Sobar Ami Chhatro By Sunirmol Bosu | Class 4 Bangla Part- 2 |
দীর্ঘ বছরের বেশি করোনাভাইরাস এরপর তোমাদের সকলের বিদ্যালয়ের পঠন পাঠন শুরু হয়ে গেছে তাই আমরা আর দেরি না করে তোমাদের পড়াশোনার সুযোগ করে দিতে সমস্ত প্রশ্ন উত্তর পর্ব নিয়ে তোমাদের সামনে হাজির হয়েছি এর পূর্বে আমরা তোমাদেরকে সবার আমি ছাত্র কবিতার বিষয়বস্তু ও 1 থেকে 7 পর্যন্ত প্রশ্ন-উত্তর-পর্ব করে দিয়েছি তোমরা যদি কেউ তা না দেখে থাকো তাহলে সেটা আগে দেখে নাও আর তার লিংক আমরা নিচে দিয়ে দিয়েছি তোমাদের সুবিধার্থে জন্য আজকে আমরা আলোচনা করব পাতাবাহার বই এর চতুর্থ শ্রেণি বাংলা তিন পৃষ্ঠার 8 থেকে 14 নম্বর দাগের প্রশ্নের সমস্ত প্রশ্ন উত্তর পর্ব তবে আর দেরি না করে আমরা পড়াশোনার দিকে এগিয়ে চলি.
Sobar Ami Chhatro By Sunirmol Bosu | Class 4 Bangla Part- 2
{tocify} $title={Table of Contents}
সবার আমি ছাত্র
৮. নীচের বিশেষ্য শব্দগুলির বিশেষণ রূপ লেখো:
উঃ নিচের বিশেষ্য শব্দগুলির বিশেষণ রূপ হল-শিক্ষা–শিক্ষিত।
মন্ত্র—মন্ত্রণা।
বায়ু- বায়বীয়।
মাঠ—মেঠো।
তেজ–তেজি।
৯ কবিতা থেকে সর্বনাম শব্দগুলি খুঁজে নিয়ে লেখো। (অন্তত ৫টি)
উঃ "সবার আমি ছাত্র কবিতা"- কবিতা থেকে যে সমস্ত সর্বনাম গুলি রয়েছে তাদের মধ্যে পাঁচটি সর্বনাম হলোআমায়,
আমি,
তাহার,
আপন,
আমার,
Class 4 Bangla Part- 2
১০. গদ্যপ লেখো :
১০.১ 'কর্মী হবার মন্ত্র আমি বায়ুর কাছে পাইবে।'উঃ বায়ুর কাছ থেকে আমি কর্মী হবার মন্ত্র পেয়েছি।
১০.২. 'সূর্য আমায় মন্ত্রণা দেয় আপন তেজে জ্বলতে।' উঃ সূর্য আমাকে আপন তেজে জ্বলার মন্ত্রনা দেয়।
১০.৩ ইঙ্গিতে তার শিখায় সাগর, অন্তর হোক রত্নআকর।'
উঃ সাগর ইঙ্গিত দিয়ে শেখায় অস্তর রত্নাকর হোক।
১০:৪, শ্যামবনানী সরসতা আমায় দিল ভিক্ষা
উঃ আমাকে শ্যামবনানী সরসতার ভিক্ষা দিল।
১০.৫ শিখছি সে সব কৌতূহলে সন্দেহ নাই মাত্র।
' উঃ কৌতূহলে সেসব শিখছি মাত্র সন্দেহ নেই।
সবার আমি ছাত্র কবিতার প্রশ্ন উত্তর পর্ব 8 থেকে 14 সমস্ত প্রশ্নের উত্তর
১১. বিশ্বজোড়া পাঠশালা' বলতে কবিতায় কী বোঝানো হয়েছে?
উঃ সবার আমি ছাত্র কবিতায় কবি সুনির্মল বসু বলতে চেয়েছেন যে, কবিতায় আকাশ-বাতাশ-পাহাড় প্রান্তর, সূর্য-চন্দ্র-সাগর-নদী এবং মৃত্তিকা পাষাণ- ঝরনা ও শ্যামবনানীকে শিক্ষক বলা হয়েছে। এরাই কবিকে নানাভাবে নানান শিক্ষা দান করেছে। কবি আকাশের কাছ থেকে উদ্ধার হওয়ার শিক্ষা লাভ করেছেন। বায়ু অর্থাৎ বাতাস শিখিয়েছে কর্মী হওয়ার মন্ত্র। পাহাড় শিখিয়েছে মৌন মহান হওয়ার শিক্ষা। খোলা মাঠ অর্থাৎ উন্মুক্ত প্রান্তরের কাছ থেকে পাওয়া গেছে দিলখোলা অর্থাৎ উদারচিত্ত হওয়ার উপদেশ। সূর্য মন্ত্রণা অর্থাৎ পরামর্শ দিয়েছে কীভাবে আপন তেজে জ্বলে বেঁচে থাকা যায়। চাঁদ শিখিয়েছে মিষ্টি হাসি হেসে মধুর কথা বলতে। সাগর বা সমুদ্র শেখায় অন্তরকে রত্নআকর করে গড়ে তুলতে। নদী শিখিয়েছে আপন বেগে চলতে। মাটির কাছে পাওয়া গেছে সহিবু হওয়ার শিক্ষা। পাষাণ বা পাথর দিয়েছে আপন কাজে কঠোর হওয়ার দীক্ষা। ঝরনা জাগিয়েছে মানবহৃদায়ে গানের সুর। শ্যামবানী দিয়েছে সরসতা লাভের ভিক্ষা। এভাবে বিশ্বের প্রতিটি প্রাকৃতিক শক্তির কাছ থেকে কবিতায় শিক্ষা অর্জনের কথা উল্লেখ করা হয়েছে। তাই কবিতায় 'বিশ্বজোড়া পাঠশালা' শব্দটি বোঝানো হয়েছে।১২. প্রকৃতির কার কাছ থেকে আমরা কীরূপ শিক্ষা পেতে পারি লেখো :
আকাশ -আকাশ আমাদের উদ্ধার হওয়ার শিক্ষা দিয়ে থাকে.বাতাস সব সময় বয়ে চলেছে বাতাস অলস ভাবে থাকার মন্ত্র না আমাদের দিয়ে থাকে.
পাহাড় পাহাড়ের মত মনকে শক্ত করে শিক্ষা লাভ করতে বলেছেন আমাদের.
আশা করি তোমাদের কে আমরা উপরোক্ত প্রশ্ন-উত্তর-পর্ব দিয়ে সাহায্য করতে পেরেছি যদি তোমাদের ভালো লেগে থাকে তাহলে নিচে কমেন্ট বক্সে গিয়ে তোমাদের মতামত জানিয়ে দাও তাতে আমরা আরো বেশি বেশি করে তোমাদের প্রশ্ন উত্তর পর্ব গুলো আরো ভালোভাবে করে দেওয়ার চেষ্টা করব আর তোমার বন্ধুদের কেউ শেয়ার করে দাও যাতে তারাও তোমার মত প্রশ্নের উত্তরগুলো সহজে পেতে পারে ভালো থেকো সুস্থ থেকো আর আমাদের সঙ্গে এভাবে পড়াশোনা চালিয়ে যেতে থেকো.
Link Part-1