![]() |
Class 4 Model Activity Task Part 6 Bangla 2021 |
Class 4 Model Activity Task Part 6 Bangla 2021 | চতুর্থ শ্রেণির মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক বাংলা
Class 4 Model Activity Task Part 6 Bangla 2021
চতুর্থ শ্রেণির মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক বাংলা
New Class 4 Model Activity Task Part 6 Bangla 2021
মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক
বাংলা
চতুর্থ শ্রেণি
১. নীচের প্রশ্নগুলির উত্তর দাও:
১.১ ‘বোতোর দেখা পাওয়া নাকি সবসময়ই ভালো’ — ‘বোতো’র পরিচয় দাও।
উত্তর: বোতো এক সামুদ্রিক জীব , লম্বায় প্রায় তিন-চার হাত। তার নাক ও ঠোঁট সরু, লম্বায় এক-দেড় হাত। বড়ো মাথা, লেজটা শরীরের প্রান্ত থেকে দু-দিকে ভাগ হয়ে গিয়েছে। শরীরের রং প্রায় গোলাপি।
১.২ ‘আমি সাগর পাড়ি দেবো’ কবিতাংশটি কোন কবিতা থেকে নেওয়া হয়েছে?
উত্তর: কবি কাজী নজরুল ইসলামের লেখা ‘আমি সাগর পাড়ি দেবো’ কবিতাটি পুতুলের বিয়ে নাটকের ‘সাত ভাই চম্পা’ কবিতা থেকে নেওয়া হয়েছে।
১.৩ স্যার ক্লেমেন্টস মার্কহ্যাম কে ছিলেন?
উত্তর: স্যার ক্লেমেন্টস মার্কহ্যাম ছিলেন ইংল্যান্ডের ‘রয়েল জিওগ্রাফিকাল সোসাইটি’র প্রেসিডেন্ট।
১.৪ ‘সে আমি পারব না।’ – বক্তা কী পারবে না?
উত্তর: ঝড় উঠলেও শম্ভুর দাদু ফিরছে না দেখে পিসিমা শম্ভুকে লণ্ঠনটা নিয়ে এগিয়ে গিয়ে দেখতে বলেন। কিন্তু সন্ধ্যা হয়ে যাওয়ায় শম্ভু জানায় সে তা পারবে না।
১.৫ ‘কিন্তু কিছু হলো না।’ কোন প্রসঙ্গে কথক একথা বলেছে ?
উত্তর: মণীন্দ্র গুপ্তের লেখা অ্যাডভেঞ্চার : বর্ষায় গল্পে দুই তিন দিন ধরে এক নাগাড়ে বৃষ্টি থামছে না দেখে কথকের পিসতুতো বলেছিল যে ১০০ টা পুর কাগজে লিখে পোড়ালে নাকি বৃষ্টি থেমে যাবে । সেইমতো কথক কাশিপুর, চাঁদপুর, ফতেপুর, বদরপুর, শিবপুর, অনুরাধাপুর এবং পৃথিবীর যতগুলো পুর আছে সেগুলো লিখে পুড়িয়েছিল, কিন্তু তাতেও বৃষ্টি থামেনি। এই প্রসঙ্গে আলোচ্য কথাটি বলা হয়েছে।
১.৬ ‘ধলেশ্বরী খ্যাপা নদী।’ – একথা বলা হয়েছে কেন?
উত্তর: ধলেশ্বরী নদী তালে বেতালে চলে। এলোপাতাড়ি ঢেউয়ের ধাক্কা কখনও এদিক,কখনও ওদিক হতে। চলার তাল ঠিক রাখতে জানে না ধলেশ্বরী। তাই ধলেশ্বরী নদীকে খ্যাপা নদী বলা হয়েছে।
১.৭ ‘মন উন্মন্ গো।’ – কার মনের এমন পরিস্থিতি ?
উত্তর: সত্যেন্দ্রনাথ দত্তের লেখা ‘দূরের পাল্লা’ কবিতায় নৌকার তিনজন মাঝি মাল্লার মন উন্মন্ ছিল ।
২. নীচের প্রশ্নগুলির উত্তর নিজের ভাষায় লেখো :
২.১ ‘উবা আমার চোখের দৃষ্টি দেখে বুঝতে চায়… ‘ – উবা কী বুঝতে চায়?
উত্তর: উবা জঙ্গলে ঘুরতে ঘুরতে হাঁটু গেড়ে বসে এবং লেখককে বসতে বলে। তারপর লেখকের চোখের দৃষ্টি দেখে বুঝতে চায় তিনি কে? তিনি কোথা থেকে এসেছেন? কোন পৃথিবীর মানুষ তিনি এবং সেই পৃথিবীটা কীরকম?
২.২ ‘বর্শা দিয়ে বিঁধবে তারা, রাজ্যে আমার এলে।’ – কারা এমনটি করবে?
উত্তর: কবি কাজী নজরুল ইসলামের লেখা ‘আমি সাগর পাড়ি দেবো’ কবিতার কথক হাঙর, কুমির, তিমি — প্রত্যেকের আক্রমণ ঠেকিয়ে সপ্ত সাগর পাড়ি দেবেন। এই জলদস্যু এবং হিংস্র প্রাণীরা তার রাজ্য আক্রমণ করলে সিন্ধু-গাজি, মোল্লামাঝি ও নৌ-সেনারা ওই জন্তুদের বর্শা দিয়ে বিদ্ধ করবে
২.৩ ‘যাত্রা শুরু হলো সেই নির্দিষ্ট দেশের দিকে।’ – ‘দক্ষিণমেরু অভিযান’ রচনাংশ অনুসরণে সেই অভিজ্ঞতার বিবরণ দাও।
উত্তর: নৃপেন্দ্রকৃষ্ণ চট্টোপাধ্যায়ের ‘দক্ষিণ মেরু অভিযান’ গল্পে স্কট তার সহযাত্রীদের নিয়ে ১৯০২ সালের নভেম্বর মাসে স্লেজ গাড়িতে চেপে দক্ষিণ মেরুর দিকে যাত্রা শুরু করেন। কিছুদূর যেতে না যেতেই তীব্র তুষার ঝড়ের সম্মুখীন হন তাঁরা । এই অবস্থায় বেশি দূর না গিয়ে ফিরে আসার সিন্ধান্ত নেন। বহু বাধা বিপত্তি পেরিয়ে কোনোরকমে প্রাণে বেঁচে তারা কিং এডওয়ার্ড দ্বীপে ফিরে আসেন।
২.৪ ‘আলো’ নাটকে বাদুড়দের গানের বক্তব্যটি কী?
উত্তর: লীলা মজুমদারের লেখা ‘আলাে নাটকে বাদুড়েরা গানের মাধ্যমে বোঝাতে চায় গুহাতে সোঁদা গন্ধ এবং সেই গুহা বন্ধ। সেখানে অন্ধকারে তারা সাদা ধারাল দাঁত বের করে কালাে ডানা মেলে বসে আছে এবং তাদের আলাে সহ্য হয় না ।
২.৫ ‘অ্যাডভেঞ্চার : বর্ষায়’ রচনাংশে কথক তাঁর ছোটোপিসিমার কথা কীভাবে স্মরণ করেছেন ?
উত্তর: ‘অ্যাডভেঞ্চার : বর্ষায়’ রচনাংশে কথক তাঁর ছোটোপিসিমার কথা স্মরণ করে বলেছেন তাঁর ছোটোপিসিমা বিধবা, একা একা ভিটেতে বাস করেন , ছেলেদের সামলান। তাঁর প্রাণশক্তি প্রচুর। দিনে কাজ সারেন, রাতে লণ্ঠন জ্বালিয়ে পাহারা দেন। চোর, ডাকাত, প্রতিবেশী এবং সন্তানেরা কেউ তাঁর সঙ্গে এঁটে উঠতে পারে না।
২.৬ ‘নৌকো পাড়ে লাগে।’ – তখন ভাইবোনেরা কী করে?
উত্তর: ‘আমার মা-র বাপের বাড়ি’ গল্পে যখন নৌকা ধলেশ্বরী নদী পার হয়ে পাড়ে লাগে তখন ভাইবোনেরা নৌকা থেকে লাফিয়ে পড়ে। নলখাগড়ার বনে এবং বালির চরে তারা ছোটাছুটি করে। গতরাতে রান্না করা লুচি, আলুর দম, হালুয়া এসব জলের ধারে এসে বসে খায়। তারপর হাত মুখ ধুয়ে নৌকায় উঠে পড়ে।
২.৭ ‘দূরের পাল্লা’ কবিতায় নৌকো থেকে কোন্ দৃশ্য চোখে পড়ে?
উত্তর: সত্যেন্দ্রনাথ দত্তের ‘দূরের পাল্লা’ কবিতায় তিনজন মাল্লা দূরে যাত্রা করতে নৌকা চালানো শুরু করে। তাদের চোখে ভেসে ওঠে নানা অপরূপ ছবি। দিনের বেলা তাদের চোখে পড়ে নদীর পাড়ে জমে থাকা জঞ্জাল, ঝোপঝাড়। নদীর জল শৈবালে পূর্ণ, চরে জেগে থাকা কঞ্চির বন, বন হাঁসেরা নিজের ডিম শেওলায় ঢেকে ফেলে । পানকৌড়ি জলে ডুব দেয়, নদীর পাড়ে স্নান সারে ঘোমটা পরা বউ। এইসব দৃশ্য মাঝিদের চোখে পড়ে।
৩.৩ নির্দেশ অনুযায়ী কর্ম এবং ক্রিয়া বসিয়ে শূন্যস্থান পূরণ করে বাক্য রচনা করো :
বাক্যটি হলো : ___________।
উত্তর : সব ভারতীয়ই দেশকে ভালোবাসেন