Sourojogot, Earth Star Class 6 Geography | সৌরজগৎ বা সৌরপরিবার

 

সৌরজগৎ বা সৌরপরিবার
Class 6 সৌরজগৎ বা সৌরপরিবার
সৌরজগৎ বা সৌরপরিবার
আকাশগঙ্গার লক্ষ কোটি তারার মধ্যে একটি মাঝারি হলুদ তারা হলো সূর্য। প্রায় ৪৬০ কোটি বছর আগে মহাশূন্যে ভাসমান ধূলিকণা, হাইড্রোজেন ও হিলিয়াম গ্যাসের বিশাল মেঘ সংকুচিত হয়ে জমাট বেঁধে তৈরি হয় সূর্য। সদ্য জন্মানো নক্ষত্রে মহাকর্ষের কারণে পরমাণু পরমাণুতে ধাক্কা লেগে প্রচণ্ড তাপ আর শক্তি তৈরি হয়। এর ফলে জ্বলন্ত আগুনের গোলার মতো সূর্য থেকে আলো উত্তাপ ছড়িয়ে পড়তে থাকে। অবশিষ্ট ধূলিকণা, গ্যাস সূর্যের আকর্ষণে সূর্যের চারিদিকে প্রদক্ষিণ করতে থাকে। লক্ষ লক্ষ বছর ধরে এই ধুলোর মেঘ থেকে তৈরি হয় পৃথিবী ও অন্য গ্রহ, উপগ্রহ। এই সবকিছু নিয়েই সৃষ্টি হয় সৌরজগৎ (Solar System) বা সৌরপরিবার যার কেন্দ্রে অবস্থান করছে স্বয়ং সূর্য। সূর্যকে ঘিরে গ্রহ, উপগ্রহ, গ্রহাণুপুঞ্জ প্রভৃতি প্রদক্ষিণ করে চলেছে।
ছবি দেখে লিখে ফেলো....

$ads={1}

● সৌরজগতে ক'টি গ্রহ আছে ?

সূর্যের সবচেয়ে কাছের ও সবচেয়ে দূরের গ্রহ কী কী?
সবচেয়ে বড়ো কোন গ্রহটাকে মনে হচ্ছে?
দূরত্বের বিচারে আমাদের পৃথিবী কত নম্বরে আছে?


সৌরজগৎ এর বৈশিষ্টঃ

১) সূর্যের বাইরের দিকের উষ্ণতা প্রায় ৬০০০ ডিগ্রি সেন্টিগ্রেড (সে.)। আর ভিতরের দিকের উন্নতা প্রায় ১.৫ কোটি ডিগ্রি সেন্টিগ্রেড (সে.)। 
২) আকাশগঙ্গা ছায়াপথের কেন্দ্র থেকে কিছুটা দূরে প্রান্তভাগে রয়েছে আমাদের সৌরজগৎ.
৩) পৃথিবীর চেয়ে সূর্য 13 লক্ষ গুণ বড় আর 3 লক্ষ গুণ ভারী.
৪) সূর্য  রশ্মির 200 কোটি ভাগের এক ভাগ মাত্র পৃথিবীতে এসে পৌঁছায়.
৫) সূর্যের গায়ে যেখানে উত্তাপ একটু কম সে জায়গা গুলো একটু কম উজ্জ্বলতায় কালো দাগের মত দেখায় এগুলো হলো সৌরকলঙ্ক
৬) চাঁদ সূর্যের তুলনায় বহুগুণ ছোট হলেও সূর্যের থেকে অনেক বেশি কাছে আছে তাই পৃথিবী থেকে চাঁদ আর সূর্য দুটোরই প্রায় সমান আকারের মনে হয় আমাদের.
৭) সূর্যের মতো মাঝামাঝি হলুদ নক্ষত্রের সাধারণত 1000 কোটি বছর।
৮) খালি চোখে সূর্যের দিকে তাকাতে নেই। রেটিনা পুড়ে গিয়ে চোখের ক্ষতি হতে পারে। সূর্যগ্রহণের সময়ও খালি চোখে সূর্যের দিকে তাকাবে না।
৯) সূর্যের বাইরের অংশে (করোনা) ছোটো ছোটো বিস্ফোরণ হলে প্রচুর পরিমাণে আয়নিত কণা, গ্যাস, রশ্মি চারিদিকে ছড়িয়ে পড়ে। একে সৌরঝড় (Solar Storm) বলে। প্রতি ১১ বছর অন্তর এই ঝড় জোরালো হয়। ১০) তখন পৃথিবীর কৃত্রিম উপগ্রহ, যোগাযোগ ব্যবস্থায় গোলযোগ দেখা দেয়।

$ads={2}

সন্ধ্যাতারা-সূর্যাস্তের পর পশ্চিম আকাশে সবথেকে উজ্জ্বল একটা জ্যোতিষ্ক দেখা যায় – সন্ধ্যাতারা। কিন্তু ভালো করে লক্ষ করলে দেখবে ওটা তারার মতো মোটেই মিট মিট করে না। ওটা আসলে শুক্রগ্রহ।

অন্তঃস্থ গ্রহ কাকে বলে?

 যে সমস্ত গ্রহ গুলি সৌর পরিবারের ভিতরের দিকে অর্থাৎ সূর্যের কাছাকাছি অবস্থিত সেই সমস্ত গ্রহ গুলি কে অন্তঃস্থ গ্রহ বলা হয় যেমন বুধ শুক্র পৃথিবী এবং মঙ্গল গ্রহ.

বহিঃস্থ গ্রহ কাদের বলে?

যে সমস্ত গ্রহ গুলি সৌর পরিবারের বাইরের দিকে অর্থাৎ সূর্য থেকে দূরে রয়েছে তাদেরকে বহিঃস্থ গ্রহ বলা হয় যেমন বৃহস্পতি শনি নেপচুন ইউরেনাস ইত্যাদি

বুধ (Mercury)
সূর্যের সবচেয়ে কাছের গ্রহ। (৫.৮ কোটি কিমি)
ধূসর রং-এর গ্রহের গায়ে প্রচুর গর্ত। যে দিকটা সূর্যের দিকে থাকে তার উদ্বৃতা ৪৩০°সে.।
আবর্তন: ৫৮ দিন 59 ঘণ্টা।
পরিক্রমণ : ৮৮ দিন।
 
শুক্র(Venus) 
পৃথিবীর সবথেকে কাছের এই গ্রহ পৃথিবীর প্রায় সমান মাপের।
সূর্য থেকে দূরত্ব ১০.৭ কোটি কিমি।
আবর্তন: ২৪৩ দিন।
পরিক্রমণ: ২২৫ দিন। সৌরজগতের উন্নতম গ্রহ (৪৬৫° সে.)। প্রচুর কার্বন ডাইঅক্সাইড থাকায় উন্নতা এত বেশি।

পৃথিবী (Earth)
সূর্য থেকে দূরত্ব ১৫ কোটি কিমি।
গড় তাপমাত্রা ১৫° সে.।
সৌরজগতের একমাত্র গ্রহ যেখানে প্রাণের অস্তিত্ব আছে।
আবর্তন! ২৩ ঘণ্টা ৫৬ মিনিট ৪ সেকেন্ড। পরিক্রমণ: ৩৬৫ দিন ৫ ঘ. ৪৮ মি. ৪৬ সে.।
নীল গ্রহ : মহাকাশ থেকে নীল রং-এর দেখায়।

$ads={1}

 মঙ্গল (Mars)
সূর্য থেকে দূরত্ব ২২.৮ কোটি কিমি।
মাটিতে প্রচুর ফেরাস অক্সাইড (লোহা) থাকায় দেখতে লাল। তাই লালগ্রহ। তাপমাত্রা অনেকটা পৃথিবীর মতো, তাই প্রাণের খোঁজ চলছে। তবে জানাগেছে যে এই গ্রহে একসময় জল ছিল। 
আবর্তন ২৪ ঘ ৩৭ মি। পরিক্রমণ: ৬৮৭ দিন)

বৃহস্পতি (Jupiter)
সবচেয়ে বড়ো গ্রহ। মাধ্যাকর্ষণ সবথেকে বেশি।
সূর্য থেকে দূরত্ব ৭৭.৮ কোটি কিমি।
তাপমাত্রা : -১৫০° সে.।
আবর্তন : ৯ঘ. ৫০ মি.।
বৃহস্পতি
পরিক্রমণ: ১২ বছর

শনি (Saturn)
সূর্য থেকে দূরত্ব ১৪২৭ কোটি কিমি।
তাপমাত্রা –১৮৪ সে.।
আবর্তন ১০ ঘ প্রায়।
পরিক্রমণ ২৯ বছর ৬ মাস।
ঘনত্ব জলের থেকেও কম।
ধূলিকদা, বরফ, পাথরের টুকরো দিয়ে তৈরি উজ্জ্বল এটা বলয় আছে।

ইউরেনাস (Uranus )
সূর্য থেকে দূরত্ব ২৮৭ কোটি কিমি। মিথেন গ্যাস বেশি থাকায় রং সবুজ।
তাপমাত্রা : -২১৬°সে., শীতলতম গ্রহ।
আবর্তন : প্রায় ১৭ ঘ.।
পরিক্রমণ : প্রায় ৮৪ বছর।

নেপচুন (Neptune)
মিথেন ও হিলিয়াম গ্যাস বেশি থাকায় রং নীল।
সূর্য থেকে দূরত্ব ৪৪৯.৭ কোটি কিমি। তাপমাত্রা : -২১৪°সে।
আবর্তন : প্রায় ১৬ ঘ.।

ৰামন গ্রহ – প্লুটো
একসময় প্লুটোকে সৌরজগতের নবম গ্রহ হিসাবে ধরা হতো। কিন্তু ২০০৬ সালে জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা প্লুটোকে বামন গ্রহ (Dwarf Planet) অ্যাখ্যা দিয়েছেন। নিজের কক্ষপথে কোনো মহাজাগতিক বস্তু এলে বামন গ্রহেরা তা সরিয়ে দিতে পারে না। চাঁদের থেকেও ছোটো প্লুটো, সূর্যকে পরিক্রমণ করে ২৪৮ বছরে।

উপগ্রহ(Satellite)
যে জ্যোতিষ্কগুলো নিজের আলো ও উত্তাপ ছাড়াই গ্রহের আকর্ষণে গ্রহের চারিদিকে ঘোরে তাদের উপগ্রহ (Satellite) বলে।
চাঁদ পৃথিবীর একমাত্র উপগ্রহ।পৃথিবী থেকে এর দূরত্ব ৩ লক্ষ ৮৪ হাজার কিমি।পৃথিবীর আয়তনের চার ভাগের এক ভাগের সমান চাঁদ। বিজ্ঞানীরা মনে করেন পৃথিবীর সঙ্গে কোনো ছোট্টো জ্যোতিষ্কের ধাক্কা লেগে চাঁদের জন্ম হয়েছে। চাঁদের মাধ্যাকর্ষণ পৃথিবীর — ভাগ। অর্থাৎ একই শক্তি প্রয়োগ করে চাঁদে পৃথিবীর চেয়ে ছয় গুণ বেশি উঁচুতে লাফানো যায়। চাঁদ তার আবর্তন (নিজ অক্ষের চারিদিকে ঘোরা) আর পরিক্রমণ (প্রদক্ষিণ করা) শেষ করে প্রায় একই সময়ে (২৭ দিন ৮ ঘণ্টায়)। তাই পৃথিবী থেকে আমরা চাঁদের একটা দিকই দেখতে পাই।

চাঁদ সম্পর্কে আরও কিছু তথ্য
চান্দে বাতাস বাতাস নেই.
চান্দে কোন বস্তুর ওজন পৃথিবীর তুলনায় 6 গুণ কম. 
চাঁদে আকর্ষণ শক্তি কম. 
চান্দে কথোপকথন করা সম্ভব নয় সেখানে ইশারা বা রেডি আর এর মাধ্যমে কথোপকথন করতে হয়.
এখানে বড় সে বড় এবং ছোট বড় পাথর গোল গোল বিশাল গর্ত ভর্তি চারিদিক, তাই পৃথিবী থেকে চাঁদ এর গায়ে কালো কালো বাঘের মত দেখায়.
চাঁদে সূর্যের আলো পৌঁছাতে পারে না.
চাঁদের ভিতরে থাকা পাথর ও ভিন্ন বস্তুগুলি দিনের বেলায় 117 ডিগ্রী সেলসিয়াস এবং দুই সপ্তাহ পর তাপমাত্রা প্রায় হিমাঙ্কের নিচে 150 ডিগ্রি সেলসিয়াসে নেমে যায় ঠান্ডা অনুভব হয়.
চন্দ্রকলা- অমাবস্যা থেকে পূর্ণিমা আবার পূর্ণিমা থেকে অমাবস্যায় চাঁদের আলোকিত অংশের বাড়া কমাকে বলে চন্দ্রকলা। একটা পূর্ণিমা থেকে আরেকটা পূর্ণিমা পর্যন্ত সময়কে বলে চান্দ্রমাস।

গ্রহাণুপুঞ্জ(Asteroids) 
গ্রহের মতোই খুব ছোটো ছোটো জ্যোতিষ্ক (গ্রহাণু) নির্দিষ্ট কক্ষপথে সূর্যের চারিদিকে পাক খায়। এদের একসঙ্গে গ্রহাণুপুঞ্জ (Asteroids) বলে।

ধূমকেতু(Comets)
ঝাঁটার মতো লেজবিশিষ্ট উজ্জ্বল জ্যোতিষ্ককে বলে ধূমকেতু (Comets)। সূর্যের কাছাকাছি এলে ধূমকেতুর ধুলো, গ্যাস জ্বলতে শুরু করে এবং লেজের মতো আকৃতি তৈরি হয়।

$ads={2}

উল্কা(Meteor)
মেঘহীন রাতের আকাশে অনেক সময় হঠাৎ আলোর রেখা নেমে আসতে দেখা যায়। একে বলে – তারা খসা । আসলে এটা উল্কাপাত। ধূমকেতু, গ্রহাণুপুঞ্জের ভাঙা টুকরো মহাকাশে ছড়িয়ে থাকে। পৃথিবীর মাধ্যাকর্ষণের মধ্যে এসে পড়লে প্রচণ্ড বেগে ছুটে আসতে থাকে পৃথিবীর দিকে। বাতাসের সঙ্গে ঘষা লেগে জ্বলতে শুরু করে। জ্বলন্ত আগুনের ফুলকিগুলোকে তখন অন্ধকার আকাশে তারা বলে ভুল হয়। বাতাসে পুড়ে মিলিয়ে যায় উল্কা (Meteor)। তবে মাঝে মাঝে বড়ো উল্কার কিছুটা অংশ পৃথিবীর বুকে আছড়ে পড়ে। কখনো উল্কাবৃষ্টি (Meteor shower) দেখেছো? একসঙ্গে ঝাঁকে ঝাঁকে উল্কা, বৃষ্টির মতো ছুটে আসে পৃথিবীর দিকে।
ISRO ( Indian Space Research Organisation) – ভারতীয় মহাকাশ গবেষণা কেন্দ্র।
ভারতের প্রথম কৃত্রিম উপগ্রহ আর্যভট্ট। এছাড়াও ভাস্কর ১, ভাস্কর ২,INSAT ইত্যাদি।
ভারতের প্রথম মহাকাশচারী রাকেশ শর্মা (১৯৮৪)।
চন্দ্রায়ন ১ – ভারতের প্রথম চন্দ্রযানের চাঁদে অবতরণ (২০০৮)।
মহাকাশচারী
মহাকাশের প্রথম যাত্রী রাশিয়ার কুকুর - লাইকা। সালটা ১৯৫৭।
পৃথিবীর প্রথম মহাকাশচারী ইউরি গ্যাগারিন। 
প্রথম মহিলা মহাকাশচারী ভ্যালেন্তিনা তেরেশকোভা।
কল্পনা চাওলা—প্রথম ভারতীয় মহিলা যিনি মহাশূন্যে পাড়ি দেন, ১৯৯৭ সালে ১ ফেব্রুয়ারি।

অতি সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন উত্তর

$ads={1}

১।সৌরজগৎ সূর্য পৃথিবী থেকে কত গুন বড় ? 
উত্তরঃ সূর্য হলো 13 লক্ষ গুণ বড়।
২।সূর্যের বাইরের উষ্ণতা কত ? 
উত্তরঃ 6000ডিগ্রী সেন্টিগ্রেড। 
৩।সূর্যের দিকে খালি চোখে তাকালে কি ক্ষতি হতে পারে?
উত্তরঃ  চোখের রেটিনা পড়ে গিয়ে চোখের ক্ষতি হতে পারে। 
৪।কত বছর অন্তর সৌর ঝড় দেখা যায়?
 উত্তরঃ  প্রতি বছর অন্তর সৌর ঝড় দেখতে পাওয়া যায়।
৫।একটি বহিঃস্থ গ্রহের নাম লেখ। 
 উত্তরঃ  পৃথিবী শুক্র ইত্যাদি বহিঃস্থ গ্রহ।
৬।সূর্যের নিকটতম গ্রহের নাম কি?
 উত্তরঃ সূর্যের নিকটতম গ্রহের নাম হল বুধ ।
৭।পৃথিবীর নিজের অক্ষের চারদিকে একবার প্রদক্ষিণ করতে কত? 
সময় লাগে অর্থাৎ আবর্তন গতি বেগ কত?
উত্তরঃ  চব্বিশ ঘন্টা 56 মিনিট 4 সেকেন্ড।  
৮।নীল গ্রহ কোন গ্রহকে বলা হয় ?
উত্তরঃ  পৃথিবীর মহাকাশ থেকে নীল রঙের দেখায় বলে নীল গ্রহ বলা হয়।
৯।কোন গ্রহলাল গ্রহ নামে পরিচিত ?
উত্তরঃ  মঙ্গল গ্রহ লাল গ্রহ নামে পরিচিত কারণ মাটিতে প্রচুর ফেরাস অক্সাইড ঢাকায় ইহা দেখতে লাল রংয়ের।.
১০।কোন গ্রহের সবথেকে বেশি উপগ্রহ রয়েছে?
 উত্তরঃ  বৃহস্পতি গ্রহের 67 টি উপগ্রহ রয়েছে।
১১।চাঁদ এবং পৃথিবীর মধ্যবর্তী দূরত্ব কত?
 উত্তরঃ  চাঁদ পৃথিবী থেকে 13 লক্ষ চুরাশি হাজার কিলোমিটার।
 
শূন্যস্থান পূরণ করোঃ 
১) সূর্যের ভেতরের দিকের উষ্ণতা প্রায় ..........কোটি কিমি গ্রেড। 
উত্তরঃ ১.৫ 
২) .........ছায়াপথের কেন্দ্র থেকে কিছুটা দূরে প্রান্তভাগে রয়েছে আমাদের সৌরজগৎ। 
উত্তরঃ আকাশগঙ্গা
৩) সূর্যাস্তের পর..........আকাশে সবথেকে উজ্জ্বল একটা জ্যোতিষ্ক দেখা যায় তাকে...........বলে। 
উত্তরঃ পশ্চিম, সন্ধ্যাতারা
৪) পৃথিবীর একমাত্র উপগ্রহ হল. ......... 
উত্তরঃ চাঁদ
৫) আকৃতি ও আয়তনের অনেকটা পৃথিবীর মতো গ্রহ গুলি. ..................... 
উত্তরঃ বুধ, মঙ্গল, শুক্র
৬) বুধ এর আবর্তন করতে সময় লাগে. ............ 
উত্তরঃ ৫৮দিন১৭ঘন্টা
৭) পৃথিবীর সবথেকে কাছের গ্রহ................ 
উত্তরঃ শুক্র
৮) পৃথিবীর গড় তাপমাত্রা. ......... 
উত্তরঃ 15 ডিগ্রী সেলসিয়াস
৯).............গ্রহের সাতটি উজ্জল বলয় আছে। 
উত্তরঃ শনি
১০) ............মিথেন গ্যাস বেশি থাকায় রং সবুজ। 
উত্তরঃ ইউরেনাস

$ads={2}


সত্য / মিথ্যা লেখ
১) নেপচুন গ্রহ অক্সিজেন গ্যাস বেশি রয়েছে। 
উত্তরঃ মিথ্যা, নেপচুন গ্রহের মিথেন ও হিলিয়াম গ্যাস বেশি রয়েছে। 
২) টাইটান বৃহত্তম উপগ্রহ দেখা যায় নেপচুন গ্রহে। 
উত্তরঃ  মিথ্যা, টাইটান বৃহত্তম উপগ্রহ দেখা যায় শনি গ্রহে। 
৩) আমাবস্যা থেকে পূর্ণিমা এবং পূর্ণিমা থেকে অমাবস্যা সময় চাঁদের আলোকিত অংশের বারা কমা কে বলে চন্দ্রকলা। 
উত্তরঃ  সত্য, এই পূর্ণিমা থেকে আরেক পূর্ণিমা পর্যন্ত সময়কে বলে চন্দ্র মাস। 
৪) গ্রহপুঞ্জ গুলি পৃথিবীর চারিদিকে প্রদক্ষিণ করে। 
 উত্তরঃ  মিথ্যা, গ্রহগুলির সূর্যের চারিদিকে প্রদক্ষিণ করতে থাকে নিজ কক্ষপথে। 
৫) সেরেস হলো সৌরজগতের বৃহত্তম গ্রহাণু ।
উত্তরঃ  সত্য, গ্রহ জগতের সব থেকে বড় গ্রহ হল সেরেস। 
৬) মেঘ হিন রাতের আকাশে অনেক সময় হঠাৎ আলোর রেখা নেমে আসতে দেখা যায় একে বলে তারাখসা।   
উত্তরঃ  সত্ত, আসলে এটা উল্কাপাত।  
৭) পৃথিবীর জনসংখ্যা প্রায় 100 কোটি । 
উত্তরঃ  মিথ্যা, পৃথিবীর জনসংখ্যা প্রায় 700 কোটি। 
৮) মহাকাশে যাওয়ার জন্য এরোপ্লেন বা হেলিকপ্টার এর সাহায্য নিতে হয়। 
উত্তরঃ  মিথ্যা, মহাকাশে যাওয়ার জন্য রকেটে চড়ে যেতে হয়।  
৯) মহাকাশে যাওয়ার পোশাক কে বলে স্পেস স্যুট ।
 উত্তরঃ  সত্য, মহাকাশে যাওয়ার পূর্বে যে সমস্ত পোশাক পরিধান করতে হয় তাকে স্পেস স্যুট বলা হয়। 
১০) ভারতের প্রথম কৃত্রিম উপগ্রহ রাকেশ শর্মা।   
উত্তরঃ  ভারতের প্রথম কৃত্রিম উপগ্রহ আর্যভট্ট।
 


Sajahan Seikh

Sajahan Seikh. From a young age he became very curious about the various animals of the environment and their life cycle. So he has been very interested in reading life science since he was young and he likes it very much, his favorite subject is life science. He is currently an experienced biology teacher.

Post a Comment (0)
Previous Post Next Post