![]() |
চন্দ্রগুপ্ত দ্বিজেন্দ্রলাল রায় |
Chondrogupto by Dijendralal Roy Onusilonir prosnottor
WBBSE Chondrogupto by Dijendralal Roy
Chondrogupto Dijendralal Roy
চন্দ্রগুপ্ত দ্বিজেন্দ্রলাল রায় অনুশীলনীর প্রশ্নোত্তর
চন্দ্রগুপ্ত দ্বিজেন্দ্রলাল রায়
হাতে কলমে
$ads={1}
দ্বিজেন্দ্রলাল রায় (১৮৬৩-১৯১৩) : প্রখ্যাত কবি ও নাট্যকার। ১৮৮৪ সালে প্রেসিডেন্সি কলেজ থেকে ইংরেজিতে এম. এ পাশ করেন। কৃষিবিদ্যা শিক্ষার জন্য বিলেত গিয়েছিলেন। সেখানে পাশ্চাত্য সংগীত শেখেন। অল্প বয়সে কাব্যরচনা শুরু করে ১৯০৩ খ্রিস্টাব্দ পর্যন্ত প্রধানত কাব্যই রচনা করেন। জীবনের শেষ দশ বছর তিনি পৌরাণিক, সামাজিক ও ঐতিহাসিক নাটক রচনায় দক্ষতার পরিচয় দিয়েছেন। তাঁর রচনার মধ্যে হাসির গান, চন্দ্রগুপ্ত, সাজাহান, মেবার পতন, প্রতাপসিংহ, নূরজাহান, সীতা ইত্যাদি উল্লেখযোগ্য। পাঠ্য নাট্যাংশটি তাঁর চন্দ্রগুপ্ত নাটকের প্রথম অঙ্কের প্রথম দৃশ্য থেকে নেওয়া হয়েছে।
১.১ দ্বিজেন্দ্রলাল রায় কৃষিবিদ্যা শেখার জন্য কোথায় গিয়েছিলেন?
১.২ তাঁর রচিত দুটি নাটকের নাম লেখো।
২. নীচের প্রতিটি প্রশ্নের উত্তর একটি বাক্যে লেখো:
২.১ নাট্যাংশটির ঘটনাস্থল ও সময় নির্দেশ করো।
১২.২ নাট্যাংশে উল্লিখিত ‘হেলেন' চরিত্রের পরিচয় দাও।
২.৩ ‘রাজার প্রতি রাজার আচরণ।' — উদ্ধৃতাংশের বক্তা কে? ২.৪ জিগতে একটা কীর্তি রেখে যেতে চাই – বক্তা কীভাবে এই কীর্তি রেখে যেতে চান?
২.৫ 'সম্রাট, আমায় বন্ধ না করে বন্দি করতে পারবেন না।' – বক্তাকে 'বন্দি' করার প্রসঙ্গ এসেছে কেন?
৩. নীচের প্রশ্নগুলির সংক্ষিপ্ত উত্তর দাও:
৩.১ ‘কী বিচিত্র এই দেশ!’ – বক্তার চোখে এই দেশের বৈচিত্র্য কীভাবে ধরা পড়েছে?
$ads={2}
৩.২ ভাবলাম – এ একটা জাতি বটে।’ – বক্তা কে? তাঁর এমন ভাবনার কারণ কী?
৩.৩ ‘এ দিগ্বিজয় অসম্পূর্ণ রেখে যাচ্ছেন কেন সম্রাট? – এ প্রশ্নের উত্তরে সম্রাট কী জানালেন?
৩.৪ 'ভারতবাসী মিথ্যা কথা বলতে এখনও শিখে নাই।" — বক্তা কে? কোন সত্য সে উচ্চারণ করেছে?
৩.৫ ‘আমার ইচ্ছা হলো যে দেখে আসি...’ - বক্তার মনে কোন ইচ্ছে জেগে উঠেছিল? তার পরিণতিই বা কী হয়েছিল ?
৪. নীচের উদ্ধৃত অংশগুলির প্রসঙ্গ ও তাৎপর্য আলোচনা করো :
৪.১ ‘এ শৌর্য পরাজয় করে আনন্দ আছে।'
৪.২ ‘সম্রাট মহানুভব’।
৪.৩ ‘বাধা পেলাম প্রথম – সেই শতদ্রুতীরে।'
৪.৪ ‘আমি তারই প্রতিশোধ নিতে বেরিয়েছি।'
৪.৫ ‘যাও বীর! মুক্ত তুমি।'
৫. নীচের প্রশ্নগুলির উত্তর নিজের ভাষায় লেখো :
৫.১ নাট্যাংশটি অবলম্বনে ঐতিহাসিক নাটকের পরিবেশ সৃষ্টিতে নাট্যকারের দক্ষতার পরিচয় দাও।
৫.২ নাট্যাংশে ‘সেকেন্দার’ ও ‘সেলুকস’-এর পরিচয় দাও। সেকেন্দারের সংলাপে ভারত-প্রকৃতির বৈচিত্র্যপূর্ণ রূপ কীভাবে ধরা দিয়েছে, তা বিশ্লেষণ করো।
৫.৩ ‘চমকিত হলাম।'— কার কথায় বক্তা চমকিত হয়েছিলেন? তাঁর চমকিত হওয়ার কারণ কী?
৫.৪ ‘সম্রাট মহানুভব।’ – বক্তা কে? সম্রাটের ‘মহানুভবতা’-র কীরূপ পরিচয় নাট্যাংশে পাওয়া যায়?
৫.৫ ‘গুপ্তচর।’ ‘— কাকে ‘গুপ্তচর’ আখ্যা দেওয়া হয়েছে? সে কি প্রকৃতই গুপ্তচর?
৫.৬ ‘সেকেন্দার একবার সেলুকসের প্রতি চাহিলেন...’ – তাঁর এই ক্ষণেক দৃষ্টিপাতের কারণ কী?
৫.৭ চন্দ্রগুপ্ত সেলুকসের কীরূপ সম্বন্ধের পরিচয় নাট্যাংশে মেলে?
৫.৮ ‘তা এই পত্রে লিখে নিচ্ছিলাম।' — কার উক্তি? সে কী লিখে নিচ্ছিল? তাঁর এই লিখে নেওয়ার উদ্দেশ্য কী?
৫.৯ আন্টিগোনস নাটকের এই দৃশ্যে সেলুকসকে ‘বিশ্বাসঘাতক’ বলেছে। তোমার কি সেলুকসকে সত্যিই ‘বিশ্বাসঘাতক’ বলে মনে হয়? যুক্তিসহ আলোচনা করো।
৫.১০ ‘নিরস্ত হও।'— কে এই নির্দেশ দিয়েছেন? কোন পরিস্থিতিতে তিনি এমন নির্দেশ দানে বাধ্য হলেন?
৫.১১ ‘আন্টিগোনস লজ্জায় শির অবনত করিলেন।'
— তাঁর এহেন লজ্জিত হওয়ার কারণ কী? ৫.১২ নাট্যাংশ অবলম্বনে গ্রিক সম্রাট সেকেন্দারের উজ্জ্বল ব্যক্তিত্বের পরিচয় দাও।
৫.১৩ চন্দ্রগুপ্তের প্রতি সেকেন্দারের কীরূপ মনোভাবের পরিচয় নাট্যদৃশ্যে ফুটে উঠেছে, তা উভয়ের সংলাপের আলোকে বিশ্লেষণ করো।
শব্দার্থ : শিবির – সেনানিবাস/ছাউনি। প্রাবৃটে – বর্ষাকালে। জঙ্গম পর্বতসম – গতিশীল পর্বতের মতো। মদমত্ত মাতঙ্গ – উন্মত্ত হাতি। মহাশৃঙ্গ কুরঙ্গম – বড়ো শিংওয়ালা হরিণ। শকট – যান / গাড়ি। বৈমাত্র বিমাতার সন্তান।
$ads={1}
৬. নীচের বাক্যগুলি থেকে সন্ধিবদ্ধ পদ খুঁজে নিয়ে সন্ধিবিচ্ছেদ করো :
৬.১ আমি নির্বাক হয়ে দাঁড়িয়ে দেখি।
৬.২ বিশাল নদ-নদী ফেনিল উচ্ছ্বাসে উদ্দাম বেগে ছুটেছে।
৬.৩ সে নিৰ্ভীক নিষ্কম্পস্বরে উত্তর দিলো, ‘রাজার প্রতি রাজার আচরণ।
৬.৪ আমি এসেছি শৌখিন দিগ্বিজয়ে।
৬.৫ তুমি হৃতরাজ্য উদ্ধার করবে।
৭. নিম্নরেখাঙ্কিত শব্দগুলির কারক-বিভক্তি নির্দেশ করো :
৭.১ কী বিচিত্র এই দেশ!
৭.২ আমি বিস্মিত আতঙ্কে চেয়ে থাকি।
৭.৩ মদমত্ত মাতঙ্গ জঙ্গমপর্বতসম মন্থর গতিতে চলেছে।
৭.৪ বাধা পেলাম প্রথম-সেই শতদ্রুতীরে।
৭.৫ আমি যা শিখেছি তা এই পত্রে লিখে নিচ্ছিলাম।
৮. নীচের শব্দগুলির দল বিশ্লেষণ করো :
স্থিরভাবে, নিষ্কম্পস্বরে, বিজয়বাহিনী, চন্দ্রগুপ্ত, আর্যকুলরবি।
৯. নির্দেশ অনুযায়ী বাক্য পরিবর্তন করো :
৯.১ নদতটে শিবির-সম্মুখে সেকেন্দার ও অস্তগামী সূর্যের দিকে চাহিয়া ছিলেন।
(দুটি বাক্যে ভেঙে লেখো)।
৯.২ ‘আমার কাছে কিরূপ আচরণ প্রত্যাশা করো?’ (পরোক্ষ উক্তিতে)
৯.৩ জগতে একটা কীর্তি রেখে যেতে চাই। (না-সূচক বাক্যে)
আমি যা তা এই পত্রে লিখে নিচ্ছিলাম। (সরল বাক্যে)
৯.৫
$ads={2}
তোমার অপরাধ তত নয়। (হ্যাঁ-সূচক বাক্যে )
৯.৬
এক গৃহহীন নিরাশ্রয় হিন্দু রাজপুত্র ছাত্র হিসেবে তাঁর কাছে উপস্থিত, তাতেই তিনি ত্রস্ত।
(নিম্নরেখ শব্দের বিশেষ্যরূপ ব্যবহার করে বাক্যটি লেখো )
‘কী বিচিত্র এই দেশ’! (নির্দেশক বাক্যে)
৯.৭
‘সত্য সম্রাট’। (না-সূচক বাক্যে
৯.৮
৯.৯
এ দিগ্বিজয় অসম্পূর্ণ রেখে যাচ্ছেন কেন সম্রাট? (পরোক্ষ উক্তিতে)
৯.১০
‘ভারতবাসী মিথ্যা কথা বলতে এখনও শিখে নাই।' (হ্যাঁ-সূচক বাক্যে
৯.১১
আমি এরূপ বুঝি নাই। (হ্যাঁ-সূচক বাক্যে)
৯.১২ ‘সেকেন্দার সাহা এত কাপুরুষ তাহা ভাবি নাই।' (নিম্নরেখাঙ্কিত শব্দের বিশেষ্যের রূপ ব্যবহার করো)
৯.১৩ সম্রাট আমায় বধ না করে বন্দি করতে পারবেন না। (যৌগিক বাক্যে)
৯.১৪ আমি পরীক্ষা করছিলাম মাত্র। (জটিল বাক্যে)
৯.১৫ ‘নির্ভয়ে তুমি তোমার রাজ্যে ফিরে যাও'। (না-সূচক বাক্যে)