![]() |
ভারতবর্ষ সৈয়দ মুস্তাফা সিরাজ |
সুপ্রিয় শিক্ষার্থীরা আশা করি প্রত্যেকে ভালো আছো। আমাদের Digital Porasona-র অনলাইন ক্লাসে তোমাদের স্বাগত। আজ আমরা উচ্চমাধ্যমিক (দ্বাদশ শ্রেণী)-এর বাংলা পাঠ্য বইয়ের একটি গল্প "ভারতবর্ষ" থেকে MCQ , সংক্ষিপ্ত এবং অতি- সংক্ষিপ্ত প্রশ্নের উত্তর পর্ব নিয়ে তোমাদের সম্মুখে হাজির হয়েছি। এই "ভারতবর্ষ" গল্পটি একটি রুপক কাহিনী। যার মাধ্যমে হিন্দু-মুসলিমের জাতিগত বৈষম্য লেখক মানিক বন্দ্যোপাধ্যায় সুচারুভাবে তাঁর লেখনীর মাধ্যমে ফুটিয়ে তুলেছেন। পরিশেষে দেখা যায় গল্পটি হাস্যকৌতুক এর রূপ নিয়েছে এবং পরিসমাপ্তিও ঘটেছে। গল্পকার আমদের এটাই বোঝাতে চেয়েছেন মনুষ্যত্বই আসল ধর্ম এবং আমাদের মানবজাতির কর্তব্য জাতি-ধর্ম নির্বিশেষে সকলকে ভালোবাসা ও সহযোগিতা করা। চলো তবে বন্ধুরা প্রশ্নোত্তর পর্ব শুরু করি...
WBCHSE Class 12 Bengali
Bharotborso MCQ Prosno Uttor
Bharotborso Sonkhipto Prosno Uttor
Class 12 Bengali Bharatborso Questions Answers
দ্বাদশ শ্রেণী বাংলা ভারতবর্ষ গল্পের সংক্ষিপ্ত প্রশ্নোত্তর
ভারতবর্ষ
সৈয়দ মুস্তাফা সিরাজ
$ads={1}
ভারতবর্ষ গল্পের বহু বিকল্পভিত্তিক প্রশ্নাবলী বা MCQ
১) ভারতবর্ষ গল্পের লেখক -
উত্তরঃ সৈয়দ মুস্তাফা সিরাজ।
২) ভারতবর্ষ গল্পের উৎস -
উত্তরঃ "শ্রেষ্ঠ ৫০ টি গল্প" সংকলন।
৩) বাজারে চায়ের দোকান ছিল -
উত্তরঃ তিনটি।
৪) বাজারের উত্তর দিকে ছিল -
উত্তরঃ মাঠ।
৫) বাজারে জমজমাটি ভাব থাকে -
উত্তরঃ রাত ৯ টা অবধি।
৬) শীতের বৃষ্টিকে ভদ্রলোকে বলে -
উত্তরঃ পউষে বাদলা।
৭) শীতের বৃষ্টিকে ছোটলোকে বলে -
উত্তরঃ ডাওর।
৮) শীতে বৃষ্টি ও বায়ু প্রবাহ চলতে থাকলে তাকে বলা হয় -
উত্তরঃ ফাঁপি।
৯) বুড়ির গায়ে জড়ানো ছিল -
উত্তরঃ কম্বল।
১০) চায়ের দোকানের আড্ডাবাজরা বুড়ির সঙ্গে তুলনা করেছেন -
উত্তরঃ টাট্টু ঘোড়ার।
১১) ডাকপুরুষের মতে পৌষমাসে শনিবার বৃষ্টি শুরু হলে থাকবে -
উত্তরঃ সাতদিন।
১২) ডাকপুরুষের মতে পৌষমাসে মঙ্গলবার বৃষ্টি শুরু হলে থাকবে -
উত্তরঃ পাঁচদিন।
১৩) ডাক তার বচনে বলেছেন যে, পৌষমাসে বুধবার বৃষ্টি শুরু হলে থাকবে—
উত্তরঃ তিনদিন।
১৪) ডাক তার বচনে বলেছেন যে, পৌষমাসে বৃহস্পতিবার বৃষ্টি শুরু হলে থাকবে—
উত্তরঃ একদিন।
১৫) 'ভারতবর্ষ' গল্পে বৃষ্টি শুরু হয়েছিল -
উত্তরঃ মঙ্গলবার।
১৬) “নির্ঘাত মরে গেছে বুড়িটা।” এই কথাটি বলেছিল
উত্তরঃ জগা।
১৭) বাজার থেকে থানার দূরত্ব ছিল—
উত্তরঃ পাঁচ ক্রোশ।
১৮) বাজার থেকে নদীর দূরত্ব ছিল—
উত্তরঃ দু-মাইল।
$ads={2}
১৯) ‘ফজর' কথাটির অর্থ -
উত্তরঃ ভোর।
২০) “মিথ্যে” কথাটা চেঁচিয়ে বলেছিল—
উত্তরঃ নিবারণ বাগদি।
২১) এককালে পেশাদার লাঠিয়াল ছিল—
উত্তরঃ করিম ফরাজি।
২২) "নারায়ে তকবির- আল্লাহ্ আকবর!” বলেছেন
উত্তরঃ মোল্লাসাহেব।
২৩) চৌকিদার যে রঙের উর্দি পরেছিল টা হল -
উত্তরঃ নীল।
২৪) 'ভারতবর্ষ' গল্পের বৃক্ষবাসিনী বুড়ি কোথায় আশ্রয় নিলে ভালো করত বলে কয়েকজন গ্রামবাসী মনে করেছিল?
উত্তরঃ বারোয়ারিতলায়।
২৫) "তাঁর সপক্ষে অনেক প্রমাণ জুটে গেল।” কার স্বপক্ষে?
উত্তরঃ ভটচাজমশাই।
২৬) "বাজারের উত্তরে বিশাল মাঠ থেকে__________ বাতাস বয়ে আসছিল।”
উত্তরঃ কনকনে।
২৭) "ধানের_______—আজ না হোক, কাল পয়সা পাবেই।
উত্তরঃ মরশুম।
২৮) “পিচের পথে ভিজতে ভিজতে দিব্যি একই____________হেঁটে এল।”
উত্তরঃ তালে।
২৯) “বুড়ি খেপে গেল। – তোমাদের ___________টাট্টু।”
উত্তরঃ কত্তাবাবা।
৩০) “লোকেরা চেঁচিয়ে উঠল– মরবে রে,____________মরবে বুড়িটা!”
উত্তরঃ নির্ঘাত।
৩১) ____________ চৌকিদারের পরামর্শ মানা হল ।”
উত্তরঃ বিজ্ঞ।
৩২) হঠাত ____________এক অদ্ভুত দৃশ্য দেখা গেল।”
উত্তরঃ বিকেলে।
৩৩) “মাঠ পেরিয়ে একটা__________আসছে।”
উত্তরঃ চ্যাংদোলা।
৩৪)“করিম ফরাজি এখন খুব নমাজ পড়ে এবং_____________মানুষ।
উত্তরঃ বান্দা।
৩৫) “কতক্ষণ সে এই_____________ জনতাকে ঠেকিয়ে রাখতে পারত কে জানে...”।
উত্তরঃ মারমুখী।
৩৬) “তোরা মর! তোরা মর্__________!
উত্তরঃ মুখপোড়ারা।
৩৭)“বুড়ি খেপে গিয়ে বলল – চোখের মাথা খেয়েছিস__________________?"
উত্তরঃ মিনষেরা।
৩৮)'রাঢ়বাংলা' বলতে বোঝায়—
উত্তরঃ গঙ্গার পশ্চিম তীরবর্তী অঞ্চল।
৩৯) আমেদাবাদ শহরটি যে রাজ্যে অবস্থিত-
উত্তরঃ গুজরাট।
৪০) 'লাইলাহা' শব্দে 'লা' মানে -
উত্তরঃ নেই।
৪১) "শনিতে সাত, মঙ্গলে পাঁচ, বুধে তিন বাকি সব দিন দিন।” এটি হল একটি—
উত্তরঃ বচন।
৪২) 'ভারতবর্ষ' গল্পের লেখক সৈয়দ মুস্তাফা সিরাজ যুক্ত ছিলেন -
উত্তরঃ আলকাপের সঙ্গে।
৪৩) যে গ্রন্থটি সৈয়দ মুস্তাফা সিরাজের লেখা নয়—
উত্তরঃ চোখের বালি।
৪৪) হাস্কিং মেশিন থেকে __________________হয়।
উত্তরঃ চাল।
৪৫) 'সাবেককাল' বলতে বোঝায়—
উত্তরঃ আদ্যিকাল।
৪৬)'ভারতবর্ষ' গল্পটি যে ঋতুর পটভূমিতে রচিত -
উত্তরঃ শীত।
৪৭) একঘেয়েমি দূর করতেই নানান কথা আসে।” তাদের মধ্যে একটি হল—
উত্তরঃ বোমবাইয়ের অভিনেতা-অভিনেত্রী।
৪৮) "কেউ কেউ বুড়ির কপাল ছুঁয়ে দেখল–______________________।
উত্তরঃ প্রচণ্ড ঠান্ডা।
৪৯) "অর্থাৎ সে_______________________।
উত্তরঃ বৃক্ষবাসিনী।
$ads={1}
৫০) ফজরের নামাজ পড়া হয়—
উত্তরঃ ভোরবেলা।
৫১) “আমি স্পষ্ট শুনেছি, বুড়ি বলছিল -
উত্তরঃ শ্রীহরি শ্রীহরি শ্রীহরি।
৫২) “শেষ রোদের আলোয় সে দূরের দিকে ক্রমশ________________হয়ে গেল।”
উত্তরঃ আবছা।
৫৩)“দু-দিকের ভিড়ও চেঁচিয়ে উঠল বুড়ি! তুমি__________________।
উত্তরঃ মরনি।
৫৪)" সেখানেই গড়ে উঠেছে একটা ছোট্ট বাজার।" বাজারটি গড়ে উঠেছে -
উত্তরঃ পিচের সড়ক বাঁক নিয়েছে যেখানে।
৫৫) “মাঝে-মাঝে বিমর্ষ সভ্যতার মুখ চোখে পড়ে ..." কারণ—
উত্তরঃ গ্রামে বিদ্যুৎ নেই।
৫৬) “চারপাশের গ্রাম থেকে লোকেরা আসে।” লোকেরা আসে—
উত্তরঃ তাই রাত ন-টা অবধি জোর জমাটিভাব থাকে।
৫৭) “আবার সব চুপচাপ।” সেই স্তব্ধতার অন্তর্গত—
উত্তরঃ পেঁচার ডাক।
৫৮) "লোকের মেজাজ গেল বিগড়ে।” লোকের মেজাজ বিগড়ে যাওয়ার কারণ—
উত্তরঃ অকাল দুর্যোগে ধানের প্রচণ্ড ক্ষতি হবে।
৫৯) মুণ্ডুপাত করতে থাকল আল্লা-ভগবানের।” ভগবানের মুণ্ডুপাত করতে থাকার কারণ -
উত্তরঃ ‘পউষে বাদলা' হয়েছিল এবং অকাল দুর্যোগের ফলে ধানের প্রচণ্ড ক্ষতি হবে।
৬০)"... মাথার ওপর আর কোনো শালা নেই রে—কেউ নাই।” কথাটি বলেছিল—
উত্তরঃ এ গ্রামের কোনো যুবক চাষি।
৬১) তখন যা খুশি করা যায়।" যা খুশি করা যায়, তখন, যখন কিনা—
উত্তরঃ মাথার উপর কেউ থাকে না।
৬২) “সবাই চলে আসে” সবাই আসে, কারণ—
উত্তরঃ গ্রামের ঘরে বসে কারও সময় কাটে না।
৬৩) "ধারের অঙ্ক বেড়ে চলে।” কেন-না -
উত্তরঃ আজ না হোক, কাল পয়সা পাবেই।
৬৪) “... সেটাই সবাইকে অবাক করেছিল।” সবাই অবাক হল কারণ—
উত্তরঃ এই দুর্যোগে কীভাবে ভিখিরি বুড়িটা হেঁটে চায়ের দোকানে এল।
৬৫) “সে-কথায় তোমাদের কাজ কী বাছারা ?” কথাটি হল—
উত্তরঃ সে কোথা থেকে এসেছে।
৬৬) "মরবে রে, নির্ঘাত মরবে বুড়িটা!” লোকেদের এমন কথা বলে চিৎকার করে ওঠার কারণ—
উত্তরঃ দুর্যোগের মধ্যে বুড়ি আবার রাস্তায় গিয়ে নামল।
৬৭) "...বুড়ির এ অভিজ্ঞতা প্রচুর আছে।” এখানে বুড়ির যে অভিজ্ঞতার কথা বলা হয়েছে, তা হল -
উত্তরঃ গাছতলায় থাকা।
৬৮) “কেউ কেউ বলল ...।” সেই কথার মর্মার্থটি হল -
উত্তরঃ বারোয়ারিতলায় গেলেই বুড়ি ভালো করত।
৬৯) "আবার জমে গেল।” এক্ষেত্রে আড্ডা আবার জমে যাবার কারণ -
উত্তরঃ বুড়ির প্রসঙ্গে কথা উঠল।
৭০) “অন্যদিনে লাগলে একদিনের ব্যাপার।” 'পউষে বাদলা' প্রসঙ্গে ডাকপুরুষের বচনে না থাকা দিনগুলি হল—
উত্তরঃ রবি, সোম, বৃহস্পতি, শুক্র।
৭১) ... সবাই আবিষ্কার করল...।” সবার করা আবিষ্কারটি হল -
উত্তরঃ বুড়িটি বটতলায় নিঃসাড়ে পড়ে আছে
৭২) “একজন দুজন করে ভিড় বাড়তে থাকল।” এই ভিড় বাড়তে থাকার কারণ—
উত্তরঃ সবাই ভাবল বুড়িটা মরে গেছে।
৭৩) “চৌকিদারকে খবর দেওয়া হল।” চৌকিদারকে খবর দেওয়ার কারণ -
উত্তরঃ বেওয়ারিশ লাশ নিয়ে তাদের সমস্যা হতে পারে।
৭৪)...সবাই দিগন্তে চোখ রাখল...।" সবার এমনটি করার কারণ -
উত্তরঃ অদ্ভুত একটা আলো ফুটে উঠল।
$ads={2}
৭৫) “মাঠ পেরিয়ে একটা চ্যাংদোলা আসছে।” চ্যাংদোলাটিকে বহন করে আনছিল—
উত্তরঃ মুসলমান পাড়ার লোকেরা।
৭৬) “তাই দেখা হল না ব্যাপারটা।” মোল্লাসায়েবের যে ব্যাপারটা দেখা হয়নি, তা হল -
উত্তরঃ ঝুড়িটা আদৌ মরেছে কিনা।
৭৭) “চেঁচিয়ে উঠল—মিথ্যে!” নিবারণ বাগদি যে কথাকে মিথ্যে মনে করে চেঁচিয়ে উঠেছে, সেটি হল -
উত্তরঃ বুড়ি বলেছে 'লাইলাহা ইল্লাল্ল’।
৭৮) “দোকানগুলোর ঝাঁপ বন্ধ হতে থাকল।" দোকানের ঝাপ বন্ধ হতে থাকার কারণ—
উত্তরঃ দাঙ্গা বাঁধার উপক্রম হয়েছিল।
৭৯) “মুখটা বিকৃত হয়ে গেল।" বুড়ির মুখে বিকৃতি দেখা দিয়েছিল কারণ—
উত্তরঃ সে দুই ধর্মের লোকেদের অকারণ হানাহানি করতে দেখেছিল।
৮০) "চোখ গেলে দেব..." গল্পে বুড়ির এরকম কথা বলার কারণ -
উত্তরঃ চোখ থেকেও তারা প্রকৃত সত্যকে দেখতে পাচ্ছিল না।
৮১) বৃষ্টির সঙ্গে বাতাস জোরালো হলে বলা হয়
উত্তরঃ ফাঁপি।
৮২) "পিচের সড়ক বাঁক নিয়েছে যেখানে, সেখানেই গড়ে উঠেছে”-[নমুনা প্রশ্ন]
উত্তরঃ একটি ছোট্ট বাজার।
৮৩) "হঠাৎ বিকেলে এক অদ্ভূত দৃশ্য দেখা গেল।” দৃশ্যটি হল - [নমুনা প্রশ্ন]
উত্তরঃ মুসলমান পাড়ার লোকেরা বুড়ির মৃতদেহ নিয়ে আসছে।
৮৪) থুথুড়ে ভিখিরি বুড়ির গায়ে জড়ানো—
উত্তরঃ তুলোর কম্বল।
৮৫) বুড়িকে 'হরিবোল' বলতে স্পষ্ট শুনেছে—[নমুনা প্রশ্ন]
উত্তরঃ নকড়ি নাপিত।
৮৬) বুড়ির মরার খবর প্রথম কাকে দেওয়া হয়েছিল ?
উত্তরঃ চৌকিদার।
৮৭) নিবারণ বাগদি একদা ছিল—
উত্তরঃ দাগি ডাকাত।
৮৮) “এইটুকুই যা সুখ তখন।" সুখটা হল -
উত্তরঃ সভ্যতার উনুনে হাত-পা সেঁকা।
৮৯) “এখন খুব নমাজ পড়ে” কে? -
উত্তরঃ করিম ফরাজি।
৯০) “তাকে দেখে সবাই তর্ক থামাল।” কাকে দেখে?
উত্তরঃ থুথুড়ে বুড়ি।
৯১) চায়ের দোকানে বসে থাকা লোকটি বুড়িকে বলেছিল—
উত্তরঃ ভারী তেজি।
৯২) করিম ফরাজির পূর্বপেশা কী ছিল ?
উত্তরঃ লাঠিয়ালি।
৯৩) ভারতবর্ষ' গল্পের চৌকিদারের উর্দির রং কি ছিল -
উত্তরঃ নীল।
৯৪) “ভিড় সরে তাকে পথ দিল।" 'তাকে' বলতে এখানে হল -
উত্তরঃথুথুড়ে বুড়ি।
৯৫) "বুড়ি। তুমি মরনি।” বক্তা কে?
উত্তরঃ চৌকিদার।
৯৬) বৃষ্টি সম্বন্ধে ডাকপুরুষের পুরোনো বচন হল -
উত্তরঃ শনিতে সাত, মঙ্গলে পাঁচ, বুধে তিন-- বাকি সব দিন-দিন।
৯৭) "যবন নিধনে অবতীর্ণ হও মা!” বক্তা কে?
উত্তরঃ ভটচাজমশাই।
৯৮) ফাঁপি হল—
উত্তরঃ জোরালো বাতাস ও বৃষ্টি ।
৯৯) “... কাঁচা রাস্তা ধরে সবুজ ঝোপের ফাঁকে এগিয়ে আসে কোনো যুবক বা যুবতী...।" তাদের পোশাক তৈরি—
উত্তরঃ আমেদাবাদে।
$ads={1}
১০০) "বৃষ্টিতে তা হল ধারালো।” কী?
উত্তরঃ শীত।
১০১) "... আজ না হোক, কাল পয়সা পাবেই...।” কারণ—
উত্তরঃ ধানের মরশুম চলছে।
১০২) “ও বুড়ি, তুমি থাকো কোথায়...।” বুড়ির উত্তর কী ছিল ?
উত্তরঃ তোমাদের মাথায়।
১০৩) কোথা থেকে পয়সা নিয়ে 'ভারতবর্ষ' গল্পের বুড়ি চায়ের দাম মেটায় ?
উত্তরঃ কম্বলের ভিতর।
১০৪) "মরবে রে, নির্ঘাত মরবে বুড়িটা।” এ কথার উত্তরে বুড়ি বলেছিল—
উত্তরঃ তোদের শতগুষ্টি মরুক ।
১০৫) বুড়ি চায়ের দোকান থেকে চা খেয়ে গিয়েছিল কোথায়?
উত্তরঃ বাঁকের মুখের বটগাছতলায়।
১০৬) “ফাঁপিতে এক ভিখিরি পটল তুলেছে, তার আবার থানা পুলিশ!” বক্তা কে?
উত্তরঃ চৌকিদার।
১০৭) 'ভারতবর্ষ' গল্পের বুড়িকে নদীর চড়ায় নিয়ে যাওয়া হয়েছিল কীসে করে?
উত্তরঃ বাঁশের চ্যাংদোলায়।
১০৮) মোল্লাসাহেব মুমূর্ষু বুড়ির কোন্ আওয়াজ শুনেছিল -
উত্তরঃ কলমা।
১০৯) ভটচাজমশাইয়ের কথা অনুযায়ী মুমূর্ষু বুড়ি বলেছিল—
উত্তরঃ শ্রীহরি শ্রীহরি।
১১০) ফজলু সেখের কথা অনুযায়ী মুমূর্ষু বুড়ি বলেছিল—
উত্তরঃ লাইলাহা ইল্লাল্ল।
১১১) করিম ফরাজি নিবারণের চ্যাঁচানোর প্রত্যুত্তরে বলেছিল—
উত্তরঃ খবরদার।
সংক্ষিপ্ত উত্তরভিত্তিক প্রশ্নাবলী
কমবেশি ২০টি শব্দে উত্তর দাও ।
$ads={2}
১) ‘ভারতবর্ষ' গল্পে বাজারটির পিছনে কী কী ছিল?
উত্তরঃ ‘ভারতবর্ষ' গল্পের বাজারটির পিছনে ছিল ঘন বাঁশবনে ঢাকা একটি গ্রাম এবং ইটভাটা।
২) বাজারটিতে রাতের বেলায় কী কী দেখা যেত ?
উত্তরঃ বাজারটিতে রাত্রিবেলায় দূরে শহরের দিকে চলে যাওয়া দু একটা চলমান ট্রাক এবং নেড়িকুত্তাকে দেখা যেত ।
৩) বাজারটিতে রাত্রিবেলায় কী শোনা যেত ?
উত্তরঃ নিস্তব্ধ বাজারটিতে রাত্রিবেলায় মাঝে মাঝে শহরের দিকে যাওয়া চলমান ট্রাকের শব্দ এবং বটগাছে পেঁচার ডাক শোনা যেত।
৪) বাজার-পার্শ্ববর্তী গ্রামটির বৈশিষ্ট্য কী ছিল?
উত্তরঃ বাজার-পার্শ্ববর্তী গ্রামটি ছিল ঘন বাঁশবনে ঢাকা এবং সেই গ্রামে বিদ্যুৎ-সংযোগ ছিল না ।
৫) বাজারটি কোথায় গড়ে উঠেছিল?
উত্তরঃ পিচের সড়ক আদ্যিকালের একটি বটগাছের পাশে যেখানে বাঁক নিয়েছিল, সেখানেই বাজারটি গড়ে উঠেছিল।
৬) বাজারে কোন্ কোন্ দোকান ছিল ?
উত্তরঃ বাজারটিতে তিনটি চায়ের দোকান, দুটো সন্দেশের দোকান, তিনটে পোশাকের দোকান, একটা মনিহারি দোকান এবং দুটি মুদিখানা ছিল।
৭) 'ভারতবর্ষ' গল্পে কোন্ বাংলা মাস এবং কোন্ বাংলা ঋতুর কাহিনি বর্ণনা করা হয়েছে?
উত্তরঃ গল্পটিতে পৌষ মাস এবং ঋতু হিসেবে শীতকালের কাহিনি বর্ণনা করা হয়েছে।
৮) রাঢ়বাংলার শীতের চরিত্র কেমন?
উত্তরঃ রাঢ়বাংলার শীত খুব জাঁকালো প্রকৃতির, বৃষ্টি হলে তা হয় ধারালো।
৯) “তাই লোকের মেজাজ গেল বিগড়ে।”—লোকের মেজাজ বিগড়ে গিয়েছিল কেন?
উত্তরঃ পৌষের শীতে বৃষ্টির সঙ্গে জোরালো বাতাস বইতে শুরু করায় ধানের প্রচণ্ড ক্ষতি হয়ে যাবে বলে লোকের মেজাজ বিগড়ে গিয়েছিল।
১০) “চাষাভুষো মানুষ চায়ের দোকানে আড্ডা দিতে-দিতে” কীসের প্রতীক্ষা করছিল ?
উত্তরঃ চাষাভুসো মানুষ চায়ের দোকানে আড্ডা দিতে দিতে রোদ ঝলমল দিনের প্রতীক্ষা করছিল।