Madhyamik Bengali Grammar | WBBSE Madhyamik Bengali Grammar Suggestion | মাধ্যমিক বাংলা ব্যাকারন সাজেশন

 

মাধ্যমিক বাংলা ব্যাকারন সাজেশন
মাধ্যমিক বাংলা ব্যাকারন সাজেশন 

WBBSE Madhyamik Bengali Grammar Suggestion 

Madhyamik Bengali Grammar

Class 10 Bengali Suggestion 2022

মাধ্যমিক বাংলা ব্যাকারন সাজেশন 

$ads={1}

১. "বিভক্তি" শব্দটি ব্যাকরণের কোন প্রসঙ্গে ব্যবহার করা হয়?

উত্তরঃ বাক্যে বিভক্তির ব্যবহার বাক্যের বিন্যাস ও অর্থ ঠিক করে । অর্থাৎ, বিভক্তি বাক্যের অন্তর্গত পদগুলোর মধ্যে সম্পর্ক সৃষ্টি করে এবং বাক্যের অর্থ নির্দিষ্ট ও পরিষ্কার করে । এজন্যই বাংলা বাক্য বিভক্তি-প্রধান।

২. অপাদান বলতে কি বোঝ?

উত্তরঃ  বাংলা ভাষাতে বিশেষ্যের পর হইতে, থেকে,চেয়ে , দিয়া, দিয়ে  ইত্যাদি অনুসর্গ ব্যবহার করে সাধারণত যে কারক হয় তাকে অপাদান কারক বলে।  উদাহরণ: গাছ থেকে পাতা পড়ে।

৩. অনুক্ত কর্তা বলতে কী বোঝ?

উত্তরঃ অনুক্ত কথার আক্ষরিক অর্থ হল 'নয় উক্ত', অর্থাৎ, 'যা বলা হয়নি'। কর্মবাচ্য ও ভাববাচ্যে কর্তাটি বাক্যের মধ্যে প্রাধান্য পায় না। এই দুই বাচ্যে কর্তা যেহেতু কর্তা রূপে উক্ত বা প্রকাশিত হয় না, তাই এই দুই বাচ্যের কর্তাকে অনুক্ত কর্তা বলা হয়। 

৪.  নির্দেশক বাক্যের একটি উদাহরণ দাও।

উত্তরঃ বইটি আমার। 

৫. "নির্দেশক" বলতে কী বোঝায়?

উত্তরঃ নির্দেশক হল এক ধরনের ধ্বনিগুচ্ছ, যেগুলির স্বাধীন অর্থ নেই, কিন্তু শব্দের সাথে যুক্ত হয়ে বচনকে  নির্দেশ করে। এদের নির্দেশক বলা হয়। 

৬. লোকটা মন্দ নয় –– নির্দেশক কোনটি?

উত্তরঃ লোকটা। 

৭.  অ-কারক কাকে বলে ? অ-কারক পদ কয়টি ও কি কি?

উত্তরঃ   বাক্যস্থিত যে পদের সাথে ক্রিয়াপদের কোনো  সম্পর্ক থাকেনা তাদের অ-কারক বলে ।

৮.  শূন্য বিভক্তি কাকে বলে? 

উত্তরঃ যে শব্দ বিভক্তি পদের সঙ্গে যুক্ত হয়ে শব্দকে পদে পরিণত করে কিন্তু নিজে মূল শব্দটির কোনরূপ  পরিবর্তন ঘটে না,  তাকে শূন্য বিভক্তি বলে।

$ads={2}

৯.  শব্দ বিভক্তির একটি উদাহরণ দাও।

উত্তরঃ  উদাহরণ-  ছাদে বসে মা শিশুকে চাঁদ দেখাচ্ছে । 

 ছাদে = ছাদ + এ।

১০. প্রযোজ্য কর্তা কাকে বলে?

উত্তরঃ মূল কর্তার করণীয় কাজ যাকে দিয়ে সম্পন্ন  হয়, তাকে প্রযোজ্য কর্তা বলে । 

উদা- মা শিশুকে চাঁদ দেখাচ্ছে । 

১১. কারক বিভক্তি নির্ণয় কর — কহ দাসে লঙ্কার কুশল

উত্তরঃ কুশল= কর্মকারক, শূন্য বিভক্তি।

১২.  সম্বন্ধপদ কাকে বলে?

উত্তরঃ কোনো বস্তু বা ব্যক্তির ওপর অন্য কোনো বস্তু বা ব্যক্তির অধিকার থাকলে তাকে সম্বন্ধপদ বলা হয়। 

১৩. একটি অনুসর্গের উল্লেখ করে বাক্যে সেটির প্রয়োগ দেখাও।

উতরঃ ‘কোন দেশেতে তরুলতা সকল দেশের চাইতে শ্যামল?’ ’  বাক্যে  ব্যবহৃত ‘চাইতে’, শব্দটি হল  অনুসর্গ। 

১৪. তির্যক বিভক্তি কাকে বলে?

উত্তরঃ বাংলা কারকে প্রায় সব বিভক্তিই একাধিক কারকে ব্যবহৃত হতে পারে।কিন্তু  যে বিভক্তি একাধিক কারকে ব্যবহৃত হয়, তাকেই তির্যক বিভক্তি বলা হয় ।

১৫. সমধাতুজ করণ কাকে বলে?

উত্তরঃ ক্রিয়াপদ ও করণ যদি এক‌ই ধাতু থেকে উৎপন্ন  হয়, তবে সেই করণকে সমধাতুজ করণ বলা হয় । উদাহরণ:  ঝাড়ন দিয়ে ঘর ঝাড়লাম।

১৬. অনুসর্গের অপর নাম কি? উদাহরণ দাও।

উত্তরঃ অনুসর্গের  অপর নাম পরসর্গ । 

 উদাহরণঃ দ্বারা অনুসর্গ - ওর দ্বারা কাজটা হওয়া অসম্ভব। 

১৭.  মা ছেলেকে ভাত খাওয়াচ্ছেন। — বাক্যটির প্রযোজক ও প্রযোজ্য কর্তা দেখাও।

উত্তরঃ মা- প্রযোজক কর্তা । ছেলেকে- প্রযোজ্য কর্তা। 

১৮. নিমিত্ত কারক কাকে বলে? উদাহরণ দাও।

উত্তরঃ যখন কোনো ব্যক্তি, প্রাণী বা বস্তুর নিমিত্ত বা জন্য নিঃস্বার্থভাবে কোনো ক্রিয়া সম্পন্ন হয়,তখন যার জন্য  করা হয়, তাকে নিমিত্ত কারক বলে  ।                                                         

উদা-"ভিক্ষুককে ভিক্ষা দাও; " । 

১৯. অনুসর্গ ও নির্দেশকের একটি পার্থক্য লেখ।

উত্তরঃ অনুসর্গ হল অব্যয় পদ, কিন্তু  নির্দেশক হল অর্থহীন ধ্বনিগুচ্ছ বা ধ্বনি।

২০. শব্দ বিভক্তির উদাহরণ দাও।

উত্তরঃ যেমন: "মেয়েটিকে কাছে ডাকো।" -- এই বাক্যে 'মেয়েটিকে ' পদের বিভক্তি হল 'কে' বিভক্তি।

২১. তিলে তৈল হয় এবং তিলে তৈল আছে – রেখাঙ্কিত পদটি কারক নির্দেশ করো। 

উত্তরঃ অপাদান কারকে ৭মী বিভক্তি। 

$ads={1}

২২. দ্বিকর্মক ক্রিয়ার উদাহরণ দিয়ে মুখ্য ও গৌণ কর্ম দেখাও।

উত্তরঃ উদাহরণ: মা  আমাকে (গৌণ কর্ম) একটি পুতুল  (মুখ্য কর্ম) কিনে দিয়েছেন। সাধারণত মুখ্য কর্ম বস্তুবাচক ও গৌণ কর্ম প্রাণিবাচক হয়ে থাকে। এছাড়াও সাধারণত কর্মকারকের গৌণ কর্মে বিভক্তি যুক্ত হয়, মুখ্য কর্মে হয় না।

২৩.  "বহু ক্রিয়ায় এক কর্তা" একটি উদাহরণ দাও।

উত্তরঃ একটি কর্তা যখন একাধিক ক্রিয়া সম্পন্ন  করে তাকে  বহু ক্রিয়ার এক কর্তা বলে। 

উদাহরণ-- চিঠিটি লিখে, খামভর্তি করে সীতা  ঘর থেকে বের হল এবং পোস্ট করে বাড়ি ফিরল।

২৪.  করিলাম মন শ্রীবৃন্দাবন বারেক আসিব ফিরি।—   রেখাঙ্খিত পদটির কারক বিভক্তি নির্ণয় করো।

উত্তরঃ অপাদান কারকে শূন্য বিভক্তি । 

২৫. সম্বন্ধ পদ কারক নয় কেন? 

উত্তরঃ বাক্যে ব্যবহৃত সমাপিকা ক্রিয়াপদের সঙ্গে বাক্যে অবস্থিত  বিশেষ্য বা সর্বনাম পদের যে সম্পর্ক, তাকে কারক বলে। কিন্তু সম্বন্ধ পদের সঙ্গে বাক্যস্থিত সমাপিকা ক্রিয়ার প্রত্যক্ষ সম্পর্ক থাকে না বলে, সম্বন্ধ পদকে কারক বলা যায়  না।


২।  নীচের শব্দগুলির ব্যাসবাক্য সহ সমাসের নাম লেখো :


অনুগমন, সাবধান, দশানন, চিরসুখ, গৃহহারা, মৌমাছি, কুম্ভকার, বকধার্মিক, প্রভাত, দেবদত্ত, প্রত্যক্ষ, জলমগ্ন, রাজর্ষি, নবদূর্বাদলশ্যাম, অন্তিমকাল ।

উত্তরঃ অনুগমন=  গমনের পশ্চাৎ ,অব্যয়ীভাব সমাস। 

সাবধান= অবধানের সহিত বর্তমান, সহার্থক বহুব্রীহি।

দশানন=দশ আনন যার, বহুব্রীহি সমাস। 

চিরসুখ= চিরকাল ব্যাপী সুখ, তৎপুরুষ সমাস। 

মৌমাছি= মৌ সংগ্রহকারী মাছি, কর্মধারয় সমাস। 


 

 


২.২ সন্ধি ও সমাসের মধ্যে দুটি প্রধান পার্থক্য নির্দেশ করো ।

২.৩ "বহুব্রিহী" শব্দের অর্থ কী?

  উত্তর - বহু ধান। 

২.৪ "কালসর্প" শব্দের ব্যাসবাক্যসহ সমাসের নাম লেখো।


২.৫ আলোপ সমাস কি?


২.৬ গৌর অঙ্গ যাহার— ব্যাসবাক্য  টি সমাসবদ্ধ করে সমাসের নাম লেখো।


২.৭ মধ্যপদলোপী কর্মধারয় সমাসের উদাহরণ দাও।


২.৮ নিত্য সমাস কাকে বলে?


২.৯ "চরণ কমলের ন্যায়"— ব্যাসবাক্য টি সমাসবদ্ধ করে সমাসের নাম লেখো।


২.১০ সমাস কথার অর্থ কী? এর ব্যুৎপত্তি নির্ণয় কর।


২.১১"শশ অঙ্কে যার"— ব্যাসবাক্যটি সমাসবদ্ধ করে সমাসের নাম লেখ।

$ads={2}

২.১২ কর্মধারয় ও তৎপুরুষ সমাসের কোন পদের অর্থ প্রাধান্য লাভ করে?


২.১৩ অলোপ সমাস কাকে বলে?


২.১৪ পূর্বপদের অর্থ প্রাধান্য লাভ করে এমন দুটি সমাসের নাম লেখ?


২.১৫ উভয় পদের অর্থ প্রাধান্য এবং অন্য পদের অর্থ প্রাধান্য লাভ করে কোন কোন সমাসে?


২.১৬ রূপক কর্মধারয় সমাস কাকে বলে? উদাহরণ দাও।


২.১৭ সন্ধি ও সমাসের একটি পার্থক্য লেখ।


২.১৮ একশেষ দ্বন্দ্ব সমাস কাকে বলে? উদাহরণ দাও।


২.১৯ কালসর্প শব্দের ব্যাসবাক্য সহ সমাসের নাম লেখ।


২.২০ বিকল্প অর্থক দ্বন্দ্ব সমাসের ব্যাসবাক্য সহ উদাহরণ দাও।


২.২১ প্রদত্ত ব্যাস বাক্য গুলিকে সমাসবদ্ধ করে তা শ্রেণি নির্ণয় করো– মধু পান করে যে, বীণা পানিতে যার।


২.২২ সংজ্ঞাসহ দ্বিগু সমাসের উদাহরণ দাও।


২.২৩ পূর্বপদের অর্থ প্রাধান্য পায় কোন সমাসে? একটি উদাহরণ দাও।


২.২৪ "সিংহাসন" শব্দের ব্যাসবাক্য টি লেখ।


২.২৫ "আমরা" এই সমাসবদ্ধ পদটির যে সমাসের দৃষ্টান্ত তা লেখ ।


Newton Hossain

Newton Hossain, the founder of this blog, is a Lecturer of the English Language and also loves to explain Life science and Geography.

Post a Comment (0)
Previous Post Next Post