Class -6 Bangla Model Activity Task February 2022 Full Marks: 20 |
Class -6 Bangla Model Activity Task February 2022 Full Marks: 20
মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক
ষষ্ঠ শ্রেণি
বাংলা
পূর্ণমান : ২০
১. ঠিক উত্তরটি বেছে নিয়ে লেখো :$ads={1}
১.১ শ্যামল গঙ্গোপাধ্যায়ের জন্ম
(ক) ১৯৩৩ সালে(খ) ১৯৪৭ সালে
(গ) ১৯৬১ সালে
(ঘ) ১৯৬৯ সালে
উত্তর শ্যামল গঙ্গোপাধ্যায়ের জন্ম (ক) ১৯৩৩ সালে
১.২ মাস্টারমশাই বিভীষণ দাশ যে পাখির কথা বলছিলেন
(ক) শঙ্খচিল
(খ) এমু
(গ) বাজ
(ঘ) বক
১.২ মাস্টারমশাই বিভীষণ দাশ যে পাখির কথা বলছিলেন
(ক) শঙ্খচিল
(খ) এমু
(গ) বাজ
(ঘ) বক
উত্তর মাস্টারমশাই বিভীষণ দাশ যে পাখির কথা বলছিলেন(খ) এমু
১.৩ শংকরের স্বপ্নে দেখা এমুপাখি যে গাছের ডালে এসে বসেছিল—
(ক) নারকেল
(খ) সুপুরি
(গ) সবেদা
(ঘ) তাল
১.৩ শংকরের স্বপ্নে দেখা এমুপাখি যে গাছের ডালে এসে বসেছিল—
(ক) নারকেল
(খ) সুপুরি
(গ) সবেদা
(ঘ) তাল
উত্তর শংকরের স্বপ্নে দেখা এমুপাখি যে গাছের ডালে এসে বসেছিল—(গ) সবেদা
Bangla Model Activity Task February 2022 Part-2
মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক ষষ্ঠ শ্রেণি বাংলা পূর্ণমান : ২০
২. নীচের প্রশ্নগুলির একটি বাক্যে উত্তর দাও :
২.১ অভিমন্যু সেনাপতি কে?
উত্তর শ্যামল গঙ্গোপাধ্যায় রচিত শংকর সেনাপতি গল্প থেকে জানা যায় শংকর সেনাপতি এর বাবা হলেন অভিমুন্য সেনাপতি.
২.২ শংকর কোন স্কুলে পড়ে?
উত্তর শ্যামল গঙ্গোপাধ্যায় রচিত ' সেনাপতি শংকর' গল্প
থেকে জানা যায়-শংকর সেনাপতি আকন্দবাড়ি স্কুলে ক্লাস
ফাইভে পড়ে।
২.৩ 'বলি এটা কি পঞ্চানন অপেরা পেয়েছ?'—কে একথা বলেছেন?
উত্তর 'বলি এটা কি পঞ্চানন অপেরা পেয়েছ?'— উদ্ধৃত বাক্যাংশটি নেওয়া হয়েছে শংকর সেনাপতি নামক গল্প থেকে এই বাক্যটি বলেছেন আকন্দবাড়ি স্কুলের শিক্ষক বিভীষণ দাস.
Model Activity Task Class -6 Bangla
৩. নীচের প্রশ্নগুলির সংক্ষিপ্ত উত্তর দাও :
৩.১ ‘চমকে উঠল ছেলেটি।'—কে চমকে উঠেছে? তার চমকে ওঠার কারণ কী?
উত্তর ‘চমকে উঠল ছেলেটি।'— উদ্ধৃত অংশটি শ্যামল গঙ্গোপাধ্যায় রচিত শংকর সেনাপতি গল্প থেকে নেওয়া হয়েছে ।
এখানে কিশোর সেনাপতির শংকর এর কথা বলা হয়েছে।
আকন্দবাড়িয়া স্কুলে কিশোর সেনাপতি শংকর পঞ্চম শ্রেণীর স্কুলে ক্লাসে প্রকৃত বিজ্ঞান বিভাগে ক্লাস করছিলেন আর ঠিক সেই সময় তার মনটা বাইরের দিকে জানালা দিয়ে চলে যায় আর বাইরের দৃশ্য অর্থাৎ প্রকৃতিতে তার মন মগ্ন হয়ে পড়ে এবং শিক্ষক মহাশয় এর কোন পড়াশোনায় তার কানে যায়নি শিক্ষক মহাশয় তাকে দেখে ডাক দিলে সে চমকে ওঠে।
$ads={2}
৩.২ ‘সারা ক্লাস হাসিতে ফেটে পড়ল।'—সকলে হেসে উঠেছিল কেন?
উত্তর ‘সারা ক্লাস হাসিতে ফেটে পড়ল।'- উদ্ধৃত অংশটি শ্যামল গঙ্গোপাধ্যায় এর রচিত গল্প শংকর সেনাপতি গল্প থেকে নেওয়া হয়েছে
স্কুলের শিক্ষক বিভীষণ দাশ শংকর সেনাপতিকে এমু পাখি দেখার প্রসঙ্গে জিজ্ঞাসা করলে সে প্রথমে জানিয়েছিল বড়োদিঘির পাড়ে সবেদা গাছের ডালে সে এমু পাখি দেখেছে। এই কথা পাল্টে পরক্ষণেই সে জানিয়েছিল- এই এমু পাখি সে একদিন স্বপ্নে দেখেছে। সে এই পাখির বর্ণনা প্রসঙ্গে
জিজ্ঞাসা করলে সে প্রথমে জানিয়েছিল ঘোলপুকুরে বড়োদিঘির পাড়ে সবেদা গাছের ডালে সে এমু পাখি দেখেছে। এই কথা পাল্টে পরক্ষণেই সে জানিয়েছিল- এই এমু পাখি সে একদিন স্বপ্নে দেখেছে। সে এই পাখির বর্ণনা প্রসঙ্গে করে দেখেছে। এই এ বলেছিল- এই এমু পাখি বাজপাখির চেয়েও বড়ো সাইজের পাখি। এই পাখির চওড়া বুক। এই পাখি উড়ে গেলে ডানায় বাতাস কাটার শব্দ হয় জোরে, অন্য পাখিরা একে দেখে ভয়ে সরে যায়। শংকরের মুখ থেকে এই ধরনের মজাদার, উত্তরে যায়। শংকরের , উদ্ভট, বানানো বর্ণনা শুনে ক্লাসের সব ছাত্র-ছাত্রীরা দু-দুবার হাসিতে ফেটে পড়েছিল।
৩.৩ বিভীষণ মাস্টারমশাই পাখি দেখার জন্য কোন্ কোন্ সাবধানতা অবলম্বন করার কথা বলেছেন?
উত্তর শংকর সেনাপতি গল্পকার শ্যামল গঙ্গোপাধ্যায় গল্পে বিভীষণ মাস্টারমশাই এবং ইমু শংকর সেনাপতি কথা জানা যায় ।
সেখানে বিভীষণ মাস্টারমশাই পাখি দেখার জন্য যে সমস্ত সাবধানতা অবলম্বন করার কথা বলেছেন সেগুলো হল
ক) ইমু পাখি দেখার সময় মাটিতে পা খুব সাবধানে আস্তে আস্তে পা টিপে টিপে হাঁটতে হবে যাতে পায়ের চলার শব্দ না হয়।
খ) ইমু পাখি দেখার সময় পোশাক হিসেবে শুকনো পাতার রং এর পোশাক অথবা জলপাইয়ের রং এর পোশাক পরলে খুব ভালো হয়। এই ধরনের পোশাক পড়লে পাখিদের চোখের আড়াল করে নিজেকে রাখা হয়।
গ) ইমু পাখি দেখার সময় বেগুনি রঙের পোশাক পড়লেও খুব ভালো হয় কারণ এই রং পাখিরা দেখতে পায় না।
February 2022 Full Marks: 20
৪. নীচের প্রশ্নটির উত্তর নিজের ভাষায় লেখো :
‘শংকরের বুকটা গর্বে ফুলে উঠল।
–শংকরের গর্বিত হওয়ার কারণ ‘শংকর সেনাপতি' রচনাংশ অনুসরণে বুঝিয়ে দাও।
উত্তর ‘শংকরের বুকটা গর্বে ফুলে উঠল।- উদ্ধৃত লাইনটি শ্যামল গঙ্গোপাধ্যায় এর রচিত শংকর সেনাপতি গল্প থেকে নেওয়া হয়েছে।
শংকর অনেক বেশি প্রকৃতিপ্রেমী। তাই তিনি শংকরের কাছ থেকে জানতে চেয়েছিলেন তার দেখা পাখিদের বর্ণনা সম্পর্কে শিক্ষক মশাই কে জানিয়েছিলেন যে সে
হাঁড়িচাচা,পানকৌরি, তিতির, ডৌখল পাখি দেখেছে। মাস্টারমশাই এই নামগুলি শুনে খুশি হয়েছিলেন । শংকরের পাখি-প্রীতির তথা প্রকৃতি প্রীতির প্রশংসা করে তাকে আরো উৎসাহিত করার জন্য বলেছিলেন- সে যেন এই খোলা বুকে সর্বদা চোখ খোলা রেখে এই পৃথিবীর পাখি,গাছপালা, মেঘ, আলো সবকিছুর মধ্যে থেকেই আনন্দ খুঁজে নেওয়ার চেষ্টা চালিয়ে যায়। শংকরের প্রকৃতিপ্রেমকে সামনে রেখে মাস্টারমশাই সমস্ত ক্লাসের ছাত্র-ছাত্রীদের বার্তা দিয়েছিলেন পৃথিবীর চেয়ে বড়ো বই আর খোলামেলা এই এই সমস্ত কিছুই হতে পারে না। মাস্টারমশাইয়ের এই সমস্ত উৎসাহপূর্ণ কথা শুনে শংকর বুঝেছিল প্রকৃতিকে চেনার জন্য জানার জন্য তার বিশেষ
উদ্যোগ,পরিশ্রম মটারমশাইমের চোখেও পশ চোখেও প্রশংসার যোগ্য হয়ে উঠেছে। তাই শংকরের বুক গর্বে ফুলে উঠেছিল।