![]() |
The Environment and its Components | পরিবেশ ও ইহার উপাদান |
আশা করি, সুপ্রিয় শিক্ষার্থীরা তোমরা সকলে সুস্থ ও ভালো আছো। আমরা তোমাদের সুবিধার্থে এর জন্য সমস্ত বিষয়ের অধ্যায়ভিত্তিক সহজ সরল ভাষায় আলোচনা করেছি, আমাদের সাইটে Digital Porasona তে। তোমরা অবশ্যই জানো যে আমাদের সাইট এ প্রথম শ্রেণী-র হইতে দশম শ্রেণীর সমস্ত এর সমস্ত পাঠ্য এর মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক এর সমাধান / উত্তর পাওয়া গেছে এবং New Model Activity Task উত্তর পাওয়া যাচ্ছে।
Digital Porasona এটি একটি পশ্চিমবঙ্গের অন্যতম সর্বশ্রেষ্ঠ সেরা শিক্ষামূলক ওয়েবসাইট. তোমরা এখানে নার্সারি থেকে দশম ও দ্বাদশ শ্রেণীর পাঠ্য পুস্তকের সারসংক্ষেপ, শব্দার্থ, অধ্যায়ভিত্তিক পাঠ্যপুস্তক এর পাঠ্যবইয়ের প্রশ্নের উত্তর। এ ছাড়াও অতিরিক্ত প্রশ্ন উত্তর পর্ব, শব্দার্থ, সন্ধি, বিচ্ছেদ, বিপরীত শব্দ বাক্যে প্রয়োগ এখানে বিস্তারিতভাবে আলোচনা করা হয়েছে এগুলো তোমরা আমাদের ওয়েবসাইটে পেয়ে যাবে ।
তোমরা আরও পাবে ইংলিশ গ্রামারের অধ্যায়ভিত্তিক বা ভিত্তিক আলোচনা সহ বিভিন্ন প্রশ্নের প্র্যাকটিস কোশ্চেন উত্তর পর্ব।
আমাদের তথা সমস্ত জীব কুলকে বেঁচে থাকার জন্য সুস্থ পরিবেশের একান্ত প্রয়োজন। আজ থেকে বহু বছর পূর্বে মুক্ত পরিবেশ ছিল। তখন ছিল শুদ্ধ জল, বিশুদ্ধবায়ু, দূষণমুক্ত মৃত্তিকা কিন্তু এখন পৃথিবী উন্নতির শিখরে পৌঁছতে গিয়ে দূষিত হয়ে পড়েছে। সমস্ত উপাদান গুলি তোমরা জানতে পারবে যে কোন কোন উপাদান গুলি কোন কোন কারণে দূষিত হয়ে পড়ছে ও তার ফলে কোন কোন বিষয় ও কোন কোন দিক কি কি ক্ষতি গ্রস্থ হয়ে পড়ছে আরো জানতে পারবে এদের কুফল গুলো কি কি এবং এই কুফলের ফলে আমাদের পরিবেশ কিভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে পড়ছে ও তার প্রভাব জীবকুলের উপহার কিভাবে এসে পড়ছে আর এই সমস্ত ক্ষতিকারক উপাদানগুলি কে কিভাবে রক্ষা করা যাবে তা বিস্তারিত ভাবে আলোচনা করা হয়েছে আজকের পাঠ তবে আর দেরি না করে আজকের পাঠ The Environment and its Components | পরিবেশ ও ইহার উপাদান মনোনিবেশ করা যাক।
The Environment and its Components
পরিবেশ ও ইহার উপাদান
পরিবেশ পরিচয়
1. পরিবেশ কি / কাকে (What
is the environment or who)বলে
?
কেউ বলেছহেন- পরিবেশ: আমাদের চারপাশে অবস্থিত জীব ও জড় উপাদান কে একসঙ্গে পরিবেশ বলা হয়।
আবার,
কেউ বলেছহেন- পরিবেশ: আমরা আশেপাশে যে সমস্ত জীব(উদ্ভিদ, মানুষ, বাদোর )ও জড় পর্দাথ(বায়ু, জল, মাটি )দেখতে পায়,যাদের নিয়ে আমরা একসঙ্গে বসবাস করি,যাদের সঙ্গে আমাদের পরোক্ষ ও প্রত্যক্ষভাবে সম্পর্ক জড়িত,তাদেরকে নিয়ে গঠিত হয় পরিবেশ।
আবার,
পরিবেশ: অন্যভাবে বলা যায়, আমাদের চারপাশে গাছ-পালা, পশু-পাখি, নদ-নদী ,পাহাড়, মাঠ-ঘাট, রাস্তা ,ঘর-বাড়ি ,পুকুর ইত্যাদি নিয়ে গঠিত হয় একটা পরিবেশ।
2. পরিবেশ কয়
প্রকার(How
many types of environment and what) ও কি
কি ?
ক) প্রাকৃতিক পরিবেশ- হিমালয়ের পরিবেশ, বনের পরিবেশ, নদীর পরিবেশ ইত্যাদি।
3. পরিবেশের বিভিন্ন
উপাদান গুলি কি কি ?
১) নির্জীব উপাদান- জল, বায়ু, মৃত্তিকা, ইট, পাথর, বালি ইত্যাদি।
২) সজিব উপাদান- উদ্ভিদ, পশু, পাখি্, মানুষ ইত্যাদি।
জড় পদার্থ
বৈশিষ্ট্য:
২) সজীব বা জীব(Lively):
যেমন- মানুষ,গরু-ছাগল, বিভিন্ন গাছপালা, পশুপাখি ইত্যাদি।
বৈশিষ্ট্য:
২. এরা চিরকাল স্থায়ী বা চিরস্থায়ী নয়।
যেমন- উদ্ভিদ।
৫. জীবেদের বেঁচে থাকার জন্য খাদ্যের, অক্সিজেনের সাহায্যের প্রয়োজন হয়।
ক) প্রাকৃতিক পরিবেশ কাকে বলে(Who cares about the natural
environment)?
যেমন-জঙ্গলের পরিবেশ, নদীর পরিবেশ আবার পুকুরের পরিবেশ ইত্যাদি।
ক.১. প্রাকৃতিক পরিবেশের উপাদান গুলি বর্ণনা গুলি লেখ-
তবে প্রত্যেকের একটা নির্দিষ্ট পরিবেশ রয়েছে। যেমন- নদীর কাছে নদীর পরিবেশ, সমুদ্রের কাছে সমুদ্রের পরিবেশ, পুকুরের কাছে পুকুরের পরিবেশ, গাছপালা জঙ্গলের কাছে একটা জঙ্গলের পরিবেশ রয়েছে।
ক.২.প্রাকৃতিক পরিবেশর বিভিন্ন দূষিণের কারণ উল্লেখ করো(Causes various pollutants in the natural environment)-
৩. ঝড়ের ফলে গাছে গাছে গাছে ঘষা লেগে সেখানকার বনে জঙ্গলে আগুন লেগে গিয়ে বনজঙ্গলের কিছু অংশ পুড়ে যায়। যার (একে দাবানল বলে),ফলে সেখানকার পরিবেশ নষ্ট হয় বা বায়ু দূষিত হয়ে পড়ে।
৪. ঝড়ের ফলে ধুলোবালি বাতাসে মিশে গিয়ে বাতাসে গুণাবলিকে নষ্ট করছে ও বাতাস দূষিত হয়ে পড়ছে।
ক.৩. প্রাকৃতিক পরিবেশ নিয়ন্ত্রণ করার উপায় গুলি লেখ(Ways to control the natural environment).
যেমন, বিভিন্ন ধরনের বা গাছের সারি বপন করে, পরিবেশকে কিছুটা দূষণের হাত থেকে রক্ষা করা যায়।
খ.১. কৃত্রিম পরিবেশ
কাকে বলে(What is artificial environment)?
যেমন- গৃহ পরিবেশ,স্কুলের পরিবেশ, কল কারখানার পরিবেশ, বিভিন্ন কার্যালয়ের পরিবেশ ইত্যাদি।
খ.২.কৃত্তিম পরিবেশের
বর্ণনা লেখ(Write a description of the artificial
environment)-
উত্তর- প্রাকৃতিক
পরিবেশ ছাড়া বা প্রাকৃতিক উপায়ে ছাড়া যে পদ্ধতিতে কৃত্রিম পরিবেশ দূষিত হয়ে পড়ে
তাকে কৃত্তিম পরিবেশ দূষণ বলা হয়।
কৃত্তিম পরিবেশ বলতে বোঝায় মানুষ
সৃষ্টি বিভিন্ন যন্ত্রপাতির মাধ্যমে পরিবেশের সমস্ত উপাদান বা যে সমস্ত উপাদানগুলি
দূষিত হয়ে পড়ে তার ফলে তাদের স্বাভাবিক ভারসাম্য নষ্ট হয় বা নষ্ট হয়ে পড়ে তখন, সেখানে
যে দূষণ সৃষ্টি হয় তাকে কৃত্তিম পরিবেশ দূষণ বলা হয়।
খ. ৩. কৃত্তিম উপায়ে যে সমস্ত পরিবেশের
উপাদান গুলি দূষিত হয়ে থাকে সে গুলি আলচনা করো-
উত্তর-কৃত্তিম উপায়ে যে সমস্ত পরিবেশের
উপাদান গুলি দূষিত হয়, সেগুলো হলো- মৃত্তিকা
দূষণ, জলদূষণ, বায়ু দূষণ ইত্যাদি।
মৃত্তিকা দূষণ(Soil
pollution): বিভিন্ন কাজ কর্মের মধ্যে দিয়ে মৃত্তিকা উপর যে সমস্ত
আবর্জনা ও ব্যবহারের অযোগ্য দূষিত পদার্থ মাটির সঙ্গে মিশে মাটির গুণাগুণ নষ্ট হয়ে
পড়েছে, যার ফলে মাটির স্বাভাবিক অবস্থার পরিবর্তন ঘটে তখন তাকে মৃত্তিকা
দূষণ বলে।
যেমন-মাটির
সঙ্গে বিভিন্ন গৃহস্থলীর আবর্জনা ও প্লাস্টিক জাতীয় আবর্জনা মাটির সঙ্গে মিশে গিয়ে
মাটিকে দূষিত করে ফেলছে।
কৃষি
কাজের ফলে ব্যবহৃত অতিরিক্ত পরিমাণে রাসায়নিক সার প্রয়োগ করার ফলে মাটির গুণাবলী
নষ্ট হয় এতে মৃত্তিকা দূষণ ঘটে।
এছাড়াও মাটিতে বিভিন্ন প্রকৃতির
কলকারখানা থেকে নির্গত দূষিত ক্ষতিকর পদার্থ মাটিতে মিশে গিয়ে মাটির স্বাভাবিক গুণাবলিকে
নষ্ট করে দেয় যার ফলে মৃত্তিকা দূষিত হয়।
মৃত্তিকা
বা মাটি দূষণের কু-প্রভাবঃ বিভিন্ন ক্ষতিকর দূষিত পদার্থ মিশে বা মিশ্রিত হয়ে মাটি দূষিত হয়ে পড়ে এবং বিশক্ত মাটি থেকে জীবদের কে বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত হতে হয়।
যেমন-১)বিশক্ত মাটির স্পর্শ করলে হাত, পা জ্বালাতন করে।
২) হাতে পায়ে ঘা হওয়া।
৩)ক্লান্তিভাব।
৪)বমি বমি ভাব বা শরীর খারাপ করা।
৫)চুলকানি, ৬)ফুসকুড়ি পর্যন্ত হতে পারে।
এছাড়াও বিভিন্ন মারাত্মক রোগের সম্মুখীন হতে হয়, যেমন- চর্মরোগ।
জল দূষণ(Water
pollution): জলের সঙ্গে বিভিন্ন কলকারখানার দূষিত তরল পদার্থ ও
বিষাক্ত তরল পদার্থ এবং বাড়ির নোংরা আবর্জনা প্রবাহিত জল, ভালো
জলের সঙ্গে বা পরিষ্কার জলের সঙ্গে মিশে গিয়ে সেই জলের গুনাবলি (জলের মধ্যে অবস্থিত হাইড্রোজেন ও অক্সিজেন অনু)নষ্ট করছে, দূষিত
করে ফেলছে জলকে,জলের এই অবস্থাকে বলা হয় জলদূষণ।
যার ফলে জলের স্বাভাবিক গুণাবলী
নষ্ট হয়ে পড়ে এবং জল দূষিত হয়ে পড়ে।
জলে বসবাসকারী প্রাণীদের, উদ্ভিদের
ভারসাম্য নষ্ট হয়ে পড়ে, এমনকি জলে বসবাস কারী উদ্ভিদ ও প্রাণীদের মৃত্যু পর্যন্ত
হচ্ছে বা ঘটছে।
আর এই দূষিত জলের ফলে বিভিন্ন রোগের
সৃষ্টি হয়, তাদের মধ্যে কিছু উল্লেখযোগ্য হলো- কলেরা, ডায়রিয়া, ব্ল্যাক
ফুট ইত্যাদি রোগ।
জল দূষণের কু-প্রভাবঃ জল হল আমাদের তথা সমস্ত জীবের জীবন। জলে পা-হাত শরীরের অঙ্গ প্রত্যঙ্গকে ধৌত করলে বা করার ফলে, জল পান করার ফলে আমাদের বিভিন্ন রোগের মুখোমুখি হতে হয়।
আর এই দূষিত জলের ফলে বিভিন্ন রোগের
সৃষ্টি হয়, তাদের মধ্যে কিছু উল্লেখযোগ্য হলো- কলেরা, ডায়রিয়া, ব্ল্যাক
ফুট ইত্যাদি রোগ।
যেমন- ১) আর্সেনিকযুক্ত ক্ষতিকারক পদার্থ জলে আমাদের দাঁত, হা-তে পায়ে কালো কালো দাগ পড়ে যায়।
২) ডায়রিয়া।
৩)কলেরা।
৪)আমাশয় আমাদের রোগ হয়।
এছাড়া হেপাটাস, থাইরয়েড এবং পোলিও -এর মতো মারাত্মক রোগের আক্রান্ত হয়ে পড়ে প্রাণী।
বায়ু দূষণ(Air
pollution): মানুষ্য সৃষ্টির বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধার
জন্য যন্ত্রপাতি কলকারখানা আবিষ্কৃত করেছে আর আবিষ্কৃত যন্ত্রপাতি কলকারখানা থেকে নির্গত
ক্ষতিকর গ্যাসিয় পর্দাথ বাতাসে মিশে গিয়ে বাতাসের ভারসাম্য ও গুণাবলী কে নষ্ট করে
ফেলছে, যার ফলে বায়ুর দূষিত হয়ে পড়ছে।
বায়ুর স্বাভাবিক অবস্থা নষ্ট হয়ে
পড়ে তখন তাকে বায়ুদূষণ বলে।
১.আমরা, আমাদের বিভিন্ন প্রয়োজনে
গাছপালা ধ্বংস বা কেটে ফেলছি এবং যার ফলে অক্সিজেনের পরিমাণ কমে গিয়ে কার্বন-ডাই-অক্সাইডের
পরিমাণ বৃদ্ধি পাচ্ছে তাই বায়ু দূষিত হয়ে পড়ছে।
২. কৃষি কাজের ফলে বায়ু দূষণ হয়ে
থাকে। যেমন- ক্ষেত্রে ব্যবহৃত রাসায়নিক দূষিত পদার্থ চাষের কাজে ব্যবহারের জন্য স্প্রে
করা হয়, তখন তার কিছু অংশ বাতাসে মিশে গিয়ে বাতাস দূষিত করে ফেলছে।
৩. জনসংখ্যা বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে যানবাহনের সংখ্যা বৃদ্ধি পাচ্ছে
আর অতিরিক্ত যানবাহন চলার ফলে যানবাহন থেকে নির্গত বিষাক্ত ধোঁয়া বায়ুতে মিশে গিয়ে
বায়ুকে দূষিত করছে।
৪.দিন দিন নতুন নতুন বৈজ্ঞানিক পদ্ধতিতে শিল্প কলকারখানা গড়ে
উঠছে আর তা থেকে নির্গত হচ্ছে গ্যাসীয় প্রকৃতির দূষিত পদার্থ যা বাড়িতে গিয়ে বায়ুকে
দূষিত করছে।
৫. রান্না করার সময়, কাঠ ও কয়লা দিয়ে রান্না করার সময় বিষাক্ত
গ্যাস বায়ুতে মিশে যায় আর বায়ুকে দূষিত করে।
৬. নোংরা আবর্জনা পোড়ানোর সময় নির্গত হয় কার্বন-মনোক্সাইড এবং আরো তীব্র গ্যাসীয় পদার্থ যা বায়ুকে মারাত্মকভাবে দূষিত করছে।
বায়ুর বিভিন্ন উপাদান গুলি হল-
no |
গ্যাসের নাম (Name) |
|
শতকরা পরিমাণ% |
সংকেত |
1 |
মিথেন (Methane) |
|
0.000179 |
CH4 |
2 |
হিলিয়াম (Helium) |
|
0.000524 |
He |
3 |
নিয়ন (Neon) |
|
0.001818 |
Ne |
4 |
কার্বন ডাই অক্সাইড (Carbon dioxide) |
|
0.04 |
CO2 |
5 |
আর্গন (Argon) |
|
0.9340 |
Ar |
6 |
অক্সিজেন (Oxygen) |
|
20.946 |
O2 |
7 |
নাইট্রোজেন (Nitrogen) |
|
78.084 |
N2 |
8 |
জলীয় বাষ্প (Water vapor) |
|
0.001%--5% |
H2o |
|
|
বায়ু দূষণের কু-প্রভাবঃ বায়ুদূষণে ফলে বায়ু বিভিন্ন
স্তরের ক্ষতির প্রভাব পড়ে ।
যেমন-
১. বায়ুর ওজোন স্তরের, উষ্ণতা বৃদ্ধির
জন্য ছিদ্র হয়ে যায় এবং সূর্য থেকে আগত আল্ট্রাভায়োলেট রশ্মি রশ্মি পৃথিবীর ভূপৃষ্ঠে
এসে পৌঁছায়।
২. মানব জাতি ও সমস্ত জীবের পক্ষে অত্যন্ত ক্ষতিকর।
আর এই আল্ট্রাভায়োলেট রশ্মির কারণে সমস্ত উদ্ভিদ জগৎ ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে ।
৩. পৃথিবীর ভূ-পৃষ্ঠের তাপমাত্রা বৃদ্ধি পাচ্ছে আর সমস্ত
মানবজাতির শরীরের চামড়ার বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত হয়ে পড়ছে।
৪. বায়ু দূষণের ফলে স্বাস্থ্য ক্ষতিগ্রস্থ হয় এবং দুর্বল হয়ে পড়ে।
৫.
দূষিত বায়ু শ্বাসের মাধ্যমে গ্রহণের ফলে প্রাণীর শ্বাস যন্ত্র (ফুসফুস, হৃদপিণ্ড, ফুলকা) বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত হয়। যেমন- শ্বাসকষ্ট, স্নায়তন্ত্র, ক্যান্সার রোগের মত মারাত্মক ব্যাধিতে আক্রান্ত হয়ে পড়ে।
৬. এছাড়াও বিষাক্ত ধোঁয়ায় চোখের জ্বালাতন করা, মাথায় ব্যথা করা, মাথায় ঝাপ ধরা, মাথা ঝিমঝিম করা ইত্যাদি হয়ে থাকে।
4.পরিবেশ দূষণ
মুক্ত করার উপায় গুলি লেখ(Write ways to decontaminate the environment)-
উত্তর-নোংরা
আবর্জনা: পরিবেশে বিভিন্ন
ধরনের জৈব পদার্থ, অজৈব পদার্থ, রাসায়নিক
পদার্থ এবং বিভিন্ন ক্ষতিকারক দূষিত পদার্থ এই সমস্ত পদার্থকে একটি নির্দিষ্ট স্থানে
ফেলে দিতে হবে এবং সেগুলি পরিবেশ থেকে দূরে রাখা হয় অর্থাৎ জনবহুল এলাকা থেকে দূরে
রাখা হয় সেদিকে নজর রাখতে হবে। যার ফলে পরিবেশ ও লোকালয় দূষণমুক্ত হয়ে উঠতে পারে।
শব্দ: অতিরিক্ত
বাদ্যযন্ত্র বাজানো বন্ধ করতে হবে, অযথা বাদ্যযন্ত্র অধিকমাত্রায় অর্থাৎ 65 ডেসিবেল এর উপরে যাতে শব্দের মাত্রা ছড়িয়ে না পড়ে সেদিকে সর্তক, নজর
রাখতে হবে তার ফলে আমাদের শব্দ দূষণের হাত থেকে রক্ষা পাওয়া যাবে।
মৃত্তিকা:মৃত্তিকায়
যেন কোন রকম ভাবে ক্ষতিকারক দূষিত পদার্থ,না
মিসে সেদিকে সতর্কতা বজায় রাখতে হবে।
যাতে, কোনরকম
ক্ষতিকারক দূষিত পদার্থ বা অপচনশীল বস্তু ও পদার্থ মাটির সঙ্গে না মিশে যায়, তাহলে
মাটির উর্বরতা শক্তি ও ক্ষমতা কমে যাবে। ফসলের ফলন এর ক্ষমতা হ্রাস পাবে।
কৃষি ব্যবহৃত কীটনাশক ও সার: কৃষি
কাজে ব্যবহৃত দূষিত, ক্ষতিকারক রাসায়নিক ও কীটনাশক প্রয়োজনের তুলনায়
অধিক পরিমাণে যাতে ব্যবহার না করা হয় সেদিকে খেয়াল/নজর
রেখে কাজ করতে হবে, রাসায়নিক সারের পরিবর্তে জৈবিক সার বা গোবর সার ব্যবহার
করতে হবে এতে মৃত্তিকা দূষণ অনেক অনেক দূষণের হাত থেকে রক্ষা পাবে, জমির
ফসলের ফলন ক্ষমতা বৃদ্ধি পাবে।
কলকারখানা ও শিল্প: বিভিন্ন
ধরনের নোংরা আবর্জনা বিভিন্ন কলকারখানা থেকে নির্গত দূষিত পদার্থ যাতে পানীয় জলে না
মেশে সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে। আর
ক্ষতিকারক দূষিত পদার্থ গুলো যেন,পানীয় জলের মধ্যে বা পরিষ্কার জলে সে গুলোকে না ফেলে
দেওয়া হয় সেদিকেও নজর রাখতে হবে আর অত্যধিক হারে বীজ কীটনাশক প্রয়োগ না করা হয়
সেদিকে নজর রাখতে হবে। যার
ফলে জলজ প্রাণীর মৃত্যুর হার কমবে এবং জলের গুণাবলী নষ্টের হাত থেকে রক্ষা পাবে।
দহন নিয়ন্ত্রণ: বিভিন্ন ধরনের নোংরা আবর্জনা (গৃহজ, শিল্পজ, দৈনন্দিন
জীবনে ব্যবহৃত আবর্জনা) পোড়ানোর ফলে যে বিষাক্ত গ্যাস বায়ুতে মিশে গিয়ে
বায়ুকে দূষিত করছে, যাতে ঐ সমস্ত ক্ষতিকারক পদার্থ গুলো নোংরা আবর্জনা
গুলো না পড়িয়ে কোন এক জায়গায় বা স্থানে যেখানে চাষ যোগ্য জমি নেয়,বসবাসযোগ্য
নেয়, সেখানে ঐ সব আবর্জনা, দাহ্য
অব্যাহতি পর্দাথ গুলিকে ফেলে দিয়ে মাটি চাপা দিয়ে দিতে হবে অর্থাৎ সে গুলোকে মাটির
তলায় গেড়ে দিতে হবে যার ফলে বায়ু দূষণের হাত থেকে রক্ষা পাবে।
এই সমস্ত উপায় অবলম্বন করলে পরিবেশ
অনেক প্রায় 80% দূষণমুক্ত করা যাবে এবং তারও বেশি দূষণমুক্ত করা সম্ভব হয়ে
উঠবে।
5.প্রাকৃতিক ও মনুষ্যসৃষ্ট বা কৃত্রিম কারণে প্রকৃতির উপাদান
দূষিত হওয়ার ফলে সমস্ত জীবকূলের উপর যে সমস্ত কু-প্রভাব
পড়ে তা লেখ(Write down all the mistakes that have been made by
nature and man due to contamination of nature's elements)-
অথবা, : দূষণ রোধ করার জন্য যে সমস্ত পদক্ষেপ নেওয়া প্রয়োজন বা দূষণ রোধ করার জন্য যে সমস্ত উপায় অবলম্বন করা দরকার সেগুলো উল্লেখ করো(Mention the steps that need to be taken to
prevent pollution or the steps that need to be taken to prevent pollution)-
উত্তর-পরিবেশের
বিভিন্ন উপাদান যেমন বায়ু, জল, মাটির ইত্যাদি উপাদানগুলি দূষণের কারণে পরিবেশের বিভিন্ন
ভারসাম্য নষ্ট হচ্ছে এবং যার প্রভাব সম্পূর্ণভাবে সমস্ত জীব জগতের উপর এসে পরছে।
ক) যেমন
অযথা বনজঙ্গল কেটে ধ্বংস করার ফলে পরিবেশে অক্সিজেনের পরিমাণ কমে যাচ্ছে এবং কার্বন
ডাই অক্সাইডের পরিমাণ বৃদ্ধি পাচ্ছে।
খ) বনজঙ্গল
ধ্বংস করার ফলে বনের বসবাসকারী বন্য পশু পাখি এদের ভারসাম্য ও পরিবেশ নষ্ট হয়ে পড়ছে।
গ) বন
থেকে ফল, ফুল ও মধু এই সমস্ত খাদ্যদ্রব্য গ্রহণ দিন দিন কমে যাচ্ছে
যা মানব জগতের পক্ষে এক দুঃখের ও ক্ষতিকর বিষয়।
ঘ) কৃষি
কাজে ব্যবহৃত বিভিন্ন কীটনাশক দূষিত, ক্ষতিকর পদার্থ অতিরিক্ত ব্যবহারের ফলে ঐ সব পদার্থ গুলি জলবায়ু সঙ্গে মিশে
গিয়ে বিভিন্ন ধরনের রোগ, ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র উপকারী প্রণীর মারা যাচ্ছে।
কীটনাশক, ক্ষতিকারক
পদার্থ গুলো জলে মিশে গিয়ে জলের ভারসাম্য নষ্ট করে ফেলেছে, ফলে
জলের বসবাসকারী বিভিন্ন ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র প্রাণী, উদ্ভিদ মারা যাচ্ছে এবং তাদের পরিবেশ নষ্ট হয়ে পড়ছে।
যায় ফলে, মৎস্য
সম্পদের পরিমাণ কমে যাচ্ছে। আর
বাজারে মৎস্য- এর পরিমাণ হ্রাস পাচ্ছে।
বিভিন্ন কলকারখানা ও শিল্প মানুষ
নিজেদের সুযোগ-সুবিধার জন্য ব্যবহার করার ফলে পরিবেশ দূষিত হয়ে পড়ছে এবং
পরিবেশের তাপমাত্রা বৃদ্ধি পাচ্ছে ও পরিবেশের স্বাভাবিক অবস্থার পরিবর্তন ঘটেছে। ফলে বৃষ্টির পরিমাণ কমে যাচ্ছে। ঋতুর পরিবর্তন ঘটেছে।
পরিবেশের
কঠিন তাপমাত্রার কারণে এবং বিষাক্ত গ্যাসের কারণে সূর্য থেকে আগত অতিবেগুনি রশ্মির
আল্ট্রাভায়োলেট রশ্মি সরাসরি পৃথিবীর বুকে এসে পৌঁছাচ্ছে, যার
ফলে জীবজগতের বিভিন্ন রোগের সম্মুখীন হতে হচ্ছে।
উপসংহার : বিশ্ব
যত উন্নতির পথে এগোচ্ছে পরিবেশ ততই ধ্বংসের পথে এগোচ্ছে যার ফলে একদিন সমস্ত জিবি ধ্বংস
হয়ে পড়বে।
তাই পরিবেশকে রক্ষা করার জন্য আমাদের
বিভিন্ন পদক্ষেপ নিতে হবে প্রত্যেককেই।
আমাদের আবর্জনা মুক্ত রাখতে হবে, পরিবেশ
থেকে ক্ষতিকারক পদার্থ গুলো দূরে রাখতে হব্ পরিবেশ
থেকে আমাদের অধিকমাত্রায় শব্দ ব্যবহার করা চলবে না, আমাদের
বিভিন্ন স্বাস্থ্য ও পরিবেশের উপর রচিত নিয়মকানুনগুলো
মেনে চলতে হবে, পরিবেশের উপর রচিত স্বাস্থ্য কেন্দ্রের উপর নির্ভর করে চলতে
হবে। বিশ্ব
স্বাস্থ্য সংস্থার মতানুসারে 65 টেবিলের উপর যেন শব্দের মাত্রাছরিয়ে না যায়, সেদিকেও
সর্তক থেকে আমাদের কাজ করতে হবে। আমাদের প্রত্যেককেই গাছ লাগানোর উদ্যোগ রাখতে হবে,বিভিন্ন
জলাশয়ে যাতে নোংরা আবর্জনা না পড়ে বা না
ফেলা হয় সেদিকে নজর/খেয়াল রাখতে হবে, অকারণে
বনজঙ্গল ধ্বংস করা চলবে না্বনজঙ্গল আমাদেরকে রক্ষা করতেই হবে।
পৃথিবীতে যত বনজঙ্গলে পরিমান বেশি
থাকবে, পরিবেশ ততই ঠান্ডা হয়ে থাকবে।
বিশ্বজগৎ
কে বাঁচাতে গেলে বা জীবজগৎ কে বাঁচাতে গেলে, আমাদের
বেঁচে থাকতে হলে পরিবেশের বিভিন্ন উপাদান গুলিকে রক্ষা আমাদের নিজেদেরকে। আমাদের নিজেদেরকে পরিবেশ রক্ষা করার দায়িত্ব নিতে
হবে, তা নইলে একদিন পৃথিবীর বুকে জীবের কোন অস্তিত্বই থাকবে না।
A. অতি সংক্ষেপে
উত্তর দাও বা দোয়া কোথায় প্রশ্নের উত্তর দাও।
1. পরিবেশ কাকে বলে?
উত্তর-আমাদের
চারপাশে অবস্থিত গাছপালা, জীবজন্তু ,পশুপাখি, ঘরবাড়ি ,নদী
নালা ,মাঠ ঘাট এদের একত্রিত হয়ে বা একসঙ্গে গঠিত হয় পরিবেশ।
2. পরিবেশ কয় প্রকার?
উত্তর-
পরিবেশ হলো দুই প্রকার- ক) প্রাকৃতিক পরিবেশ ও খ) কৃত্রিম
পরিবেশ।
3. পরিবেশের সজীব উপাদান গুলির মধ্যে দুটি সজীব উপাদানের নাম
লেখ-
উত্তর- মানুষ
উদ্ভিদ।
4. পরিবেশের সজীব উপাদান কয় ভাগে বিভক্ত?
উত্তর-পরিবেশের
সজীব উপাদান দুই ভাগে বিভক্ত ,উদ্ভিদ ও প্রাণী।
5. দুটি প্রাণীর নাম লেখ।
উত্তর-কুকুর
ও বিড়াল।
6. দুটি উদ্ভিদের নাম লেখ।
উত্তর-আম
গাছ আর কলা গাছ।
7. দুটি নির্জীব উপাদানের নাম লেখ।
উত্তর-বালি, মাটি।
8. পরিবেশর সকল শক্তির উৎসের নাম কি?
উত্তর-সূর্য।
9. শ্বাসকার্যের সময় কোন গ্যাস গ্রহণ করে?
উত্তর-অক্সিজেন।
10. বাতাসে কোন গ্যাসটির পরিমাণ সবথেকে বেশি?
উত্তর-নাইট্রোজেন।
11. বাতাসের কোন গ্যাসটির পরিমাণ সবথেকে কম?
উত্তর-কার্বন।
12. প্রাণীরা শ্বাস-প্রশ্বাসের
সময় কোন গ্যাসটি বর্জন করে?
উত্তর-কার্বন
ডাই অক্সাইড।
13. গাছ দিনের বেলায় কোন গ্যাসটি গ্রহণ করে?
উত্তর-কার্বন
ডাই অক্সাইড।
14. রাত্রে বেলায় গাছ কোন গ্যাসটি গ্রহণ করে?
উত্তর-কার্বন
ডাই অক্সাইড।
15. একটি জলজ পরিবেশের সজীব উপাদান এর নাম লেখ।
উত্তর-মাছ,বিভিন্ন
জলজ ক্ষুদ্র জীব।
16. একটি জলজ পরিবেশের নির্জীব উপাদানের নাম লেখ।
উত্তর-মাটি ,জল।
17. পরিবেশে খালি চোখে দেখা যায় না এমন সজীব উপাদানের নাম লেখ।
উত্তর-বিভিন্ন
অতি ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র ব্যাকটেরিয়া ,জীবাণু।
18. কোন সময় উদ্ভিদ ও প্রাণী একই রকম গ্যাস গ্রহণ ও বর্জন করে?
উত্তর-
বেলায়।
19. স্বাস্থ্য ও পরিবেশের দুটি উপাদানের নাম লেখ।
উত্তর-হসপিটাল , নার্সিংহোম ডাক্তার-খানা ও মেডিসিন শপ।
20. জঙ্গলের পরিবেশের দুটি উপাদানের নাম লেখ।
উত্তর-বাঘ ,বিভিন্ন
গাছপালা আরো পশুপাখি।
21. মৃত্তিকা দূষণের ফলে কোন রোগ হয়?
উত্তর-মৃত্তিকা দূষণের ফলে হাত-পা
জ্বালাতন করে ও বমি বমি ভাব রোগ হয়।
22. জলদূষণের ফলে কোন কোন রোগ হয়?
উত্তর-জলদূষণের ফলে কলেরা, ডায়রিয়া
ইত্যাদি রোগ হয়।
23. বায়ু দূষণের ফলে সৃষ্টি রোগের নাম লেখক ।
উত্তর-বায়ু দূষণের ফলে মাথা ধরা
মাথা, ঝিমঝিম করা চোখ জ্বালাতন করা ইত্যাদি রোগ হয়ে থাকে।
24. কোন জড় বস্তুর অপর নাম জীবন?
উত্তর-জলের অপর নাম জীবন।
25. কোন জড় বস্তু ছাড়া শ্বাসকার্য অসম্পূর্ণ হয় বা শ্বাসকার্য
সম্ভব নয়?
উত্তর-বায়ুর অক্সিজেন ছাড়া কোন
জীবের শ্বাসকার্য সম্ভব নয়।
B. সঠিক উত্তরটি
নির্বাচন করে লেখ-
1. গাছ বর্জন করে দিনের বেলায় যে গ্যাসটি সেটি হল -(ক)অক্সিজেন (খ)কার্বন-ডাই-অক্সাইড (গ)নাইট্রোজেন (ঘ)হাইড্রোজেন।
2. তিমি মাছ যে পরিবেশে অন্তর্ভুক্ত তা হলো-(ক) স্থল
পরিবেশের (খ)পুকুরের পরিবেশে (গ)নদীর
পরিবেশের (ঘ)সমুদ্র পরিবেশের।
3. যে পরিবেশে সাপ দেখা যায় সাধারণত -(ক)স্থল পরিবেশের (খ)পুকুরের
পরিবেশে (গ)গৃহ পরিবেশে (ঘ)কোনোটিই
নয়।
4. যে জীব দিনের বেলায় অক্সিজেন গ্রহণ করে-(ক) কুকুর (খ)গাছ (গ)দুটি-ই (ঘ)কোনোটি
নয় ।
5. জলজ পরিবেশের উপাদান হলো-(ক)কুকুর (খ)বিড়াল (গ)ব্যাঙ (ঘ)বাদুড়।
6. বায়ুর যে গ্যাসটির পরিমাণ বেশি তা হল-(ক)অক্সিজেন (খ)কার্বন
ডাই অক্সাইড (গ)নাইট্রোজেন (ঘ)হাইড্রোজেন।
7. নির্জীব উপাদানটি হল-(ক)গরু (খ)মানুষ (গ)গাছ (ঘ)পাথর।
8. পরিবেশের সজীব উপাদানটি হল-(ক)বই (খ)ইট (গ)মাটি (ঘ)গাছ।
9. যে প্রাণীটি বনে জঙ্গলে দেখা যায় তা হল-(ক) মানুষ (খ)ছাগল (গ)হরিণ (ঘ)তিমি মাছ।
10. সকল শক্তির উৎস হল-(ক) সূর্য (খ)চান্দ্র (গ)তারা (ঘ)বায়ুমণ্ডল।
11.সূর্য থেকে আগত ক্ষতিকারক আল্ট্রাভায়োলেট
রশ্মি মানব শরীরের ক্ষতি হয়-( ফুসফুস/ চামড়া /চুল-রক্ত/ চোখ)।
উত্তর- 1-(ক)অক্সিজেন,
2-(ঘ)সমুদ্র
পরিবেশের , 3-(খ)পুকুরের পরিবেশে , 4-(ক) কুকুর, 5-(গ)ব্যাঙ,
6-(গ)নাইট্রোজেন, 7-(ঘ)পাথর,
8-(ঘ)গাছ, 9-(গ)হরিণ,
10-(ক) সূর্য,
11-চামড়া।
C. সত্য মিথ্যা
যাচাই করে লেখ-
1. পরিবেশএকক গোষ্ঠীর উপাদান নিয়ে গঠিত হয়।
উত্তর- মিথ্যা,(পরিবেশ
দলগত বা বিভিন্ন উপাদান গোষ্ঠীর সমন্বয়ে গঠিত)।
2. পরিবেশে প্রথম জীবের উদ্ভব হয় স্থলভাগে।
উত্তর-মিথ্যা, (পরিবেশের প্রথম প্রাণের জন্ম হয় জলে )।
3. স্কুল ঘরবাড়ি বই খাতা হলো জড় উপাদান।
উত্তর- সত্য,(গৃহস্থলী
পরিবেশের জড় উপাদান)।
4. জড় অবদানের প্রাণ আছে।
উত্তর-মিথ্যা, ( প্রাণ নেই এরা প্রাণহীন পদার্থ ,এরা পরিবেশের নির্জীব পদার্থ উপাদান )
5. বাতাসে নাইট্রোজেনের পরিমাণ সবথেকে বেশি।
উত্তর-সত্য,(বাতাসে
নাইট্রোজেনের পরিমাণ 79 শতাংশ আছে )।
6. পরিবেশে প্রাকৃতিক উপাদান হল কারখানা।
উত্তর-মিথ্যা, (কলকারখানা হল মানুষ সৃষ্টি তাই এটি কৃত্রিম পরিবেশ এর উপাদান)।
7. বায়ু বেশি দূষিত হচ্ছে প্রাকৃতিক উপায়ে।
উত্তর- মিথ্যা, (বায়ু বেশি পরিমাণে দূষিত হচ্ছে মানুষ সৃষ্টির বিভিন্ন যন্ত্রপাতি বিভিন্ন শিল্প
কলকারখানা ইত্যাদি থেকে)।
8. ঝড়,বৃষ্টির কারণে পরিবেশের বায়ু দূষিত হয়।
উত্তর-সত্য,(প্রাকৃতিক
কারণে অর্থাৎ ঝড়-বৃষ্টি তুষার অম্ল বৃষ্টির জন্য বিভিন্ন দূষক পদার্থ
মিশে গিয়ে দূষিত হয়ে পড়ছে )।
9. কলকারখানা থেকে বায়ু দূষিত হচ্ছে না।
উত্তর-মিথ্যা ,(কলকারখানা থেকে নির্গত দুষিত পদার্থ বায়ুতে মিশে গিয়ে ভারসাম্য নষ্ট করছে এবং বায়ু দূষিত
হচ্ছে)।
10. সামুদ্রিক জলযান এর ফলে জল কোনরকম ভাবে দূষিত হয় না।
উত্তর-মিথ্যা ,(সামুদ্রিক জল থেকে নির্গত বিভিন্ন জাতীয় দূষিত ক্ষতিকর পদার্থ এবং তৈলজাতীয় পদার্থ গুলো সমুদ্রের জলে মিশে গিয়ে সমুদ্রের জলের গুণাবলী নষ্ট
হয়ে পড়ছে এবং সমুদ্রের জল দূষিত হচ্ছে )।
11. সবথেকে শুদ্ধ জল হল নদীর জল।
উত্তর-
মিথ্যা,(সবথেকে শুদ্ধ জল হচ্ছে বৃষ্টির জল)।
12. মেঘ সৃষ্টির জন্য ধুলোবালি প্রয়োজন হয়।
উত্তর-
সত্য ,(মেঘ সৃষ্টির জন্য জলীয়বাষ্প ,ধুলো ,বালির
কণা বায়ুতে জলীয় বাষ্পের সঙ্গে ঊর্ধ্বমুখী হয় মেঘ গঠনে সহায়তা করে )।
13. সাধারণত আমরা পুকুরে জল পান করি।
উত্তর-মিথ্যা ,(নলকূপ ,ভূগর্ভের জল আমরা বিভিন্ন পদ্ধতি উত্তোলন করে সেগুলো সেগুলো
পান করি)।
14. মাটির নিচে জল দিন দিন হ্রাস পাচ্ছে ।
উত্তর-
সত্য ,(বিভিন্ন কৃত্রিম পদ্ধতিতে ভূগর্ভের জল তুলে নেওয়ার ফলে মাটির
নিচের জলের স্তর নিচে নেমে যাচ্ছে বা হ্রাস পাচ্ছে)।
15. সবথেকে ক্ষতিকারক দূষক পদার্থ হল পাতা পচা মাটির জন্য ।
উত্তর- মিথ্যা, (মাটির
জন্য সবথেকে ক্ষতিকর পদার্থ হল প্লাস্টিক জাতীয় পদার্থ )।
16. বাতাসে জলীয়বাষ্পের শতকরা পরিমাণ45%।
উত্তর-মিথ্যা, (বাতাসে
জলীয়বাষ্পের শতকরা পরিমাণ হল 0.001%--5%)।
17. Ne- নিয়ন এর সংকেত।
উত্তর-সত্য, (নিয়নের
বাতাসে শতকরা পরিমাণ)।
18. সাধারণ জলের অক্সিজেন এবং কার্বন
ডাই অক্সাইড বিদ্যমান।
উত্তর- মিথ্যা, (সাধারণ জলের মধ্যে
অক্সিজেন এবং হাইড্রোজেন অনুর উপস্থিতি লক্ষ্য করা যায়)।
19. বাতাসে হিলিয়াম গ্যাসের পরিমাণ
হল 65%।
উত্তর মিথ্যা,(বাতাসে হিলিয়াম গ্যাসের
পরিমাণ হল-0.000524%)।
20.আর্সেনিক জল দূষণের ফলে মারাত্মক
রোগ হয়।
উত্তর- সত্য, (আর্সেনিক দূষণের ফলে
ব্ল্যাক ফুট জাতীয় রোগ হয়)।
D. পাশে দেওয়া
শব্দগুলি থেকে উপযুক্ত শব্দ বা সঠিক শব্দ বসিয়ে শূন্যস্থান পূরণ করো।
1. আরশোলা................(জীব/ উদ্ভিদ/ জড়)।
2. জঙ্গলের গাছ কাটলে হাস পায় ..................(কুকুর /গরু/ হরিণ )এর
পরিমান।
3. ইনজেকশনের ব্যবহৃত সুচ................. (গৃহ/ বিদ্যালয়ে /স্বাস্থ্য
কেন্দ্রের) দূষক পদার্থ ।
4. প্রাণী ও
উদ্ভিদ.............(সকালে/ বিকালে/ রাত্রে) অক্সিজেন গ্রহণ করে।
5.
পরিবেশের সবথেকে উন্নত প্রাণী ...............(কুকুর
/মানুষ/ শিম্পাঞ্জি)।
6. (মাটি
/জল /বায়ু )-কে সর্বপ্রথম প্রাণের সঞ্চায়ক পদার্থ বলা হয়।
7. স্কুলে
পরিবেশ লক্ষ্য করা যায়-( ব্ল্যাকবোর্ড /চেশ বোর্ড/ টেবিল টেনিস বোর্ড)।
8. সমস্ত প্রাণী অক্সিজেনের জন্য নির্ভরশীল.................(শুকনো কাঠ/ উদ্ভিদ / জল)।
9. পরিবেশে
অক্সিজেন ও কার্বন ডাই অক্সাইড এর সমতা বজায় রাখে..................(ইট
-পাথর/ উদ্ভিদ -প্রাণী / পশু-পাখি)।
10. কৃত্রিম পরিবেশের উপাদান...........(নদী-সাগর/ ঘর-বাড়ি
/পশুপাখি)।
11. বাতাসে সাধারনত যে গ্যাসটি অনুপস্থিত...............(নাইট্রোজেন/ সালফার ডাই অক্সাইড/
হাইড্রোজেন)।
12. অক্সিজেন প্রয়োজন হয়না................(গাছ /শুকনো কাঠ
/পিঁপড়ে)।
13. অ্যাসিড বৃষ্টির মূল কারণ.............(প্রকৃতি প্রাকৃতিক
কারণ /মানুষ সৃষ্টির কারণ/ কোনাটিই নয় )।
14. কোনটি জলজ উদ্ভিদ....................(আমগাছ/ টমেটো গাছ/
শ্যাওলা)।
15. শহরের পরিবেশের তুলনায় গ্রাম্য পরিবেশের বায়ুতে অক্সিজেনের পরিমাণ
...................... (কম থাকে/ বেশি থাকে/ একই থাকে)।
16.
সূর্য থেকে আগত রশ্মির................(X রশ্মি/ আল্ট্রাভায়োলেট রশ্মি/ গামা রশ্মি)।
উত্তর- 1- জীব, 2- হরিণ, 3-স্বাস্থ্য কেন্দ্রের, 4-রাত্রে, 5-মানুষ, 6-জল,7-ব্ল্যাকবোর্ড, 8- উদ্ভিদ, 9-উদ্ভিদ –প্রাণী,
10-ঘর-বাড়ি, 11-সালফার ডাই অক্সাইড, 12-শুকনো কাঠ, 13-মানুষ সৃষ্টির কারণ, 14-শ্যাওলা, 15-বেশি থাকে, 16-আল্ট্রাভায়োলেট রশ্মি।
E. 'A'
স্তম্ভের দেওয়া শব্দ বা বাক্যাংশ সঙ্গে 'B' স্তম্ভের দেওয়া বাক্য বা শব্দাংশ সর্বপেক্ষা উপযুক্ত শব্দটির সমতা বিধান করে উভয় স্তম্ভের ক্রমিক নং উল্লেখসহ সঠিক উত্তরটি লেখ-
A স্তম্ভ
1. ইট,
বালি, পাথর।
2. ব্যাঙ, মাছ, সাপ ।
3. বাষ্প, ধূলিকণা।
4. 78
শতাংশ ।
5. অক্সিজেন।
6. মানুষ সৃষ্টি।
7. কুকুর, গরু, বিড়াল।
8. প্রধান পরিবেশ।
9. পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষা করে।
10. পাখি।
11. আল্ট্রাভায়োলেট রশ্মি।
12. কৃষকের জমি মাটি উর্বর করা
B স্তম্ভ
a) নাইট্রোজেন
b) কৃত্রিম
পরিবেশ
c) দুই প্রকার
d) প্রাণী
ও উদ্ভিদ পরস্পরে
e) পুকুরের
পরিবেশ
f) 21
শতাংশ
g) মেঘ
h) জড়
পদার্থ
I) প্রাকৃতিক
পরিবেশের অন্তর্গত
j) প্রাণী।
k) কেঁচো
m) সূর্য
উত্তর- 1➡h
2➡e
3➡g
4➡a
5➡f
6➡b
7➡j
8➡c
9➡d
10➡i
11➡
12➡
F. প্রাকৃতিক পরিবেশ ও পরিবেশ এর মধ্যে পার্থক্য লেখ-
প্রাকৃতিক পরিবেশ
1) প্রাকৃতিক পরিবেশ সৃষ্টি কর্তা বা প্রকৃতির দ্বারা তৈরি বা সৃষ্টি হয়েছে।
2) প্রাকৃতিক পরিবেশের দূষণের মাত্রা কম।
3) প্রাকৃতিক পরিবেশের আয়তন ক্ষুদ্র ও বৃহৎ থেকে বৃহৎ বৃহত্তর সর্বস্তরের বিদ্যমান।
4) প্রাকৃতিক পরিবেশ স্বনির্ভরশীল।
5) প্রাকৃতিক পরিবেশের উপাদান গুলি হল- মাটি, জল ,বায়ু ,উদ্ভিদ পশু-পাখি এবংবিভিন্ন কীটপতঙ্গ ইত্যাদি।
6) আদিমতম পরিবেশ হলো প্রাকৃতিক পরিবেশ, কয়েক লক্ষ কোটি কোটি বছর আগে তৈরি হয়েছে।
কৃত্রিম পরিবেশ
ক) কৃত্রিম পরিবেশ কৃত্রিম উপায়ে অর্থাৎ মানুষ দ্বারা সৃষ্টি।
খ) কৃত্রিম পরিবেশ দূষণের মাত্রা অধিক ও তৃক্ষন্ন এবং ভয়ঙ্কর।
গ) কৃত্রিম পরিবেশের আয়তন ক্ষুদ্র অর্থাৎ যেখানে মানুষ বসবাসকারী উপযুক্ত আবহাওয়া বিদ্যমান সেখানে কৃত্রিম পরিবেশের সৃষ্টি হয়েছে।
ঘ) কৃত্রিম পরিবেশ স্বনির্ভরশীল নয় ,এটি প্রাকৃতিক পরিবেশের উপর নির্ভরশীল।
ঙ) কৃত্রিম পরিবেশের উপাদান গুলি হহল-বিভিন্ন কারখানা, স্বাস্থ্যকেন্দ্র ,শিক্ষায়তন ,ঘরবাড়ি, এবং ক্ষতিকারক পদার্থ ,গ্যাস।
চ) কৃত্রিম পরিবেশ অপেক্ষাকৃত নব পরিবেশ ও এটি প্রাকৃতিক পরিবেশের বহু পরে সৃষ্টি হয়েছে।
G. পার্থক্য লেখ- জড়, উদ্ভিদ ও প্রাণী।
বিষয়
2. গতি
3. বংশবিস্তার
4. খাদ্য বা পুষ্টি
5. আকার পরিবর্তন ও রূপান্তর
6. জন্ম-মৃত্যু
7. সাড়া প্রদান
8. শ্বাস-প্রশ্বাস
9. পরিবেশ
10. উদাহরণ
জড়
1.
জড় বস্তুর বা পদার্থের কোন প্রাণ নেই।
2. জড় বস্তু বা পদার্থের নিজস্ব কোন গতি নেই অর্থাৎ, বাহ্যিক গতি প্রয়োগ না করলে গতিশীল বস্তু সমগতিতে, চিরকাল সমবেগে চলবে এবং স্থির বস্তু চিরকাল একই জায়গায় স্থির হয়ে থাকবে।
3.
জড় বস্তু বা পদার্থের কোন বংশ বিস্তার হয়না এরা সৃষ্টি হয়।
4.
এরা প্রাণহীন তাই এদের কোন রকম ভাবে খাদ্য প্রয়োজন হয় না।
5.
এরা এক রূপ থেকে অন্য রূপে রূপান্তরিত হয় বা বাহ্যিক ক্রিয়া-কলাপ এর মাধ্যমে এদের রুপের পরিবর্তন ঘটে কিন্তু তাদের বস্তু থাকে থাকে।
6.
জড় বস্তুর বা পদার্থের জন্ম-মৃত্যু বলে কিছু হয়না, এরা ক্ষয়প্রাপ্ত হয় ধ্বংসপ্রাপ্ত হয়।
7.
জড়বস্তু কোনরকম ভাবে সাড়া প্রদান করেনা।
8.
এদের শ্বাস-প্রশ্বাসের প্রয়োজন হয়না বা শ্বাস-প্রশ্বাস গ্রহণ ও বর্জন করে না।
9.
জড় বস্তু বা পদার্থের কোন নির্দিষ্ট পরিবেশ হয় না এরা পৃথিবীর প্রত্যেক জায়গায় অবস্থিত বা বিরাজমান।
10.
জড় বস্তু বা উপাদানের নাম বা উদাহরণ হল- মাটি, বালি, পাথর, জল, বায়ু ইত্যাদি।
উদ্ভিদ
1.
সকল উদ্ভিদের জীবন আছে।
2.
সকল উদ্ভিদ স্থান পরিবর্তন করে না, কিছু কতিপয় উদ্ভিদ স্থান পরিবর্তন করে ()। তবে বেশিরভাগ উদ্ভিদ একই জায়গায় দাঁড়িয়ে থাকে, বিভিন্ন অঙ্গ-প্রত্যঙ্গের আকার আয়তন প্রসারণ হয়।
3.
উদ্ভিদের বংশবিস্তার হয়, তার সঞ্চিত খাদ্যবস্তু ফলের বীজের মাধ্যমে।
4.
উদ্ভিদের বেশিরভাগই স্বভোজী উদ্ভিদ। এরা নিজেদের খাদ্য নিজেরাই তৈরি করতে পারে। তবে কিছু কতিপয় উদ্ভিদ ছাড়া()।
5.
বাহ্যিক ক্রিয়া-কলাপ ছাড়াই এরা নিজেদের আকার, আয়তনে রুপের পরিবর্তন ঘটাতে পারে।
6.উদ্ভিদের জন্ম হয় এবং ধীরে ধীরে বড় হয়ে তা জীবন ক্রিয়া-কলাপ এর মধ্যে দিয়ে গিয়ে মৃত্যুবরণ হয়।
7.
উদ্ভিদের প্রাণ থাকায়, এরা উত্তেজনায় সাড়া প্রদান করে। যেমন- লজ্জাবতী।
8.
উদ্ভিদের দিনের বেলায় খাদ্য তৈরি করার জন্য রাত্রে বেলায় প্রানীর মত শ্বাসকার্য চালায়।
9.
উদ্ভিদের নিজস্ব বংশবিস্তার বা অঙ্কুরিত হওয়ার উপযুক্ত আবহাওয়া প্রয়োজন হয় বা পরিবেশের দরকার হয়।
10.
উদ্ভিদের উদাহরণ- গোলাপ ফুল, আম গাছ, জাম গাছ, ক্যাকটাস জাতীয়গাছ, বাঁশ গাছ, লজ্জাবতী গাছ ইত্যাদি।
প্রাণ
1. সমস্ত
প্রাণীর জীবন বা প্রাণ আছে।
2. সমস্ত
প্রাণী নিজেদের স্থান পরিবর্তন করতে পারে, নিজেদের
ইচ্ছামত চলাফেরা ও বাসস্থান পরিবর্তন করতে পারে।
3. সমস্ত
প্রাণী প্রজনন ক্ষমতার মধ্যে দিয়ে নিজেদের বংশবিস্তারকে বজায় রাখার চেষ্টা করে ও
পরবর্তী প্রজন্মকে এগিয়ে নিয়ে চলে।
4.প্রাণীর
প্রাণ থাকায় তাদের বাঁচার তাগিদে খাদ্যের প্রয়োজন হয় ও খাদ্যের মাধ্যমে তারা শক্তি
পায় জীবন তা নিয়ে ধারণ করে থাকে। তবে
এরা নিজেদের খাদ্য নিজেরা তৈরি করতে পারে না, উদ্ভিদের
ওপর নির্ভরশীল।
5. সমস্ত
প্রাণী, বাহ্যিক ক্রিয়া-কলাপ
ছাড়াই জীবন চক্রের মধ্য দিয়ে তারা তাদের আকার, আকৃতির
পরিবর্তন করে।
6. প্রত্যেক
প্রাণীর জন্ম আছে বা জন্মগ্রহণ করে তারা বিভিন্ন কালের জীবন চক্রের মধ্যে দিয়ে মধ্যে
দিয়ে গিয়ে তারা মৃত্যুবরণ করে ।
7. প্রত্যেক
প্রাণীর উত্তেজনায় সাড়া প্রদান করে ক্রিয়া ও প্রতিক্রিয়া মাধ্যমে।
8. সমস্ত
প্রাণী সবসময় শ্বাস-প্রশ্বাস চালায়।
9. বেঁচে
থাকার জন্য সমস্ত প্রাণী নিজেদের সুখ-স্বাচ্ছন্দ্যের জন্য উপযুক্ত পরিবেশ
এর সন্ধান খোঁজে আর সেখানে বসতি স্থাপন করে।
10. প্রাণীর উদাহরণ- হরিণ, বাঘ, মানুষ, কাঠবিড়ালি, কুকুর, হাতি, কেচো, ইন্দুর ইত্যাদি।
উপরোক্ত আলোচ্য বিষয় The Environment and its Components | পরিবেশ ও ইহার উপাদান গুলি ও প্রশ্নগুলির মধ্যে তোমাদের যদি কোথাও কোন কিছু বুঝতে বা লিখতে অসুবিধা হয়ে থাকে, তাহলে তোমরা আমাদের নিচে COMMENT BOX গিয়ে জানিয়ে দাও অতি শীগ্রই। আমরা তোমাদের সমাধান করার জন্য সদা প্রস্তুত রয়েছি। এই সমস্ত প্রশ্নের উত্তরগুলি কে তুমি নিশ্চয়ই খুশী হয়েছো বা আনন্দ পেয়েছ অথবা তুমি উপকৃত হয়েছে আর তোমার মত তোমার সহপাঠীদের কেউ এই প্রশ্নগুলির উত্তর যাতে তারা জানতে পারে, লিখতে পারে তার জন্য তুমি তাদেরকেও পাঠিয়ে দাও । এতক্ষন আমাদের Digital Porasona সঙ্গে থাকার জন্য তোমাকে অশেষ ধন্যবাদ. ভালো ও সুস্থ থেকো আর আমাদের সঙ্গে এভাবে আনন্দের সহিত পড়াশোনা চালিয়ে যেতে থাকো।
Thank you sir
ReplyDeleteAPJ ABDUL KALAM ER BAPARE PARAGRAPH DEN
ধন্যবাদ স্যার
ReplyDelete👍
ReplyDelete