Poribesh Rokhay Gachher Bhumika Poribesh Dibosh Part-3 | Class 7 Poribesh o Biggan |
Digital Porasona তোমাদের সুস্বাগতম অনলাইন ওয়েবসাইটে। আমরা তোমাদের জন্য Class-7 -র জীবন বিজ্ঞান বিভাগের পরপর অধ্যায়ভিত্তিক আলোচনা শুরু করে তোমাদেরসুবিধার জন্য।আজকে আমরা সপ্তম শ্রেণীর Lesson 7 Part 3 নিয়ে চলে এসেছে. তোমরা যদি Lesson 7 Part 1 না দেখে থাকো তাহলে তোমরা নিচে দেওয়া Link বা লিংকে গিয়ে সেটা দেখে নাও. ভালোভাবে বুঝে নাও তবে চলো আজকের Poribesh Rokhay Gachher Bhumika Poribesh Dibosh Part-3 | Class 7 Poribesh o Biggan | পরিবেশ রক্ষায় গাছের ভূমিকা পরিবেশ রক্ষা: পরিবেশ দিবস | Lesson 7 Part 3 পড়াশোনায় মনোনিবেশ করা যাক.
Poribesh Rokhay Gachher Bhumika Poribesh Dibosh Part-3 | Class 7 Poribesh o Biggan | পরিবেশ রক্ষায় গাছের ভূমিকা পরিবেশ রক্ষা: পরিবেশ দিবস
C-7/L-7/P-3
ওপরে ছবি গুলো দেখো এবং তোমার জীবনে গাছের ভূমিকা কী কী হতে পারে তা নিচে লেখ
গাছ না থাকলে কি হয়-1., 2. 3. 4. 5. 6.
উত্তর- 1)আমরা অক্সিজেন পেতাম না।
2)আমরা খাদ্য পেতাম না।
3)বৃষ্টি হতো না।
4)আমরা ফলমূল পেতাম না।
5)বিভিন্ন জীবজন্তু বসবাস করার জায়গা থাকত না।
6)পৃথিবীতে সব সময় গরম উষ্ণ প্রকৃতির আবহাওয়া থাকত।
গাছ থাকলে কি হয়
1., 2. 3. 4. 5. 6
Class 7 Poribesh o Biggan | পরিবেশ রক্ষায় গাছের ভূমিকা পরিবেশ রক্ষা: পরিবেশ দিবস
বায়ুমন্ডলে ও গাছ
পৃথিবীর সৃষ্টি অবস্থায় প্রথমদিকে বিভিন্ন গ্যাসে পরিপূর্ণ ছিল। সেখানে অক্সিজেনের পরিমাণ একেবারে নগ্ন ছিল ,পরবর্তীতে পৃথিবীর যখন , জীবের বসবাসের উপযুক্ত হয়ে ওঠে তারপর থেকে বিভিন্ন ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র ব্যাকটেরিয়ার সালোকসংশ্লেষ এর মাধ্যমে অক্সিজেন তৈরি করতে শুরু করে। পরবর্তীতে গাছেরা উদ্ভব হয় এরা সালোকসংশ্লেষ প্রক্রিয়ায় সূর্যালোকের উপস্থিতিতে ও মাটি থেকে জল সংগ্রহ করে বাতাস থেকে কার্বন-ডাই-অক্সাইড গ্রহণ করে অক্সিজেন বর্জন করে । এরপর থেকে বাতাসে অক্সিজেনের পরিমাণ ধীরে ধীরে অনেক বৃদ্ধি পেতে থাকে এবং বায়ুমন্ডলে বিভিন্ন গ্যাসের সঙ্গে অক্সিজেনের ভারসাম্য বজায় থাকে। যদিও বর্তমানে নাইট্রোজেন গ্যাসের পরিমাণ সবথেকে বেশি । এর পরবর্তী স্থান দখল করেছে অক্সিজেন। এই অক্সিজেনের দ্বিতীয় স্থান সংগ্রহ করা সম্ভব হতো না, যদি পৃথিবীতে উদ্ভিদের সৃষ্টি বা উদ্ভব না হতো। তাই গাছ বা উদ্ভিদের অনেক ভূমিকা রয়েছে, বায়ুমণ্ডল।
গাছ ও অন্যান্য জীবের নির্ভরশীলতা
, গাছ হচ্ছে স্বনির্ভরশীল কারণ গাছ নিজের খাদ্য নিজে তৈরি করতে পারে এবং ভবিষ্যতের জন্য সঞ্চয় করে রাখতে পারে।
কিন্তু অন্যান্য জীবেরা নিজের খাদ্য নিজে তৈরি করতে পারে না, উৎপাদন করতে পারে না।যেমন মানুষ ,ও , অন্যান্য জীব( স্তন্যপায়ী, মেরুদন্ডের, সরীসৃপ প্রজাতির প্রাণী ) অন্যের ওপর নির্ভরশীল হয়ে থাকে। তবে মানুষ চাষাবাদ করতে পারে ও অন্ন উৎপাদন করতে পারেন পরোক্ষভাবে কিন্তু কিছু জীব আছে যারা সম্পূর্ণ( পরোক্ষ ও প্রত্যক্ষ ভাবে) ভাবেই অন্যের উপর নির্ভরশীল। যেমন- কুকুর, বিড়াল, হরিণ, বাঘ ইত্যাদি।
পৃথিবীতে স্বনির্ভরশীল বলতে কেবলমাত্র উদ্ভিদ কে বোঝায় আর কতিপয় প্রাণীকেপ্রাণীকে( ব্যাকটেরিয়া ও অণুজীব )বোঝায় বাকি সমস্ত জীব অন্যের ওপর নির্ভরশীল হয়ে থাকে খাদ্যের জন্য।
পরিবেশ রক্ষায় গাছের ভূমিকা পরিবেশ রক্ষা: পরিবেশ দিবস

গাছ ও খাদ্য খাদক সম্পর্ক
পৃথিবীর তে দুই ধরনের জীব দেখা যায়-
1) খাদ্য , 2) খাদক।
খাদ্য : সূর্যের আলো উপস্থিতিতে উদ্ভিদ সালোকসংশ্লেষ প্রক্রিয়ায় মাটি থেকে জল শোষণ করে বাতাস থেকে কার্বন-ডাই-অক্সাইড গ্রহণ করে খাদ্য তৈরি করে, তাই এদের উৎপাদক বলা হয় এবং ভবিষ্যতের জন্য সঞ্চয় করে রাখে আর ওই সঞ্চিত সঞ্চিত কনা বা বস্তু বিভিন্ন জীবেরা গ্রহণ করে থাকে ওই গ্রহণযোগ্য বস্তুই খাদ্য নামে পরিচিত।
এই খাদ্য অন্যান্য জীবেরা গ্রহণ করে।
যারা উৎপাদকের খাদ্য হিসেবে গ্রহণ করে বেঁচে থাকে তারাই হল খাদক ।
যেমন- একটি আম গাছ, আম আছে তার সঞ্চিত খাদ্য, ওই আম যে খাবে সে হবে খাদক ।
হরিণ ঘাস খাই , বাঘ হরিণকে খায়, এখানে ঘাস হচ্ছে হরিণের খাদ্য । হরিণ হচ্ছে ঘাসের খাদ্য, বাঘ হচ্ছে হরিণের খাদক।
খাদ্য শৃংখল: প্রত্যেক প্রাণী কারো না কারো ওপর নির্ভরশীল খাদ্যের জন্য আর প্রত্যেকে একে অন্যের ওপর নির্ভরশীল এই বৃত্তাকার পথে শক্তির বা খাদ্যের প্রবেশ চক্রাকার আবর্তন কে বলা হয় খাদ্য শৃংখল।
যেমন কয়েকটি খাদ্য শৃংখল এর উদাহরণ দেওয়া হল-
1)ফুলের মধু ➡মৌমাছি/ প্রজাপতি➡ পাখি /ব্যাং/ সাপ।
2) মশার লার্ভা ➡ মাছ ➡ মানুষ/ কুকুর /বিড়াল/ মাছরাঙ্গা ➡ বাজপাখি/ শকুনি।

নিচের উদ্ভিদ ও প্রাণী গুলির সাপেক্ষে বিভিন্ন খাদ্য শৃংখল তৈরি করো।
(ঘাস, ছাগল,পুটি মাছ , বোয়াল মাছ, মাছরাঙা, শিয়াল, ইন্দুর , বাজপাখি, ধান গাছ, মাজরা পোকা, মুরগি, চিতাবাঘ, জেব্রা, সিংহ, গন্ডার, বাঘ)।
Class 7 Poribesh o Biggan Poribesh Rokhay Gachher Bhumika Poribesh Dibosh Part-3

খাদ্য শৃংখল এর ক্রমিক সংখ্যা
1., 2. 3. 4. 5. 6
খাদ্য শৃংখল এর অন্তর্ভুক্ত
1., 2. 3. 4. 5. 6
খাদ্য শৃংখল এর চেহারা
1., 2. 3. 4. 5. 6
গাছ ও জল চক্র
জলচক্র অর্থাৎ জল, নদী-নালা , খাল-বিল থেকে সূর্যের তাপে বাস্প রুপে আকাশে উঠে যায় এবং বাতাসে ভাসমান ধূলিকণা নিয়ে মেয়ে জমাট বাঁধে। শীতল হয়ে যায় , তারপর বৃষ্টি রূপে আবার পৃথিবীতে পুনরায় এসে পড়ে । এভাবে জল ভূপৃষ্ঠ থেকে আকাশে উঠে যায় ও জমাট বেঁধে আবার বৃষ্টি রূপে ভূপৃষ্ঠে পতিত হয় এই বৃত্তাকার পদ্ধতিতে ঘটমান অবস্থাকে জলচক্র বলা ।
কেবলমাত্র সূর্যের আলোয় জল বাস্প হয় তাই নয় গাছের জল বাস্প হয়ে মেঘের ধারণ করে, বৃষ্টি হয়ে নেমে আসে। বাষ্পমোচন এর হার বেশি দেখা যায় আমাজন জঙ্গলে, মালয়েশিয়া জঙ্গলে, সাইলেন্ট ভ্যালি আর আফ্রিকা বর্ষা অরণ্যে প্রায় সারাবছরই নাকি বৃষ্টিপাত হয়ে থাকে। এই বৃষ্টির পেছনে উদ্ভিদের অপরিসীম ভূমিকা রয়েছে।
গাছ ও পরিবেশের তাপমাত্রা
গ্রীষ্মকালে আমাদের দেশে অর্থাৎ ভারতবর্ষে তাপমাত্রা পরিমাণ, শীতকালে তুলনায় ও বসন্তকালে তুলনায় অনেক বেশি গরম অনুভব করা যায়। বাতাসের তাপমাত্রা পরিমাণ বৃদ্ধি পায়, গাছ থাকার জন্যই গাছের মধ্যে জল থাকার কারণে উদ্ভিত দেহ থেকে তাপ শোষিত হয় এবং এর ফলে আশেপাশের পরিবেশে ঠান্ডা হয়ে যায়। যার ফলে পরিবেশের তাপমাত্রা বজায় রাখার জন্য গাছ অনেক ভূমিকা পালন করে।
পরিবেশের তাপমাত্রা রোধ করে, এমন কয়েকটি গাছ তোমাদের বাড়ির আশেপাশে দেখতে পাও বা লাগিয়েছো অথবা লাগাবে, এমন কিছু গাছের নাম বল-
1., 2. 3. 4. 5. 6
গাছ ও ঝড়ের গতিবেগ
আইলা নামক ঝড় কয়েক বছর আগে সামুদ্রিক ঝড় এসেছিল পশ্চিমবঙ্গের দিকে গাছপালা বেশি পরিমাণে থাকার ফলে প্রাকৃতিক দুর্যোগ ঝড়ের হাত থেকে অনেক জীবজন্তু, মানুষ ও অন্যান্য প্রাণীরা রক্ষা পেয়েছে। কেউ গাছের কোটরে, কেউ গাছের তলায় ,কেউবা গাছের তাবু খাটিয়ে বা ঘর বানিয়ে আশ্রয় করে।
গাছপালা না থাকলে নদীর উপকূলবর্তী ও পার্শ্ববর্তী অঞ্চল বন্যার জলে বহু জীবজন্তুর মৃত্যু ঘটত।
আমাদের তথা সমস্ত জীবের এক আশ্রয়স্থল ও প্রাকৃতিক দুর্যোগ ঝড়ের হাত থেকে রক্ষা পাওয়া যায়।
গাছ ও পরিবেশ দূষণ
পরিবেশ দূষণের হাত থেকে রক্ষা করে গাছ অনেকটাই।
যেমন-1.অনেক গাছ থাকার কারণে বৃষ্টিপাত হয়, পরিবেশ ঠান্ডা থাকে।
2.শব্দ দূষণের হাত থেকে রক্ষা করে ।
গাছ ও মাটির ক্ষয়
নদীর ধারে বা সাগর উপকূলবর্তী এলাকায় বৃষ্টি সময় সাগর , নদীর ঢেউ এর ফলে মাটি বা পাড় ধসে না যায় , তার কারণে বহু গাছপালা লাগানো হয়। এ গাছপালা মাটিকে আঁকড়ে ধরে রাখে ও মাটি ক্ষয়-এর হাত থেকে রক্ষা পায়।
গাছ ও জীবের আশ্রয় স্থল
বিভিন্ন জীব (যেমন- সাপ, কাঠবেড়ালি, ঈগল ,ঘুঘু, পেঁচা ইত্যাদি )বিভিন্ন গাছ (যেমন- আম, জাম, বট, অসথ) এছাড়াও অনেক ঝড় ও অনেক ধরনের গাছের ডালে বাসা বাঁধে এবং বসবাস করে।
তোমরা লক্ষ্য করে দেখো তো, তোমাদের বাড়িতে যদি কোন একটা বড় আম গাছ, জাম গাছ, বাঁশ গাছ থাকে তাহলে সেই গাছে কোন কোন প্রাণী দেখতে পাও যারা বাসা বেঁধে সেখানে বসবাস করে।
একটা গাছ যদি এত প্রাণ একই আশ্রয় করে তবে বুঝতে পারছো একটা বনে কত রকমের প্রাণী থাকতে পার।
এবার বলতো নিচের অরণ্য কোন কোন প্রাণী থাকে বা থাকতে পারে?
1.সরলবর্গীয় বৃক্ষের অরণ্যে (সূচের মতো পাতাযুক্ত গাছের বন)- তুষার চিতা, লাল পান্ডা, ......... , ...........।
2.পর্ণমোচী বৃক্ষের অরণ্যে- বাঘ, হাতি ,.......... ,...........।
3.ম্যানগ্রোভ জাতীয় উদ্ভিদের অরণ্যে- বাঘ, খাঁড়ির কুমির , .............. , .............।
4.ঘাস জাতীয় উদ্ভিদের অরণ্যে- একশৃঙ্গ গন্ডার, হরিণ ............, ...........।
5.জলাভূমি অরণ্যে- ভোঁদড়, ........... ,.............।
6.বাড়ির আশেপাশের ঝোপঝাড়েঝোপঝাড়ে- গোসাপ, সিয়াল, ...................... ,...................।
গাছ ধ্বংস হওয়ার জন্যই আজ পৃথিবী থেকে হারিয়ে যেতে বসেছে কত প্রাণী।
এরকম কয়েকটি বিপন্ন প্রাণীর নাম করো যারা বেঁচে থাকে গাছের উপর নির্ভরশীল হয়ে।
1............., 2. ..........., 3. ............, 4. ............, 5. ......... ....
কয়েকটি প্রাণীর নাম লেখ যারা গাছের বসবাস করে?
উত্তর-1) কাঠবিড়ালি, 2) মৌমাছি, 3) পাখি 4) প্রজাপতি, 5) সাপ।
Class 7 Poribesh o Biggan
প্রাণীর নাম
1.হাড়গিলে
2.পেঁচা
3.ভাম
4.নুমান
খাদ্য /আশ্রয়দাতা গাছের নাম
1............., 2. ..........., 3. ............, 4. ............
শব্দকে জব্দ করতে পারলে জারুলের মত গাছ গভীরতা যত বাড়ে শব্দের প্রবাল তত কমে। শব্দের প্রবাল কমানোর জন্য তুমি অরণ্য সপ্তাহ কোথায় কোথায় গাছ লাগিয়েছো বা গাছ পুঁতবে।
1. যানবাহন চলাচলের পথের দুপাশে।
2..........., 3.........., 4........., 5............
এবার তাহলে পরিবেশ দিবস উপলক্ষে তোমরা পরিবেশকে বাঁচার কোন কোন গাছ উঠলে তা লিখে ফেলো।
1 বিদ্যালয়ে. ......
2. রাস্তার দু'ধারে.........
3.চাষের জমির আছে.........
4.পুকুর পাড়ে.................
A. সত্য মিথ্যা যাচাই করে লেখ
1) কাঠবিড়ালি আমাদের মত বাড়ি তৈরি করে বসবাস করে ।
উত্তর - মিথ্যা, (কাঠবিড়ালি গাছের কোটরে, গাছের মধ্যে ডালপালায় বসবাস করে )।
2) হরিণ, ঘাস পাতা খায় বনে-জঙ্গলে।
উত্তর- সত্য, (হরিণ হল তৃণভোজী প্রাণী)।
3) পৃথিবীর আবিষ্কারের সময় থেকে বিভিন্ন গ্যাসের মত অক্সিজেন গ্যাস সৃষ্টি হয়েছিল।
উত্তর- মিথ্যা, (250 কোটি বছর আগে প্রথম কিছু ব্যাকটেরিয়া সালোকসংশ্লেষ এর মাধ্যমে অক্সিজেন তৈরি করতে শুরু করে । এর তার অনেক বছর পরে গাছ এর উদ্ভব হয় গাছ খাদ্য তৈরি করার সময় অর্থাৎ সালোকসংশ্লেষ প্রক্রিয়ায় কার্বন ডাই অক্সাইড গ্রহণ করে ও অক্সিজেন ছাড়তে থাকে। ফলে বায়ুমণ্ডলে অক্সিজেনের পরিমাণ বাড়তে থাকে বহু গুণ) ।
4) গরু, ছাগল গৃহপালিত পশু।
উত্তর -সত্য, (এছাড়াও রয়েছে ভেড়া) ।
5) কুকুর হল সরীসৃপ প্রজাতির প্রাণী ।
উত্তর- মিথ্যা, (কুকুর মানুষের মতো স্তন্যপায়ী প্রাণী) ।
6) বন্যা রোধে গাছের কোন ভূমিকা নেই ।
উত্তর- মিথ্যা, (বন্যারোধে গাছের ভূমিকা পালন করে থাকে) ।
7) সুন্দরী, গরান, গেওয়া হলো ম্যানগ্রোভ প্রকৃতির অরণ্য ।
উত্তর- সত্য, (সুন্দরী, গরান, গেওয়া এগুলি লবণাক্ত মাটিতে জন্মগ্রহণ করে)।
8) লাল পান্ডা দেখা যায় সরলবর্গীয় বৃক্ষের অরণ্যে।
উত্তর-সরলবর্গীয় বৃক্ষ লাল পান্ডা দেখা যায়।
9) ঘাস মাটি ক্ষয়ের সময় কোন ভূমিকা পালন করে না।
উত্তর- মিথ্যা, (ঘাসের ছোট ছোট মোটা চাদর থাকার জন্য বৃষ্টির জল মাটিতে সোজাসুজি না পড়ে ওই ঘাসের উপর পড়ে ও মাটি কে বৃষ্টি আঘাত থেকে রক্ষা করে আর মাটি আলগা ও নরম হয়ে, দিয়ে বয়ে যেতে বাধা দেয়, ওই ঘাস এভাবে রক্ষা করে।
10) ঘাসফড়িং-এর খাদক হল ঘাস বা সবুজ উদ্ভিদ। মিথ্যা- ঘাসফড়িং এর খাদ্য হলো গাছ বা সবুজ উদ্ভিদ।
B, দু এক কথায় প্রশ্নর উত্তর লেখ
1) কখন পৃথিবীতে তাপমাত্রা বৃদ্ধি পাবে ?
উত্তর- যখন পৃথিবীতে গাছের পরিমাণ কমতে থাকবে এবং অনেক অনেক কমে যাবে তখন পৃথিবীর তাপমাত্রা বৃদ্ধি পাবে।
2) কোন প্রক্রিয়ায় অক্সিজেন তৈরি হয়?
উত্তর- সালোকসংশ্লেষ প্রক্রিয়ায় অক্সিজেন তৈরি হয়।
3) কোন জীব কার্বন-ডাই-অক্সাইড শোষণ করে?
উত্তর- উদ্ভিদ ও কিছু ব্যাকটেরিয়া সালোকসংশ্লেষ প্রক্রিয়া কার্বন-ডাই-অক্সাইড শোষণ করে।
4) গাছ কিসের উপর নির্ভরশীল হয়ে থাকে খাদ্য তৈরি করার জন্য ?
উত্তর- সূর্যালোক।
5) পৃথিবীতে সর্বভুক খাদক প্রাণীর নাম কি?
উত্তর- মানুষ ।
6) কোন প্রাণী রাত্রে শিকার করে ?
উত্তর- পেঁচা , বিড়াল, শিয়াল।
7) কোন দিন বিশ্ব পরিবেশ দিবস হিসেবে পালিত হয়?
উত্তর- 5জুন।
8) মেঘ জমাট বাঁধার জন্য কি কি উপাদান এর প্রয়োজন হয়?
উত্তর- জলীয়বাষ্প ধূলিকণা শীতল আবহাওয়া প্রয়োজন।
9) পান গাছ এটি কোন প্রকৃতির উদ্ভিদ?
উত্তর- বিরুৎ উদ্ভিদ।
10) কোন উদ্ভিদ শব্দ দূষণের সহায়তা করে?
উত্তর- অশথ, নিম।
Poribesh o Biggan Class 7
C. শূন্যস্থান পূরণ করো পাশে দেওয়া শব্দ থেকে সঠিক শব্দ বেছে নিয়ে।
1.ফুলের মধু ➡.......(ক) ......., ➡ ......(খ) ....... ( মানুষ/বিড়াল, মৌমাছি/ প্রজাপতি, ইন্দুর/ ছুচো , ব্যাং/ পাখি, )।
2.মাছ ➡ ........(ক)........ ➡ .... (খ).......(ঈগল পাখি, ফড়িং, সাপ) ।
3.ফড়িং , ➡ ......(ক)......... , ➡........(খ)......... , ➡.........(গ)........(সাপ, ব্যাং, বাজপাখি, কুকুর)।
4. ঘাস /সবুজ উদ্ভিদ ➡......(ক)....... ➡ ব্যাং ➡......(খ)......... , ➡ বাজপাখি / ঈগোল।( কেচো, সাপ , ফড়িং ,ব্যাং) ।
5. ঘাস পাতা ➡ .........(ক)........ , ➡ বাঘ। ( খরগোশ/ বিড়াল, ফড়িং/ব্যাং, ছাগল/ হরিণ)।
উত্তর-
1-ক)মৌমাছি/ প্রজাপতি, খ)ব্যাং/ পাখি।
2-ক) সাপ, খ) ঈগল পাখি।
3-ক)ব্যাং , খ) সাপ, গ) বাজপাখি।
4-ক) ফড়িং, খ) সাপ।
5- ক) ছাগল/ হরিণ।