Class 7 Poribesh o Biggan Poribesher Sonkot Udvid o Poribesher Sonrokhon |
Class 7 Poribesh o Biggan Poribesher Sonkot Udvid o Poribesher Sonrokhon
পরিবেশ : পরিবেশ বলতে বোঝায় আমাদের চারপাশে অবস্থিত গাছপালা, জীবজন্তু ,জড়পদার্থ, বিভিন্ন ধরনের ছোট-বড় প্রাণী, বায়ুমণ্ডল, জল, আকাশ এদের মধ্যে প্রত্যেকের সঙ্গে প্রায় কমবেশি প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে সম্পর্ক রয়েছে এই সম্পর্ক যুক্ত অবস্থাকেই একসঙ্গে বলা হয় পরিবেশ।
পরিবেশ এর সকল জীব কারো না কারো ওপর নির্ভরশীল হয়ে আছে, যেমন উদ্ভিদ খাদ্য তৈরি করার জন্য সূর্যের উপর নির্ভরশীল ও উপযুক্ত আবহাওয়া, জলবায়ু প্রয়োজন । আবার সমস্ত প্রাণীরা উদ্ভিদের ওপর নির্ভরশীল অক্সিজেন ও খাদ্যের জন্য ,যেমন মানুষ ,ছাগল ,গরু ,হরিণ। আবার এই প্রাণীর মধ্যে কিছু প্রাণী রয়েছে যারা প্রাণীর উপর নির্ভরশীল, যেমন বাঘ, সিংহ ।
আবহাওয়া দূষণমুক্ত থাকলে উদ্ভিদ ও প্রাণী উপযুক্ত বসবাসকারী আবহাওয়া দূষণমুক্ত হবে। পৃথিবীতে সমস্ত জীব জগত সুস্থ ,সবল থাকবে।
পরিবেশ সংকট: আবহাওয়া ও জলবায়ু প্রাকৃতিক ও মানুষ সৃষ্টি , বিভিন্ন দূষক পদার্থ(CO2, H2SO4, CH4, অ্যাসিড )জল,বায়ু, মাটি ইত্যাদি দূষিত হয়ে পরছে আর তার ফলে পরিবেশ ধ্বংসের মুখে চলে যাচ্ছে , এই পরিবেশের এরকম অবস্থাকেই বলা হয় পরিবেশ সংকটাপন্ন অবস্থা।
পরিবেশ সংরক্ষণ : সমস্ত জীব ও জড় পরিবেশের উপাদান অর্থাৎ উদ্ভিদ , প্রাণী , জল, বায়ু ,মাটি, আকাশ ,আবহাওয়া, জলবায়ু এ গুলিকে দূষণমুক্ত রাখতে হবে তাহলে পরিবেশ সংরক্ষণ করা যাবে।
জলবায়ুর পরিবর্তন

ওপরের ছবিগুলোতে কি ঘটেছে বলতো? এর কারণ কী হতে পারে তা লেখার চেষ্টা করে।
.................... ...... ....................... .......
................... ........ ..................... ........
আবহাওয়া: আবহাওয়া হচ্ছে এমন একটা বায়ুমণ্ডলীয় অবস্থা। যেখানে রোদ ,বৃষ্টি ,ঝড় জলবায়ু দিনে দিনে ঘন্টায় ঘন্টায় এমনকি মুহূর্তে মুহূর্তে ও বদলায় কাছাকাছি থাকা দুটি স্থানের মধ্যে আবহাওয়া বদলাতে দেখা যায়।
আবহাওয়া সবস্থানের সমান হয় না, কোথাও বেশি গরম। আবার কোথাও অনেক ঠান্ডা, কোথাও আবার নাতিশীতোষ্ণ আবহাওয়া লক্ষ্য করা যায়।যেমন- দুই মেরু অঞ্চলে আবহাওয়া প্রচন্ড ঠান্ডা(সুমেরু ও কুমেরু অঞ্চলে) সেখানে জল বরফে পরিণত হয়েছে ।
আমাদের দেশের কাশ্মীরে হিমালয় এর নিকটবর্তী এলাকায় অনেক ঠান্ডা আবহাওয়া লক্ষ্য করা যায় আবার আমাদের দেশের দিল্লি, চেন্নাই খুবই স্থানের আবহাওয়া গরম প্রকৃতির হয়।
দার্জিলিং, জলপাইগুড়ি এই স্থানের আবহাওয়া নাতিশীতোষ্ণ প্রকৃতির হয় অর্থাৎ ঠান্ডা গরম দুটাই লক্ষ্য করা যায়।
বিস্তীর্ণ অঞ্চলজুড়ে নির্দিষ্ট সময়ে নির্দিষ্ট জলবায়ু দেখা যায়। এটি হচ্ছে আবহার দীর্ঘসময়ের বছর গড় অবস্থা।
বিভিন্ন দেশের বিভিন্ন ধরনের জলবায়ু লক্ষ করা যায় । আমাদের দেশের জলবায়ু ক্রান্তীয় মৌসুমী প্রকৃতির জলবায়ু।
আবহাওয়া ও জলবায়ুর মধ্যে যে কোন তিনটি পার্থক্য লেখ।
Class 7 Poribesh o Biggan Poribesher Sonkot Udvid o Poribesher Sonrokhon
আবহাওয়া ও জলবায়ু কি কি বিষয়ের উপর নির্ভর করে লেখার চেষ্টা করো।
নিচের প্রশ্নগুলোর উত্তর দেওয়ার চেষ্টা করে

1) আম গাছে কখন মুকুল আসে ?...........
2) বাইরের দেশ থেকে পরিযায়ী পাখিরা কখন এদেশে আসে?............
3) ইলিশ মাছ কখন ডিম পাড়ে?...........
4) পলাশ ফুল কখন ফোটে?.........
5) এরকম আরো কিছু প্রাকৃতিক ঘটনার কথা লেখ যেগুলো বছরের একটা নির্দিষ্ট সময় হয় ?..............
6) আমাদের দেশে বছরের কোন সময় বেশি গরম পড়ে? ................।
7) গরম , বর্ষা, শরত্ , শীত ছাড়া আর অন্য কোন ঋতুর কথা কি তোমরা জানো? ......... .............?৪) বর্ষা কি বছরের নির্দিষ্ট সময় আসে?.......... ....
9)তোমার অঞ্চলে ঋতু স্থায়িত্ব কত দিনের?...........
প্রতিটি ঋতুর স্থায়িত্ব স্বাভাবিক সময়ে থেকে বেশি বা কম হলে কি কোন সমস্যা দেখা দিতে পারে নিচের সারণিতে লেখ
ঋতুর নাম
1 গ্রীষ্ম
2
3
4
স্থায়িত্ব স্বাভাবিক সময়ের চেয়ে বেশি বা কম হলে কি সমস্যা হতে পারে
1
2
3
4
উদ্ভিদ সংরক্ষণ উদ্ভিদ বলতে যারা মাটি থেকে উপযুক্ত আবহাওয়া ও জলবায়ুর সাহায্যে উপরে উঠে আসে নিজেদের খাদ্য নিজেরা তৈরি করতে পারে কার্বণ-ডাই-অক্সাইড গ্রহণ করে এবং অক্সিজেন বর্জন করে দিনের বেলায় সূর্যালোকের উপস্থিতিতে ও ফুল ফল দেয় তাদেরকে উদ্ভিদ বলা হয় তবে বর্তমানে উদ্ভিদ সংকটাপন্ন অবস্থায় এসে দাঁড়িয়েছে মানুষ তার স্বার্থসিদ্ধির জন্য গাছপালা বন জঙ্গল কেটে দিচ্ছে যার ফলে উদ্ভিদ জগত ধ্বংসের মুখে এগিয়ে চলেছে আর উদ্ভিদের এই অবস্থাকে বলা হয় উদ্ভিদ সংকটাপন্ন অবস্থায়
পৃথিবীতে প্রাণী দের বেঁচে থাকার জন্য উদ্ভিদের একান্তই প্রয়োজন আর যদি উদ্ভিদ ওদের রক্ষা করা না যায় তাহলে পৃথিবী থেকে প্রাণীর অস্তিত্ব হারিয়ে যাবে তাই উদ্ভিদ সংরক্ষন করা প্রাণের একান্তই প্রয়োজন
উদ্ভিদ সংরক্ষণ এর উপায় আমাদের গ্রাম অঞ্চলে উদ্ভিদ লাগাতে হবে 2 শহর অঞ্চলে জায়গার গ্রাম্য তুলনায় কম থাকায় কলম প্রকৃতির বিভিন্ন উদ্ভিদ ও বিভিন্ন সৌন্দর্যময় ফুলের ও ভীরু প্রকৃতির গাছ লাগাতে হবে তবে করে 3 পরিবেশ দূষণমুক্ত রাখতে হবে তাহলে উদ্ভিদ তার সুস্থভাবে অক্সিজেন গ্রহণ কার্বণ-ডাই-অক্সাইড বর্জন আবার দিনের বেলায় কার্বণ-ডাই-অক্সাইড গ্রহণ ও অক্সিজেন বর্জন করতে পারবে ও দীর্ঘস্থায়ী হবে 4 পরিবেশ যত দূষণমুক্ত হবে উদ্ভিদ তার জীবন যাপনে সুস্থভাবে করতে পাবে ফল-মূল আমাদের দিতে পারবে 5 উদ্ভিদ থাকার কারণেই বৃষ্টিপাত হয়ে থাকে তাই উদ্ভিদ লাগাতে হবে 6 উদ্ভিদ রাস্তার দুই ধারে লাগাতে হবে এছাড়াও উদ্ভিদ ফাঁকা জায়গা ও যে স্থানে যায় কোন চাষাবাদ হয় না সেখানে গাছপালা লাগাতে হবে গাছপালার পরিমাণ যত বেশি থাকবে পরিবেশ ঠান্ডা শীতল হয়ে থাকবে
7 পরিবেশের গাছপালার পরিমাণ বেশি থাকলে পরিবেশ বিশ্ব উষ্ণায়নের হাত থেকে সমস্ত জীব জগত রক্ষা পাবে।
বাবা-মা বা এলাকার বয়স্কদের সঙ্গে আলোচনা করে নিচের কর্মপদ্ধতি ভর্তি করার চেষ্টা করো
কর্মপত্র

আপনার নাম কি? .........
আপনার বয়স কত ?..........
আপনি যে অঞ্চলে থাকেন সে অঞ্চলের নাম ও আবহাওয়া বৈশিষ্ট্য কি? ..........
4) আপনার অঞ্চলে ছোট বেলায় জলবায়ুর সঙ্গে এখনকার জলবায়ুর (,উষ্ণতা বৃষ্টিপাত ইত্যাদি) কি কি পরিবর্তন লক্ষ্য করেছেন-
i)
ii)
iii)
iv)
5) এখন কার সঙ্গে কুড়ি বছর আগের জলবায়ুর কি কি পরিবর্তন লক্ষ্য করেছেন?
i)
ii)
iii)
iv)
6 জলবায়ুর পরিবর্তনের পিছনে কি কি কারণ থাকতে পারে বলে আপনার মনে হয়?
i)
ii)
iii)
iv)
7 জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে কোন কোন শারীরিক সমস্যার কথা কি আপনার জানা আছে?
i)
ii)
iii)
iv)
8 জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে শারীরিক সমস্যা ছাড়াও আর কি কি সমস্যা আপনার এলাকায় হচ্ছে বলে আপনার মনে হয়?
i)
ii)
iii)
iv)
9)জলবায়ুর পরিবর্তন সাথে ভয়াবহ আকার ধারণ না করে, সেই বিষয়ে করণীয় কী বলে আপনার মনে হয়?
i)
ii)
iii)
iv)
পৃথিবীর ঘোমটা

উপরের ছবিগুলো থেকে কি কি দেখতে পাচ্ছো? .............. ।
2 বিভিন্ন উৎস থেকে বেরোনো ধোয়া কোথায় যায়?...... ..... ........।
বিশ্ব উষ্ণায়ন: পৃথিবীর স্বাভাবিক তাপমাত্রা থেকে বেড়ে গিয়ে অধিক তাপমাত্রায় পরিণত হচ্ছে এই অধিক তাপমাত্রা বৃদ্ধি কে বলা হয় বিশ্ব উষ্ণায়ন বা গ্লোবাল ওয়ার্মিং।
বিশ্ব উষ্ণায়নের কারণ: বিশ্ব উষ্ণায়ন দুই প্রকারের হয়ে থাকে, ক) প্রাকৃতিক কারণ ও খ) মানুষ সৃষ্টির কারণ বা কৃত্রিম কারণ।
প্রাকৃতিক কারণ:
যেমন -১) ভূমিকম্প,
২) সূর্য থেকে আগত অধিক পরিমাণে তাপমাত্রা বৃদ্ধি করে।
৩) বর্ষণ কম।
কৃত্রিম কারণ :
যেমন -১) বিভিন্ন কল কারখানা থেকে দূষিত গ্যাস বায়ুতে মিশে গিয়ে বায়ুর তাপমাত্রা বৃদ্ধি করছে।
2) মানুষ তার সুখ-সমৃদ্ধি এর জন্য বনজংগল কেটে ফেলে দিচ্ছে।
3) বিভিন্ন ক্ষতিকারক দূষক পদার্থ আবিষ্কার ও বিস্ফোরণ করে চলেছে।
আবহাওয়া পরিবর্তনের দুটি প্রভাব:1) ভারতে 2005 সালে রাজস্থানে বন্যা।
2) উত্তর পূর্ব ভারতের খরা হয়।
3) রাজস্থানের মাটি শুকনো হয়ে যায়।
4) উত্তর-পূর্ব ভারত প্রচুর বৃষ্টিপাত হয়।
Class 7 Poribesh o Biggan Poribesher Sonkot Udvid o Poribesher Sonrokhon
হিমবাহ : হিমবাহ হল পৃথিবীর বৃষ্টির জলে বৃহত্তম ভান্ডার হল হিমবাহ ।
এই হিমবাহগুলো বরফ গলা জলে পুষ্ট হয় বিভিন্ন নদ নদী। পৃথিবীর 99% হিমবাহের অবস্থান উত্তর আর দক্ষিণ মেরুতে, হিমালয় পর্বতমালা আছে। অনেকগুলো হিমবাহ এদের মধ্যে কিছু অন্যতম হলো-১) গঙ্গোত্রী , ২)যামু , ৩)যমুনা।
গঙ্গা, যমুনা , ব্রহ্মপুত্র প্রভৃতি নদীর উৎস হল হিমালয়ের বিভিন্ন হিমবাহ থেকে।
হিমবাহের বরফ গলা জলেই এরা পুষ্ট হয়।
হিমালয় এশিয়ার বরফ নদী গুলি প্রায় 9 টি পুষ্টো হয়েছে এখান থেকে।
সমুদ্রের জল বেড়ে গেলে কি কি ক্ষতি হতে পারে?
উত্তর- 1) সমুদ্রের জল বেড়ে গেলে উপকূল অঞ্চলে বন্যার সম্ভাবনা দেখা দেবে ।
2) উপকূল অঞ্চলের জীব বৈচিত্র ধ্বংস হয়ে পড়বে। 3) প্রাণহানি হয়ে যাবে অনেক।
4) আর্থিক ক্ষয়ক্ষতির সম্ভাবনা দেখা দেবে।
5) সমুদ্রের জল বৃদ্ধি পাওয়ার ফলে ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে ,সারা পৃথিবীতে সমুদ্র উপকূলে বসবাসকারী অসংখ্য জীবজগৎ।
প্রবাল প্রাচীর: প্রবাল বা কোরাল হলো এক ধরনের সামুদ্রিক অমেরুদন্ডী প্রাণী।
একসঙ্গে বসবাস করা অনেক প্রবালের দেহের বাইরে থাকা ক্যালসিয়াম কার্বনেটের বহিঃকঙ্কাল একটা শক্ত প্রাচীরের মতো গঠন তৈরি করে এটাকেই প্রবাল প্রাচীর বলা হয়।
প্রবাল প্রাচীর এর বৈশিষ্ট্য :
1) প্রবাল গুলি নিডারিয়া পর্বভুক্ত ।
2) দলবেঁধে কলোনি তৈরি করে বসবাস করে।
3) প্রবাল রা নিজেদের দেহের বাইরে ক্যালসিয়াম কার্বনেট এর একটা বহিঃকঙ্কাল তৈরি করে।
4) এই বহিঃকঙ্কাল এদের দেহের রক্ষা করে।
5) মৃত প্রবালের সাদা রঙের কঙ্কালের সৌন্দর্যে মুগ্ধ সারা বিশ্ব।
6) ওই সমস্ত দলগুলির সৌন্দর্য বাড়ানোর জন্য নারীরা গহনা রূপে ব্যবহার করে থাকে।
7 ) এছাড়াও সমুদ্রের বসবাসকারী 1/4 ভাগ প্রজাতির( মাছ, মলাস্কা, স্পঞ্জ ইত্যাদি) আশ্রয় স্থান হিসেবে ব্যবহৃত হয় এই প্রবাল প্রাচীর।
Class 7 Poribesh o Biggan Poribesher Sonkot Udvid o Poribesher Sonrokhon Part-1
প্রবাল দ্বীপ: প্রবাল , অন্যান্য জীব বা জৈব বস্তুর সাহায্যে সাধারণত যে দ্বীপ গঠিত হয় প্রবালদের নিয়ে, তাকে প্রবাল প্রাচীর হিসেবে গণ্য করা হয়।
প্রবাল দ্বীপ এর বৈশিষ্ট্য- 1) ক্রান্তীয় আর উপক্রান্তীয় অঞ্চল সাধারণত প্রবাল দ্বীপ দেখা যায়।
2) প্রবাল দ্বীপ গুলো সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে কয়েক মিটার উঁচু হয়ে জেগে থাকে ।
3) উপকূলীয় নারকেল গাছের সারি আর সাদা প্রবালের বালি দিয়ে ঘেরা থাকে অগভীর সমুদ্রের প্রবাল দ্বীপ।
এতক্ষণ পর্যন্ত যা যা তোমরা পরলে তা থেকে কি জানতে পারলে দোয়া কথায় লেখ-
বিষয়
1 হিমবাহের গলন
2 সমুদ্রের জলের উচ্চতা বৃদ্ধি
3 জীব বৈচিত্রের ধ্বংস
খবর
........
........
........
Question📄📄📄📄
সত্য মিথ্যা যাচাই করে লেখ
1) আবহাওয়া ও জলবায়ু দুটো এক ।
উত্তর- মিথ্যা, (আবহাওয়া ও জলবায়ু দুটো আলাদা)।
2) আমাদের দেশের সবথেকে উষ্ণতম রাজ্য পাঞ্জাব।
উত্তর-মিথ্যা, (দিল্লি)।
3 ) আমাদের দেশের গ্রীষ্মকালীন গড় তাপমাত্রা হলো 45 ডিগ্রি।
উত্তর- মিথ্যা,
4) কার্বন-ডাই-অক্সাইড একটি বায়ু দূষক গ্যাস।
উত্তর-সত্য, (এছাড়াও কার্বন মনোক্সাইড, নাইট্রাস অক্সাইড ইত্যাদি বায়ুদূষক গ্যাস)।
5) বিশ্ব উষ্ণায়ন জলের সঙ্গে সম্পর্কযুক্ত।
উত্তর-মিথ্যা, (বায়ুর সঙ্গে সম্পর্কযুক্ত ও তাপমাত্রা সঙ্গে সম্পর্কযুক্ত)।
6) কোন 1970 থেকে 2004 সালের মধ্যে পরিবেশে কার্বন ডাই অক্সাইড গ্যাসের পরিমাণ বেড়ে চলেছে। উত্তর-সত্য, (দিন দিন কার্বন-ডাই-অক্সাইডের পরিমাণ ক্রমশই বেড়ে চলেছে)।
7) 2013 সালে ভারতের রাজস্থানে ভয়াবহ বৃষ্টি হয় ও বন্যা দেখা যায়।
উত্তর-মিথ্যা, (উত্তরাখণ্ডে )।
8) তিস্তা, তোরসা, লোহিত মানস হল পদ্মার উপনদী
মিথ্যা, গঙ্গা উপনদী।
9) গঙ্গার উৎস হল গঙ্গোত্রী হিমবাহ থেকে।
উত্তর-সত্য, ( গঙ্গার উৎপত্তিস্থল হলো উত্তরাখণ্ডের দেবপ্রয়াগ এর কাছে গঙ্গোত্রী হিমবাহ হিমালয় থেকে উৎপত্তি লাভ করেছে)।
10) অক্সিজেন একটি বিশ্ব উষ্ণায়ন মূলক।
উত্তর- মিথ্যা, (কার্বন-ডাই-অক্সাইড, ক্লোরোফিল কার্বন এগুলি)।
B, সঙ্গে সঙ্গে স্তম্ভের মিলাও
ক-স্তম্ভ
1 অক্সিজেন
2 কার্বন-ডাই-অক্সাইড
3 মিথ্যেন
4 ওজন
5 ক্লোরোফ্লোরো কার্বন
খ-স্তম্ভ
(a) O3
(b) CFC
(c) O2
(d) CH4
(e) CO2
Ans. 1 ➡ c, 2 ➡ e, 3 ➡ d, 4 ➡ a, 5➡ b ।

দু-এক কথায় উত্তর লেখ
1) প্রবাল কোন প্রকৃতির প্রাণী?
উত্তর- প্রবাল এক ধরনের সামুদ্রিক অমেরুদন্ডী প্রাণী ।
2) প্রবালের দেহে কোন উপাদান পাওয়া যায়?
উত্তর -প্রবালের দেহে ক্যালসিয়াম কার্বনেট পাওয়া যায়।
3 )কোন সাগরে প্রবাল প্রাচীর রয়েছে ?
উত্তর- ভারত মহাসাগর, প্রশান্ত মহাসাগর।
4) দুটি হিমালয় পর্বত ও বরফ গলা জলে পুষ্ট নদীর নাম লেখ।
উত্তর- গঙ্গা, যমুনা ।
5 ) বর্ষার জলে পুষ্ট নদীর নাম লেখ।
উত্তর- নর্মদা, তাপ্তি।
6) কোন নদীকে দক্ষিণ ভারতের গঙ্গা বলা হয়?
উত্তর- গোদাবরী।
7) ভারতের বৃহত্তম নদীর নাম কি?
উত্তর- গঙ্গা।
8) পশ্চিমবঙ্গে শৈল শহর কাকে বলে?
উত্তর- দার্জিলিং।
9) পশ্চিমবঙ্গের একটি নদীর নাম লেখ।
উত্তর- ময়ূরাক্ষী।
10) কোন নদীর উপর হাওড়া ব্রিজ অবস্থিত?
উত্তর-হুগলি নদী।