলার গান—‘বৃষ্টি পড়ে টাপুর টুপুর নদেয় এল বান।’৮.‘বোকা কুমিরের কথা’ গল্পে কুমিরের বোকামির পরিচয় কীভাবে ফুটে উঠেছে?
উত্তর: কুমির আর শিয়াল মিলে একবার আলু চাষ করলো। বোকা কুমির জানত না যে আলু মাটির নিচের ফসল। আলুকে গাছের ফল ভেবে কুমির চালাকি করে গাছের আগার দিক নেওয়ার প্রস্তাব দিয়েছিল। ফলে শেয়াল সব আলু পেয়ে গেল। কুমির পরেরবার ভাবল সে গোড়ার দিকের ফসল নেবে। কিন্তু সেবারে ধানচাষ হওয়ায় সব ধান শিয়ালের ভাগে গেল। তখন কুমির ঠিক করল সে আগার দিকই নেবে। কিন্তু তার পরের বার আখ চাষ হওয়ায় কুমির আবারও ঠকে গেল। এভাবেই বার বার কুমিরের বোকামির পরিচয় ফুটে উঠেছে।Model Activity Task Part 5 Bangla Class 5
Model Activity Task Part 5 Swasthya O Sharir Siksha Class 5
স্বাস্থ্য ও শারীরশিক্ষা
আশা করি, তোমরা আমাদের উত্তর পত্র পেয়ে খুশি ও আনন্দ পেয়েছ বা হয়েছ তোমাদের মত তোমাদের আরো স্কুল ছাত্র ছাত্রী সহপাঠীদের এটা Share করে দাও, যাতে তারাও তোমার মতো আনন্দে লিখতে পারে ও সমস্ত প্রশ্নের সমাধান করে খুশি হতে পারে।
তোমরা এই প্রশ্নের উত্তর পত্র লিখতে বা বুঝতে অসুবিধে বোধ করছ, তাহলে তোমরা আমাদের নিচে Comment Box খুব শিগীর Comment করে পাঠিয়ে দাও। আমরা তোমাদের প্রশ্নের উত্তর দেওয়ার জন্য সর্বদা প্রস্তুত রয়েছি। প্রশ্নগুলির উত্তর পত্র লিখে নিয়ে নিজে নিজে বিদ্যালয়ের নির্ধারিত সময়ের মধ্যে জমা দেবে।
আমাদের Website এতোক্ষণ থাকার জন্য তোমাদের কে অশেষ ধন্যবাদ জানায়। পরবর্তী Model Activity Task সমাধান, তোমরা আমাদের এই ডিজিটাল পড়াশোনা ওয়েবসাইট পাবে।