Model Activity Task Part 5 Paribesh o Geography Class 7 । মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক পার্ট ৫ পরিবেশ ও ভূগোল সপ্তম শ্রেণি

Model Activity Task Part 5 Paribesh o geography Class 7 । মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক পরিবেশ ও ভূগোল সপ্তম শ্রেণি
Model Activity Task Part 5 Paribesh o geography Class 7 । মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক পরিবেশ ও ভূগোল সপ্তম শ্রেণি
আদোরের ছাত্রছাত্রীরা, আশা করি তোমরা সকলে ভালো ও সুস্থ আছো। তোমরা অবশ্য জানো যে, তোমাদের পড়াশোনাকে  ধারাবাহিক রাখতে West Bengal Primary Board of Secondary Education আবার পূর্বের ন্যায় প্রত্যেক বিষয়ের Model Activity Task Part 5 সকল বিষয়ের প্রশ্নপত্র তোমাদের দিয়েছেন। এই প্রশ্নপত্র উত্তর লিখে তোমাদের নিজ নিজ বিদ্যালয়ে পূর্বের মতো নির্ধারিত সময়ের মধ্যে জমা করতে হবে।
তোমরা আমাদের Website Digital Porasona পাবে সমস্ত All English Text Book এর Word by Word Meaning বা অর্থ সমস্ত প্রশ্নের উত্তর, সমস্ত পাঠ্যপুস্তকের অধ্যায় ভিত্তিক আলোচনা ও প্রশ্নোত্তর সহজ-সরল ভাষায়।
Model Activity Task Part 5 Paribesh o Geography Class 7 । মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক পার্ট ৫ পরিবেশ ও ভূগোল সপ্তম শ্রেণি-র সমস্ত প্রশ্নের উত্তর নিয়ে তোমাদের সম্মুক্ষে হাজির হলাম। তোমরা আর সময় অপচয় না করে, এবার তোমরা তোমাদের 
মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক ৫ পরিবেশ ও ভূগোল সমস্ত উত্তর গুলো ঝটপট লিখে নাও।

Model Activity Task Part 5 Paribesh o Geography Class 7 । মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক পার্ট ৫ পরিবেশ ও ভূগোল সপ্তম শ্রেণি 

Model Activity Task Part 5 Paribesh o Geography Class 7 Solved

মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক পার্ট ৫ পরিবেশ ও ভূগোল সপ্তম শ্রেণি সমাধান

Class 7 Geography Model Activity Task Part 5 2021

Model Activity Task Class 7 Geography  



মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক
পরিবেশ ও ভূগোল
সপ্তম শ্রেণি 
১.বিকল্পগুলি থেকে সঠিক উত্তরটি নির্বাচন করে লেখ:

১.১ ভূভাগ ভাঁজ খেয়ে  উপরের দিকে উঠে যে পবর্ত সৃষ্টি করে তার উদাহরণ হলো -

ক) সাতপুরা 
খ) ভোজ 
গ) কিলিমাঞ্জারো 
ঘ) হিমালয় 
উত্তর- হিমালয।

১.২ ঠিক জোড়াটি নির্বাচন করো-

ক) নদীর উচ্চপ্রবাহ-ভূমির ঢাল কম 
খ) নদীর উচ্চপ্রবাহ- নদীর প্রধান কাজ ক্ষয়
গ) নদীর নিম্নপ্রবাহ- ভূমির ঢাল বেশি 
ঘ) নদীর নিম্নপ্রবাহ- নদীর প্রধান কাজ বহন 
উত্তর-খ) নদীর উচ্চপ্রবাহ- নদীর প্রধান কাজ ক্ষয়।

১.৩ আফ্রিকা মহাদেশের মাঝ বরাবর পূর্ব-পশ্চিমে বিস্তৃত কাল্পনিক রেখাটি হলো-

ক) কর্কটক্রান্তি রেখা 
খ) মকরক্রান্তি রেখা  
গ) মূলমধ্যরেখা
ঘ) বিষুবরেখা 
উত্তর-ঘ) বিষুবরেখা।
২. বাক্যটির সত্য হলে 'ঠিক' এবং অসত্য হলে 'ভুল' লেখো: 

২.১ ব্যবচ্ছিন্ন মালভূমি এর একটি উদাহরণ হল ছোটনাগপুর মালভূমি।

উত্তর- ঠিক।

২.২ শীতল ও শুষ্ক জলবায়ুতে মাটি সৃষ্টি হতে বেশি সময় লাগে।

উত্তর-ঠিক।

২.৩ জুলাই মাসে উত্তর আফ্রিকায় যখন গ্রীষ্মকাল, দক্ষিণ আফ্রিকায় তখন শীতকাল।

উত্তর-ঠিক।
৩. সংক্ষিপ্ত উত্তর দাও:

৩.১ সুউচ্চ হিমালয় পর্বত কিভাবে আমাদের দেশের জলবায়ুকে প্রভাবিত করে ?

উত্তর-সুউচ্চ হিমালয় পর্বত আমাদের দেশের জলবায়ু কে আমার প্রভাবিত করে থাকে। 
ক) উচ্চ পর্বতের বরফ গলা জল থেকে পশুর নদী সৃষ্টি হয় এই নদী গুলো থেকে সারা বছর জল পাওয়া যায় যেমন সিন্ধু গঙ্গা ব্রহ্মপুত্র আর এই সমস্ত সারা বছর থাকে এবং সূর্যের তাপে জল বাহিত হয়ে আকাশে ও ওপরে উঠে যায় পরবর্তীকালে বৃষ্টির উপর নেমে আসে। 
খ) জলীয় বাষ্পপূর্ণ বাতাস পর্বতে বাধা পেয়ে বৃষ্টি রূপ নেয় হিমালয় পর্বতে বাধা পেয়ে দক্ষিণ পশ্চিম মৌসুমি বায়ু ভারতে বৃষ্টিপাত ঘটায়। 
গ) পর্বত অর্থাৎ হিমালয় পর্বতমালা বিরাট প্রাচীরের মতো দাঁড়িয়ে আছে উষ্ণ এবং শীতল বায়ু প্রবাহকে আটকাতে পারে। শীতকালে ভারতের উত্তর দিকে অবস্থিত সাইবেরিয়ার তীব্র ঠান্ডা বাতাস কে বাধা দিয়ে হিমালয় ভারতের বাতাসকে তীব্র শীতের উষ্ণতার হাত থেকে কিছুটা ত্বরান্বিত করে।

৩.২ মাটির দানার আকারের ওপর ভিত্তি করে মাটির শ্রেণীবিভাগ করো। প্রতিটি শ্রেণীর একটি করে বৈশিষ্ট্য লেখো।

উত্তর-পৃথিবীতে শিলা থেকে সৃষ্টি হয়েছে মাটি বা শিলা থেকে উৎপত্তি হয়েছে অথবা শিলা চূর্ণ থেকে উৎপন্ন হয়েছে মৃত্তিকার। 
মাটি বিভিন্ন রকমের হয়ে থাকে, মাটির দানা উপর ভিত্তি করে মাটিকে বিভিন্ন পর্যায়ে বিভক্ত করা হয়। 
সব মাটির দানা সমান হয় না মাটির দানার মাপ  বড় না সূক্ষ্ম তার ওপর ভিত্তি করে মাটির শ্রেণীবিভাগ করা যায়। মাটি দানার উপর ভিত্তি করে মাটি কে তিন ভাগে ভাগ করা যায় ১) বেলে মাটি ২)দোআঁশ মাটি ৩)এঁটেল মাটি
১) বেলে মাটি:যে মাটিতে বালির ভাগ বেশি থাকে এবং জল ধারণ ক্ষমতা সবথেকে কম এই মাটিকে বেলে মাটি বলা হয়। এই মৃত্তিকা সাধারনত নদীর ধারে ও উষ্ণ অঞ্চলের লক্ষ্য করা যায়। 
এই মাটির বৈশিষ্ট্য-ক) এই মাটির দানাগুলো মোটা হয়। 
খ) দানা গুলোর মধ্যে ফাঁক বেশি হয়। 
গ) এই মাটির জল ধারণ ক্ষমতা কম হয়, এই মাটির তে জল ঢাললে তাড়াতাড়ি টেনে নেয়। 
ঘ) এই মাটিতে কৃষি কাজ ভাল হয় না। 
২)দোআঁশ মাটি: যে মাটিতে বালি এবং কাদার পরিমাণ সমান সমান হয় আর ফসল ভাল ফলন হয় তাকে দোআঁশ মাটি বলা হয় বীরভূম বাঁকুড়া মেদিনীপুর জেলা উপযুক্ত জমি লক্ষ্য করা যায়। 
দোআঁশ মাটির বৈশিষ্ট্য_ক) এই মাটির জল ধারণ ক্ষমতা খুব বেশি ও খুব কম নয়। 
খ) এই মাটিতে জল ঢললে অনেক সময় থাকে। 
গ) এই মাটিতে বালি আর কাঁদার পরিমাণ সমান সমান থাকে। 
ঘ) এই মাটিতে জল বাতাস ও অন্যান্য উপাদান ঠিক মাত্রায় থাকে। 
সুতরাং, বলা চলে এই মাটি ফসল ফলানোর উপযুক্ত মাটি। 
৩)এটেল মাটি: যে মাটিতে কাদার পরিমাণ সবথেকে বেশি ও জল ধরে রাখা ক্ষমতা সবথেকে বেশি সেইম মাটিকে এঁটেল মাটি বলা হয়। 
এঁটেল মাটির বৈশিষ্ট্য-ক) এই মাটির দানাগুলো মধ্যে ফাঁক খুব কম থাকে। 
খ) এই মাটিতে জল ঢাললে জল দাঁড়িয়ে থাকে। 
গ) এই মাটিতে বালির পরিমাণ সবথেকে কম থাকে এবং কাদার পরিমাণ সবথেকে বেশি থাকে। 
ঘ) এই মাটি চ্যট চেটে হয়। 
ঙ)এই মাটিতে ফসল ভালো হলে বেলে মাটি তুলনায়।

৪. আফ্রিকা মহাদেশের নিরক্ষীয় অঞ্চল ও ভূমধ্যসাগর সন্নিহিত অঞ্চলের স্বাভাবিক উদ্ভিদ কিভাবে জলবায়ু দ্বারা নিয়ন্ত্রণ তা ব্যাখ্যা করো।

উত্তর-আফ্রিকা মহাদেশের বিভিন্ন স্থানে বিভিন্ন ধরনের তৃণভূমি লক্ষ্য করা যায় জলবায়ুর প্রবাহের কারণে সেগুলো কিছু গুরুত্বপূর্ণ অরণ্য তৃণভূমি হলো নিরক্ষীয় অঞ্চল ও ভূমধ্যসাগরীয় অঞ্চল সন্নিহিত স্বাভাবিক উদ্ভিদ
১) নিরক্ষীয় অঞ্চলের অরণ্য : নিরক্ষরেখার কাছাকাছি অঞ্চলে সারাবছর অনেক তাপমাত্রা থাকে প্রায় 27 ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং এই অঞ্চলে বৃষ্টিপাতের পরিমাণ বেশি হয় 200 থেকে 250 সেন্টিমিটার। 
নিরক্ষীয় উদ্ভিদের বৈশিষ্ট্য -ক) এখানকার উদ্ভিদ সবুজ প্রকৃতির হয়ে থাকে। 
খ) সারা বছর সারাদিন সূর্যকিরণ থাকে। 
গ) সারা বছর  বৃষ্টিপাহয়। 
ঘ) এখানকার উদ্ভিদ হল শক্ত কাঠের ঘন জঙ্গল সৃষ্টি করেছে জলবায়ুর কারণে। 
ঙ) এখানে যে সমস্ত উদ্ভিদ দেখা যায়, সেগুলি হল মূলত - মেহগনি, রোজউড, এমনি। 
চ) এখানকার গাছগুলি সারাবছর পাতা মোশন করেও নতুন পাতা আবার গজায় যার ফলে এখানকার উদ্ভিদগুলো চির সবুজ প্রকৃতির হয়ে থাকে। 
২) ভূমধ্যসাগরীয় স্বাভাবিক উদ্ভিদ: আফ্রিকা মহাদেশের একেবারে উত্তর-পশ্চিম ও দক্ষিণ পশ্চিম প্রান্তে ভূমধ্যসাগরে নিকটবর্তী এলাকায় ভূমধ্যসাগরীয় জলবায়ু লক্ষ করা যায় সবথেকে বেশি। 
ভূমধ্যসাগরীয় উদ্ভিদের বৈশিষ্ট্য- ক) এখানকার উদ্ভিদ গলি প্রায় সারা বছরে 50 থেকে 100 সেমি বৃষ্টিপাত পেয়ে থাকে। 
খ) গ্রীষ্মকালে বৃষ্টিহীন বা বৃষ্টিপাত হয় না, শুষ্ক আবহাওয়া বিরাজ করে। 
গ) এখানকার আবহাওয়াতে বৃষ্টিপাতের পরিমাণ কম থাকায় গাছের পাতায় নরম মোমের আস্তরন লক্ষ্য করা যায়। 
ঘ) এখানে যে সমস্ত উদ্ভিদ বলে দেখা যায় বা জন্মায় সেগুলি হল- জলপাই, ওক, আখরোট, ডুমুর, কর্ক ইত্যাদি। 
ঙ) গ্রীষ্মকালে জলের পরিমাণ না থাকায় বা বৃষ্টিপাত না হওয়ায় এখানকার উদ্ভিদের মূল মাটির অনেক গভীরে চলে যায়। 
চ) এখানে ফলের বাগানও লক্ষ্য করা যায়, যেমন- কমলালেবু, আঙ্গুর ইত্যাদি।
 
আমরা তোমাদের সুবিধার জন্য তোমাদের বাকি বিষয়গুলির লিংক নিচে দিয়ে দিলাম-
Model Activity Task Part 5 Paribesh o geography Class 7 । মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক পার্ট ৫ পরিবেশ ও ভূগোল সপ্তম শ্রেণি

 
তোমাদের সকলকে অসংখ্য ধন্যবাদ আমাদের Digital Porasona website-এ দৃষ্টি নিক্ষেপ করার জন্য। আলোচ্য প্রশ্নোত্তর পর্বে যদি তোমাদের কোনো বুঝতে অসুবিধা হয়ে থাকে, তাহলে তোমরা Comment  Box-এ গিয়ে কমেন্ট করে আমাদের জানিয়ে দিতে পারো। আশা করি তোমরা আমাদের উত্তরপত্র পেয়ে খুশি হয়েছো ও উপকৃত হয়েছে, তাই তোমরা তোমাদের বন্ধু ও সহপাঠীদের এছাড়া ছোট ভাই, বোন, বড় দাদা, দিদিদের কেউ Share করে, তাদের Model Activity Task Part 5 Paribesh o Geography Class 7 । মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক পার্ট ৫ পরিবেশ ও ভূগোল সপ্তম শ্রেণিএর সমস্ত প্রশ্নের সমাধান করার সুযোগ করে দাও। 

ভালো থেকো, সুস্থ থেকো আবার দেখা হবে পরবর্তী Model Activity Task Part 6 এ প্রশ্নের উত্তর পর্ব নিয়ে হাজির হবো তোমাদের সামনে তখন।

Sajahan Seikh

Sajahan Seikh. From a young age he became very curious about the various animals of the environment and their life cycle. So he has been very interested in reading life science since he was young and he likes it very much, his favorite subject is life science. He is currently an experienced biology teacher.

3 Comments

Post a Comment
Previous Post Next Post